‘মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে অবস্থান নেয়া’ আওয়ামী লীগের ২২ ব্যক্তির নাম দিলো বিএনপি
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে
পাকিস্তানের পক্ষে অবস্থান নেয়া আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত এমন ২২
জনের নাম চিহ্নিত করেছে বিএনপি। আজ নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক
সংবাদ ব্রিফিংয়ে আওয়ামী লীগের দাবি ও তাদের অতীত সম্পর্কে তুলে ধরেন দলটির
সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন-
যারা যুদ্ধাপরাধীদের মনোনয়ন দেয়, তারা দেশকে ধ্বংস করে দেবে। ধানের শীষকে
ভোট দেয়া মানে দুর্নীতি, লুটপাট ও জঙ্গীবাদকে প্রশ্রয় দেয়া।
ওই বক্তব্যের প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে রিজভী বলেন, আপনি বাংলাদেশ ব্যাংক লুটের কথা তো বললেন না? এটা কে লুট করেছে? সব ব্যাংকগুলো লুটপাট করে খালি করেছে কারা? শেয়ার বাজার লুট করেছে কারা ? তিনি বলেন, আপনার অর্থমন্ত্রী সংসদে দাঁড়িয়ে বলেছেন- এই সরকারের আমলে পুকুর চুরি নয়, সাগর চুরি হয়েছে। বিভিন্ন গণমাধ্যমে দেশ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচারের খবর প্রকাশিত হয়েছে। মাত্র কয়েকদিন আগেই সংবাদ সম্মেলন করে বলেছে- গত দশ বছরে সাড়ে বাইশ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে এই সরকারের লোকজন। আবার একসময় হলমার্ক কেলেঙ্কারীর সময় অর্থমন্ত্রী বলেছিলেন- চার হাজার কোটি টাকা নাকি কোন টাকাই নয়।
রিজভী বলেন, আওয়ামী সরকারের আমলে দুর্নীতির তীব্রতায় শিক্ষামন্ত্রী প্রকাশ্যে সরকারী কর্মচারীদের বলেছেন- সহনীয় পর্যায়ে ঘুষ খেতে। আওয়ামী সরকার আত্মস্বীকৃত দুর্নীতিবাজ ও লুটপাটকারি।
তিনি বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের কথা বলছেন প্রধানমন্ত্রী, আপনিই তো জামালপুরের নুরু রাজাকারের গাড়িতে প্রথম পতাকা দিয়েছেন। এখনও আপনার দলে স্বাধীনতাবিরোধীদের ভিড়। জনগণকে প্রতারিত করে প্রধানমন্ত্রী আবারও মুক্তিযুদ্ধকে বিক্রি করে চলেছেন।
রিজভী বলেন, ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে হানাদার বাহিনীর সহযোগী হিসেবে কাজ করেছে, এমন অভিযোগে এক ডজন ব্যক্তির বিচার করেছে আওয়ামী লীগ সরকার। আওয়ামী সরকার নিজেদের মুক্তিযুদ্ধের কথিত স্বপক্ষ শক্তি দাবি করে এ বিচার করলেও তাদের দলে থাকা রাজাকারদের ব্যাপারে একেবারে নিরব। এ দলটিতেও রয়েছে কুখ্যাত রাজাকার, আল বদর, আল শামস, গণহত্যকারী, গণধর্ষণকারী, অগ্নিসংযোগকারীসহ অসংখ্য ব্যক্তি। যারা স্বাধীনতাযুদ্ধে মানবতাবিরোধী লিপ্ত ছিল। এই ব্যক্তিরাসহ তাদের সন্তান-সন্তুতি এখন আওয়ামী লীগের বড় নেতা বা তাদের টিকিটে নির্বাচন করছেন। কিন্তু এখন তারা রয়েছেন ধরা ছোঁয়ার বাইরে।
রিজভী বলেন, আওয়ামী লীগের নেতারা বিভিন্ন সময় বক্তৃতায় বলেছেন- আওয়ামী লীগে রাজাকার থাকলে দেখিয়ে দেন, আমরা তাদের বিচার করবো। আওয়ামী লীগের ২৩ জন যুদ্ধাপরাধী বা তাদের পরিবার কোন না কোনভাবে ৭১ সালে পাকিস্তান সরকার ও যুদ্ধাপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের এসব নেতা ঘৃণিত ভূমিকা পালন করেছেন। পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগের রাজনীতেতে সক্রিয় থেকে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি বনে গিয়েছে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযোদ্বাদের হত্যাসহ নানা ধরনের মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তারা।
বিএনপির সিনিয়র এই নেতা বলেন, আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে যুক্ত যুদ্বাপরাধী ও যুদ্বাপরাধী পরিবারের সন্তানদের মধ্যে রয়েছেন- ঢাকায় প্রথম যার নেতৃত্বেই শান্তি কমিটি গঠন করা হয় সেই নেজামে ইসলামি পাটির কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক হাকিম হাফেজ আজিজুল ইসলামের ভাই ঢাকা-২ আসনের সংসদ সদস্য ও আইন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম। মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান আর্মিতে কর্মরত পর্যটন মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ নেতা লে. কর্ণেল (অব) ফারুক