মহাশূন্য থেকে প্রাণের উৎপত্তির নতুন প্রমাণ
মহাশূন্য থেকে পৃথিবীতে জীবনের উৎপত্তি হয়েছে, এ কথা আগেও বলেছেন বিজ্ঞানীরা। এবার নাসার নতুন এক গবেষণায় এর সমর্থনে পাওয়া গেছে আরও তথ্য। মহাশূন্য থেকে পৃথিবীতে ছিটকে আসা উল্কাপিণ্ডের গবেষণা থেকে এ ইঙ্গিত মিলেছে।
নাসার এ গবেষণার ফল আভাস দিচ্ছে যে বেশ কয়েক ধরনের গ্রহাণুতে এমন অ্যামিনো এসিড থাকা সম্ভব, যা পৃথিবীতে বিদ্যমান প্রাণের সৃষ্টিতে ব্যবহূত হতে পারে। অ্যামিনো এসিডের অণু প্রায় অবিকল দুই ধরনের হয়ে থাকে। এগুলো ‘ডান’ ও ‘বাঁ-হাতি’ হিসেবে পরিচিত। তবে পৃথিবীর প্রকৃতিতে শুধু ‘বাঁ-হাতি’ অ্যামিনো এসিড মেলে।
২০০৯ সালে নাসার গডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টারের গবেষকেরা কার্বনসমৃদ্ধ গ্রহাণু থেকে পৃথিবীতে ছুটে আসা উল্কাপিণ্ডের কিছু নমুনা বিশ্লেষণ করে তাতে উচ্চমাত্রার বাঁ-হাতি অ্যামিনো এসিডের সন্ধান পান। ওই আবিষ্কারের ফলে ধারণা করা হচ্ছে, মহাশূন্যে ‘বাঁ-ধর্মী’ প্রাণসত্তার সূত্রপাত হয়েছিল। সেখানে গ্রহাণুর পরিবেশ-পরিস্থিতি বাঁ-হাতি অ্যামিনো এসিড সৃষ্টির জন্য অনুকূল ছিল। পৃথিবীতে পড়া উল্কাপিণ্ডের মাধ্যমে তা থেকে প্রাণসত্তার উদ্ভব ঘটে থাকতে পারে।
নাসার গবেষক ড. ড্যানিয়েল গ্ল্যাভিন বলেন, নতুন এ গবেষণার ফল প্রমাণ করেছে, আমাদের প্রাথমিক আবিষ্কার কাকতালীয় ছিল না। ওই সব উল্কাপিণ্ডের উৎস যেসব গ্রহাণু, তাতে অবশ্যই এমন কিছু আছে, যা বাঁ-হাতি অ্যামিনো এসিড উৎপত্তিতে সহায়ক।
প্রাপ্ত তথ্যপ্রমাণ বলছে, গ্রহাণুতে পানির উপস্থিতি বাঁ-হাতি অ্যামিনো এসিডের মাত্রা বাড়িয়ে তোলে। ডান ও বাঁ-ধর্মিতার বিষয়টি সৃষ্টির আদিকালের তেজস্ক্রিয়তার কারণে হয়ে থাকতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। অন্যভাবে সৃষ্টি হওয়া পৃথক নক্ষত্রপুঞ্জের সম্ভাব্য প্রাণ ডান-হাতি অ্যামিনো এসিডভিত্তিক হয়ে থাকতে পারে।
নাসার এ গবেষণার ফল আভাস দিচ্ছে যে বেশ কয়েক ধরনের গ্রহাণুতে এমন অ্যামিনো এসিড থাকা সম্ভব, যা পৃথিবীতে বিদ্যমান প্রাণের সৃষ্টিতে ব্যবহূত হতে পারে। অ্যামিনো এসিডের অণু প্রায় অবিকল দুই ধরনের হয়ে থাকে। এগুলো ‘ডান’ ও ‘বাঁ-হাতি’ হিসেবে পরিচিত। তবে পৃথিবীর প্রকৃতিতে শুধু ‘বাঁ-হাতি’ অ্যামিনো এসিড মেলে।
২০০৯ সালে নাসার গডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টারের গবেষকেরা কার্বনসমৃদ্ধ গ্রহাণু থেকে পৃথিবীতে ছুটে আসা উল্কাপিণ্ডের কিছু নমুনা বিশ্লেষণ করে তাতে উচ্চমাত্রার বাঁ-হাতি অ্যামিনো এসিডের সন্ধান পান। ওই আবিষ্কারের ফলে ধারণা করা হচ্ছে, মহাশূন্যে ‘বাঁ-ধর্মী’ প্রাণসত্তার সূত্রপাত হয়েছিল। সেখানে গ্রহাণুর পরিবেশ-পরিস্থিতি বাঁ-হাতি অ্যামিনো এসিড সৃষ্টির জন্য অনুকূল ছিল। পৃথিবীতে পড়া উল্কাপিণ্ডের মাধ্যমে তা থেকে প্রাণসত্তার উদ্ভব ঘটে থাকতে পারে।
নাসার গবেষক ড. ড্যানিয়েল গ্ল্যাভিন বলেন, নতুন এ গবেষণার ফল প্রমাণ করেছে, আমাদের প্রাথমিক আবিষ্কার কাকতালীয় ছিল না। ওই সব উল্কাপিণ্ডের উৎস যেসব গ্রহাণু, তাতে অবশ্যই এমন কিছু আছে, যা বাঁ-হাতি অ্যামিনো এসিড উৎপত্তিতে সহায়ক।
প্রাপ্ত তথ্যপ্রমাণ বলছে, গ্রহাণুতে পানির উপস্থিতি বাঁ-হাতি অ্যামিনো এসিডের মাত্রা বাড়িয়ে তোলে। ডান ও বাঁ-ধর্মিতার বিষয়টি সৃষ্টির আদিকালের তেজস্ক্রিয়তার কারণে হয়ে থাকতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। অন্যভাবে সৃষ্টি হওয়া পৃথক নক্ষত্রপুঞ্জের সম্ভাব্য প্রাণ ডান-হাতি অ্যামিনো এসিডভিত্তিক হয়ে থাকতে পারে।
No comments