বিপন্ন নদীর কান্না by সোয়েল রানা

১৪ মার্চ বিশ্ব নদীকৃত্য দিবস। গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের কাটাখালী থেকে উৎপন্ন হয়ে উত্তর থেকে দক্ষিণে বগুড়ার সোনাতলা, সারিয়াকান্দি ও ধুনট উপজেলা হয়ে শেরপুর উপজেলার খানপুরে গেছে বাঙ্গালী নদী। পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্যমতে, বাঙ্গালী নদীর এই অংশ ১১২ দশমিক ৫ কিলোমিটার। নদীটি কোথাও কোথাও শুকিয়ে গেছে। কোথাও সামান্য পানি প্রবাহ আছে। এভাবেই বিপন্ন নদী বাঙ্গালীর কান্না ছড়িয়ে পড়ছে।
শুকিয়ে গেছে বাঙ্গালী নদী। সেই নদীতে বয়ে চলছে জেলেদের নৌকা।
এক সময় এখান দিয়ে বড় নৌকা চলত। আর এখন পানি এত কমেছে যে হেঁটে পার হওয়া যায়।
বছরজুড়ে বাঙ্গালী নদী তার পানি ও প্রতিবেশে আশপাশের বাসিন্দাদের জীবন সচ্ছল রাখে। তবে সেই নদী মরে যাচ্ছে।
বিভিন্ন স্থানে বাঙ্গালী নদীর পানি শুকিয়ে গেছে। দেখা দিয়েছে চরের মতো জায়গা।
সেতু থেকে দেখা বিপন্ন বাঙ্গালী নদী। 
একটু পানি আছে এমন স্থানে গোসল করে বাড়ি ফিরছে দুই শিশু।
বাঙ্গালী নদীর পানি এতটাই কমে গেছে যে ভ্যান ঠেলে পণ্য পারাপার করা যায়। 
পানি কমে যাওয়া বাঙ্গালী নদীতে মাছ শিকারে যাচ্ছেন দুই জেলে।
অল্প পানিতে মাছ ধরার আশায় নৌকা নিয়ে বের হয়েছেন জেলেরা।

No comments

Powered by Blogger.