যুক্তরাষ্ট্রে এক নারীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হতে পারে কাল
যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়া অঙ্গরাজ্যে স্বামী ও সৎ ছেলেকে হত্যার দায়ে এক নারীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হতে পারে। সুপ্রিম কোর্ট থেকে কোনো বাধা না এলে আগামীকাল বৃহস্পতিবারই তাঁর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হবে। গত প্রায় ১০০ বছরের মধ্যে ভার্জিনিয়ায় এই প্রথম কোনো নারীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হতে যাচ্ছে।
মৃত্যুদণ্ড পাওয়া ওই নারীর নাম তেরেসা লুইস। বয়স ৪১ বছর। ১৯১২ সালে সর্বশেষ ইলেকট্রিক চেয়ারে বসিয়ে ভার্জিনিয়া ক্রিশ্চিয়ান নামে ১৭ বছর বয়সী এক মেয়ের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।
প্রাণঘাতী ইনজেকশন প্রয়োগ করে তেরেসার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হবে।
আদালতে দেওয়া স্বীকারোক্তিতে তেরেসা বলেন, ২০০২ সালে তিনি তাঁর স্বামী ও সৎ ছেলের জীবন বিমার তিন লাখ ৫০ হাজার ডলার হাতিয়ে নেওয়ার জন্য স্বামীকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী রুডনি ফুলার ও ম্যাথিউ শ্যালেনবার্গার নামে দুই লোককে ভাড়া করেন। তাঁরা তেরেসার স্বামী ও সৎ ছেলেকে গুলি করে হত্যা করেন। এ ঘটনায় ফুলারকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও তেরেসাকে মৃত্যুদণ্ড দেন আদালত। মামলার অপর আসামি শ্যালেনবার্গার ২০০৬ সালে আত্মহত্যার আগে খুনের সব দায়িত্ব স্বীকার করে যান।
মৃত্যুদণ্ড পাওয়া ওই নারীর নাম তেরেসা লুইস। বয়স ৪১ বছর। ১৯১২ সালে সর্বশেষ ইলেকট্রিক চেয়ারে বসিয়ে ভার্জিনিয়া ক্রিশ্চিয়ান নামে ১৭ বছর বয়সী এক মেয়ের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।
প্রাণঘাতী ইনজেকশন প্রয়োগ করে তেরেসার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হবে।
আদালতে দেওয়া স্বীকারোক্তিতে তেরেসা বলেন, ২০০২ সালে তিনি তাঁর স্বামী ও সৎ ছেলের জীবন বিমার তিন লাখ ৫০ হাজার ডলার হাতিয়ে নেওয়ার জন্য স্বামীকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী রুডনি ফুলার ও ম্যাথিউ শ্যালেনবার্গার নামে দুই লোককে ভাড়া করেন। তাঁরা তেরেসার স্বামী ও সৎ ছেলেকে গুলি করে হত্যা করেন। এ ঘটনায় ফুলারকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও তেরেসাকে মৃত্যুদণ্ড দেন আদালত। মামলার অপর আসামি শ্যালেনবার্গার ২০০৬ সালে আত্মহত্যার আগে খুনের সব দায়িত্ব স্বীকার করে যান।
No comments