খান, ফরিদপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য, মন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেয়াই ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন, সাবেক এমপি ময়মনসিংহের এডভোকেট মোসলেম উদ্দিন, আওয়ামী লীগের সেকেন্ড ইন কমান্ড সংসদ উপনেতা ও ফরিদপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ, গোপালগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিমের ছেলের শ^শুর মুসা বিন শমসের, জামালপুর–-৩ আসনের সংসদ সদস্য যুবলীগের লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সরকার দলীয় হুইপ মির্জা গোলাম আযমের বাবা মির্জা গোলাম কাশেম, রংপুর-৫ আসনের সংসদ সদস্য, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় অর্থ সম্পাদক এইচএন আশিকুর রহমান, চাদপুর-১ আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহিউদ্দিন খান আলমগীর, জামালপুরের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মাওলানা নুরুল ইসলাম, কোটালীপাড়ায় উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মজিবর রহমান, গোপালগঞ্জ কোটালীপাড়া উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী রাফেজা বেগমের ভাই আজিজুল হক, আওয়ামী লীগ নেতা ও গোপালগঞ্জ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার আবুল কালাম দাড়িয়ার বাবা মালেক দাড়িয়া, গোপালগঞ্জ কোটারিপাড়া উপজেলা শ্রমিকলীগ সভাপতি আমির হোসেনের পিতা মোহন মিয়া, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া দাড়িয়ার বাবা মুন্সি রজ্জব আলী দাড়িয়া, কোটালিপাড়া পৌর মেয়র ও স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা এইচএম অহেদুল ইসলামের ভগ্নিপতি রেজাউল হাওলাদার, কোটালিপাড়া স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা ও পৌর মেয়র এইচএম অহেদুল ইসলামের পিতা বাহাদুর হাজরা, গোপালগঞ্জের এপিপি ও আওয়ামী লীগ নেতা এডভোকেট দেলোয়ার হোসেন সরদার, এডভোকেট দেলোয়ার হোসেন সরদারের পিতা হাসেম সরদার ও জামালপুর বকশিগঞ্জ আওয়ামী লীগ সভাপতি অবুল কালাম আজাদের পিতা আবদুল কাইয়ুম মুন্সী প্রমূখ। অভিযুক্তদের ব্যাপারে তিনি দায়েরকৃত মামলা ও নানা বইপুস্তকের রেফারেন্স দেন রিজভী।
রিজভী বলেন, জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত কুৎসা, ঘৃন্য অপপ্রচারের ধারাবাহিকতা এখনও অব্যাহত আছে। আইএসআই নাকি বিএনপি’র মনোনয়নে ভূমিকা রেখেছে। এটি ডাহা মিথ্যাই নয়, নোংরা অপপ্রচার।
ওই বক্তব্যের প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে রিজভী বলেন, আপনি বাংলাদেশ ব্যাংক লুটের কথা তো বললেন না? এটা কে লুট করেছে? সব ব্যাংকগুলো লুটপাট করে খালি করেছে কারা? শেয়ার বাজার লুট করেছে কারা ? তিনি বলেন, আপনার অর্থমন্ত্রী সংসদে দাঁড়িয়ে বলেছেন- এই সরকারের আমলে পুকুর চুরি নয়, সাগর চুরি হয়েছে। বিভিন্ন গণমাধ্যমে দেশ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচারের খবর প্রকাশিত হয়েছে। মাত্র কয়েকদিন আগেই সংবাদ সম্মেলন করে বলেছে- গত দশ বছরে সাড়ে বাইশ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে এই সরকারের লোকজন। আবার একসময় হলমার্ক কেলেঙ্কারীর সময় অর্থমন্ত্রী বলেছিলেন- চার হাজার কোটি টাকা নাকি কোন টাকাই নয়।
রিজভী বলেন, আওয়ামী সরকারের আমলে দুর্নীতির তীব্রতায় শিক্ষামন্ত্রী প্রকাশ্যে সরকারী কর্মচারীদের বলেছেন- সহনীয় পর্যায়ে ঘুষ খেতে। আওয়ামী সরকার আত্মস্বীকৃত দুর্নীতিবাজ ও লুটপাটকারি।
তিনি বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের কথা বলছেন প্রধানমন্ত্রী, আপনিই তো জামালপুরের নুরু রাজাকারের গাড়িতে প্রথম পতাকা দিয়েছেন। এখনও আপনার দলে স্বাধীনতাবিরোধীদের ভিড়। জনগণকে প্রতারিত করে প্রধানমন্ত্রী আবারও মুক্তিযুদ্ধকে বিক্রি করে চলেছেন।
রিজভী বলেন, ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে হানাদার বাহিনীর সহযোগী হিসেবে কাজ করেছে, এমন অভিযোগে এক ডজন ব্যক্তির বিচার করেছে আওয়ামী লীগ সরকার। আওয়ামী সরকার নিজেদের মুক্তিযুদ্ধের কথিত স্বপক্ষ শক্তি দাবি করে এ বিচার করলেও তাদের দলে থাকা রাজাকারদের ব্যাপারে একেবারে নিরব। এ দলটিতেও রয়েছে কুখ্যাত রাজাকার, আল বদর, আল শামস, গণহত্যকারী, গণধর্ষণকারী, অগ্নিসংযোগকারীসহ অসংখ্য ব্যক্তি। যারা স্বাধীনতাযুদ্ধে মানবতাবিরোধী লিপ্ত ছিল। এই ব্যক্তিরাসহ তাদের সন্তান-সন্তুতি এখন আওয়ামী লীগের বড় নেতা বা তাদের টিকিটে নির্বাচন করছেন। কিন্তু এখন তারা রয়েছেন ধরা ছোঁয়ার বাইরে।
