অনলাইনে প্রেম, সাবধান!
এরপর মিরান্ডাকে তার নানীর বাড়ি রেখে আসে গ্রেস। পরের দিন পুনরায় গ্রেসের বাড়ি চলে যায় মিরান্ডা এবং সেখানে এক সঙ্গে সময় কাটায়। এক সপ্তাহের মতো তাদের সঙ্গে সময় কাটায় মিরান্ডা। তবে ২০শে ফেব্রুয়ারি পরিস্থিতি নতুন মোড় নেয়। গ্রেস ও ব্রান্ডেস একটি আংটি চুরির অভিযোগ আনে মিরান্ডার বিরুদ্ধে। এর পরিপ্রেক্ষিতে বাক-বিতণ্ডা শুরু হয় তাদের মধ্যে। কর্তৃপক্ষ বলছে, মিরান্ডা’কে তার মতের বিরুদ্ধে এক সপ্তাহের বেশি সময় আটকে রাখা হয়। তদন্তে জানা যায়, গ্রেস ও ব্রান্ডেস তাকে লাগাতার প্রহার করে। এক পর্যায়ে তার মুখে জোরপূর্বক বিলিয়ার্ড বল ঢুকিয়ে দিয়ে মুখ বেঁধে দেয়। তদন্তকারীরা ধারণা করছেন, মিরান্ডা’কে ২০-২৪ শে ফেব্রুয়ারির মধ্যেই হত্যা করা হয়। হত্যার পর তার মৃতদেহটি গাড়িতে করে একটি বাড়িতে রেখে আসে গ্রেস। মৃতদেহটি সেখানে কয়েক খণ্ড করা হয় বলে জানায় তদন্তকারীরা। মৃতদেহের কিছু অংশ হিলসবরো কাউন্টির রাসকিনে একটি ডাম্পস্টারে (বর্জ্য ফেলার পাত্র) ফেলে আসা হয়। তদন্তের সাপেক্ষে গ্রেসের নামে খুন ও অপহরণের মামলা দায়ের করা হয়। এদিকে শনিবার সকালে আত্মসমর্পণ করে ব্রান্ডেস। তার বিরুদ্ধেও একই মামলা করা হয়।

No comments