স্বরূপে যশোরের ওসি জলিল
যশোর আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে এবার সাংবাদিকের গলা টিপে ধরলেন যশোর কোতোয়ালি থানার ওসি আব্দুল জলিল। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া পাসপোর্ট অফিসের উপপরিচালকের হাতে কয়েকজন সাংবাদিক লাঞ্ছিত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
এ ঘটনার প্রতিবাদে যশোর প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের এক জরুরি সভায় দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া দাবি জানানো হয়।
উল্লেখ্য, এর আগে হরতাল চলাকালে ওসি আব্দুল জলিল ছাত্রদলের এক নেতার গলা টিপে ধরে দেশব্যাপী আলোচিত হয়েছিলেন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও লাঞ্ছিত সাংবাদিকরা জানান, পাসপোর্ট অফিসে দালালদের দৌরাত্ম্য ও দুর্নীতি-অনিয়মের সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে উপপরিচালক একুশে টেলিভিশনের সাংবাদিক শিকদার খালিদ ও স্থানীয় দৈনিক স্পন্দনের সাংবাদিক আশরাফুল আজাদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেন। একপর্যায়ে উপপরিচালক অশ্লীল ভাষায় ওই দুই সাংবাদিককে গালাগাল করেছেন। এরপর সাংবাদিক নেতাদের খবর দেন তাঁরা। সাংবাদিক নেতারা ঘটনাস্থলে এলে পুলিশ দ্বিতীয় দফা সাংবাদিকদের ওপর হামলা চালায়। একপর্যায়ে কোতোয়ালি থানার ওসি আবদুল জলিল সাংবাদিক শিকদার খালিদের গলা টিপে ধরেন।
এ ঘটনার প্রতিবাদে সাংবাদিকরা তাৎক্ষণিকভাবে প্রেসক্লাবে জরুরি সভা আহ্বান করেন। রবিবারের মধ্যে উপপরিচালককে যশোর থেকে প্রত্যাহার এবং ওসিকে নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানানো হয়, অন্যথায় কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে বলে নেতারা জানান।
এ ব্যাপারে উপপরিচালক মাসুম হাসান বলেন, 'আমি কোনো সাংবাদিককে গালাগাল করিনি। তার পরও যে ঘটনা ঘটেছে তা দুঃখজনক।' ওসি আবদুল জলিল বলেন, 'সাংবাদিকরা পুলিশকে মারার চেষ্টা করলে আমি বাধা দিই। এ কারণে আমি ভিকটিম হয়েছি। ভুল করে থাকলে আমি সরি বলতে রাজি আছি।'
উল্লেখ্য, এর আগে হরতাল চলাকালে ওসি আব্দুল জলিল ছাত্রদলের এক নেতার গলা টিপে ধরে দেশব্যাপী আলোচিত হয়েছিলেন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও লাঞ্ছিত সাংবাদিকরা জানান, পাসপোর্ট অফিসে দালালদের দৌরাত্ম্য ও দুর্নীতি-অনিয়মের সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে উপপরিচালক একুশে টেলিভিশনের সাংবাদিক শিকদার খালিদ ও স্থানীয় দৈনিক স্পন্দনের সাংবাদিক আশরাফুল আজাদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেন। একপর্যায়ে উপপরিচালক অশ্লীল ভাষায় ওই দুই সাংবাদিককে গালাগাল করেছেন। এরপর সাংবাদিক নেতাদের খবর দেন তাঁরা। সাংবাদিক নেতারা ঘটনাস্থলে এলে পুলিশ দ্বিতীয় দফা সাংবাদিকদের ওপর হামলা চালায়। একপর্যায়ে কোতোয়ালি থানার ওসি আবদুল জলিল সাংবাদিক শিকদার খালিদের গলা টিপে ধরেন।
এ ঘটনার প্রতিবাদে সাংবাদিকরা তাৎক্ষণিকভাবে প্রেসক্লাবে জরুরি সভা আহ্বান করেন। রবিবারের মধ্যে উপপরিচালককে যশোর থেকে প্রত্যাহার এবং ওসিকে নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানানো হয়, অন্যথায় কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে বলে নেতারা জানান।
এ ব্যাপারে উপপরিচালক মাসুম হাসান বলেন, 'আমি কোনো সাংবাদিককে গালাগাল করিনি। তার পরও যে ঘটনা ঘটেছে তা দুঃখজনক।' ওসি আবদুল জলিল বলেন, 'সাংবাদিকরা পুলিশকে মারার চেষ্টা করলে আমি বাধা দিই। এ কারণে আমি ভিকটিম হয়েছি। ভুল করে থাকলে আমি সরি বলতে রাজি আছি।'
No comments