রিজভী বলেন, আওয়ামী লীগের নেতারা বিভিন্ন সময় বক্তৃতায় বলেছেন- আওয়ামী লীগে রাজাকার থাকলে দেখিয়ে দেন, আমরা তাদের বিচার করবো। আওয়ামী লীগের ২৩ জন যুদ্ধাপরাধী বা তাদের পরিবার কোন না কোনভাবে ৭১ সালে পাকিস্তান সরকার ও যুদ্ধাপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের এসব নেতা ঘৃণিত ভূমিকা পালন করেছেন। পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগের রাজনীতেতে সক্রিয় থেকে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি বনে গিয়েছে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযোদ্বাদের হত্যাসহ নানা ধরনের মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তারা।
বিএনপির সিনিয়র এই নেতা বলেন, আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে যুক্ত যুদ্বাপরাধী ও যুদ্বাপরাধী পরিবারের সন্তানদের মধ্যে রয়েছেন- ঢাকায় প্রথম যার নেতৃত্বেই শান্তি কমিটি গঠন করা হয় সেই নেজামে ইসলামি পাটির কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক হাকিম হাফেজ আজিজুল ইসলামের ভাই ঢাকা-২ আসনের সংসদ সদস্য ও আইন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম। মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান আর্মিতে কর্মরত পর্যটন মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ নেতা লে. কর্ণেল (অব) ফারুক খান, ফরিদপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য, মন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেয়াই ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন, সাবেক এমপি ময়মনসিংহের এডভোকেট মোসলেম উদ্দিন, আওয়ামী লীগের সেকেন্ড ইন কমান্ড সংসদ উপনেতা ও ফরিদপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ, গোপালগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিমের ছেলের শ^শুর মুসা বিন শমসের, জামালপুর–-৩ আসনের সংসদ সদস্য যুবলীগের লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সরকার দলীয় হুইপ মির্জা গোলাম আযমের বাবা মির্জা গোলাম কাশেম, রংপুর-৫ আসনের সংসদ সদস্য, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় অর্থ সম্পাদক এইচএন আশিকুর রহমান, চাদপুর-১ আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহিউদ্দিন খান আলমগীর, জামালপুরের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মাওলানা নুরুল ইসলাম, কোটালীপাড়ায় উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মজিবর রহমান, গোপালগঞ্জ কোটালীপাড়া উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী রাফেজা বেগমের ভাই আজিজুল হক, আওয়ামী লীগ নেতা ও গোপালগঞ্জ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার আবুল কালাম দাড়িয়ার বাবা মালেক দাড়িয়া, গোপালগঞ্জ কোটারিপাড়া উপজেলা শ্রমিকলীগ সভাপতি আমির হোসেনের পিতা মোহন মিয়া, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া দাড়িয়ার বাবা মুন্সি রজ্জব আলী দাড়িয়া, কোটালিপাড়া পৌর মেয়র ও স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা এইচএম অহেদুল ইসলামের ভগ্নিপতি রেজাউল হাওলাদার, কোটালিপাড়া স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা ও পৌর মেয়র এইচএম অহেদুল ইসলামের পিতা বাহাদুর হাজরা, গোপালগঞ্জের এপিপি ও আওয়ামী লীগ নেতা এডভোকেট দেলোয়ার হোসেন সরদার, এডভোকেট দেলোয়ার হোসেন সরদারের পিতা হাসেম সরদার ও জামালপুর বকশিগঞ্জ আওয়ামী লীগ সভাপতি অবুল কালাম আজাদের পিতা আবদুল কাইয়ুম মুন্সী প্রমূখ। অভিযুক্তদের ব্যাপারে তিনি দায়েরকৃত মামলা ও নানা বইপুস্তকের রেফারেন্স দেন রিজভী।
রিজভী বলেন, জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত কুৎসা, ঘৃন্য অপপ্রচারের ধারাবাহিকতা এখনও অব্যাহত আছে। আইএসআই নাকি বিএনপি’র মনোনয়নে ভূমিকা রেখেছে। এটি ডাহা মিথ্যাই নয়, নোংরা অপপ্রচার।
No comments