আমি খুবই হতাশ
৩০ নভেম্বরের পর আর জাতীয় দলের ফিল্ডিং কোচ থাকবেন না মোহাম্মদ সালাউদ্দিন—খবরটা কোচ জেমি সিডন্স শুনেছেন বোর্ড সভায় সিদ্ধান্ত হয়ে যাওয়ার পর। টেলিফোনে প্রথমে কোনো প্রতিক্রিয়া না জানাতে চাইলেও পরে বললেন, ‘আমি খুবই হতাশ। আমার দলের স্টাফদের মধ্যে সালাউদ্দিনই একমাত্র স্পিন কোচ। সালাউদ্দিনকে দল থেকে বাদ দেওয়া ঠিক হয়নি। আর ও তো শুধু কোচ নয়, খেলোয়াড়দের মেন্টরও (গুরু)।’
বোর্ড বলছে, সালাউদ্দিনের কাজে সন্তুষ্ট না বলেই চুক্তি বাড়ানো হয়নি তাঁর। কিন্তু সালাউদ্দিনের কাজ সবচেয়ে কাছ থেকে যিনি দেখেছেন, সেই সিডন্স বলছেন, ‘আমি তার কাজে শতভাগ সন্তুষ্ট। ওয়েস্ট ইন্ডিজ আর জিম্বাবুয়ে সিরিজে আমাদের ফিল্ডিং খুবই ভালো হয়েছে।’
সালাউদ্দিনের কাজে যদি এতই সন্তুষ্ট হন, তাহলে তাঁর চুক্তি নবায়নের সিদ্ধান্তে কেন কোনো ভূমিকা রাখলেন না কোচ? এই জায়গায় চমকে যাওয়ার মতো কথাই বললেন সিডন্স, ‘আমার সঙ্গে এ সংক্রান্ত কোনো ব্যাপারেই কেউ কোনো আলোচনা করেনি।’
সালাউদ্দিনকে বাদ দেওয়ায় জাতীয় দলের খেলোয়াড়দেরও অনেকেই খুব মন খারাপ করেছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন বললেন, ‘আমরা সবাই-ই এতে ক্ষতিগ্রস্ত হলাম।’
বোর্ড বলছে, সালাউদ্দিনের কাজে সন্তুষ্ট না বলেই চুক্তি বাড়ানো হয়নি তাঁর। কিন্তু সালাউদ্দিনের কাজ সবচেয়ে কাছ থেকে যিনি দেখেছেন, সেই সিডন্স বলছেন, ‘আমি তার কাজে শতভাগ সন্তুষ্ট। ওয়েস্ট ইন্ডিজ আর জিম্বাবুয়ে সিরিজে আমাদের ফিল্ডিং খুবই ভালো হয়েছে।’
সালাউদ্দিনের কাজে যদি এতই সন্তুষ্ট হন, তাহলে তাঁর চুক্তি নবায়নের সিদ্ধান্তে কেন কোনো ভূমিকা রাখলেন না কোচ? এই জায়গায় চমকে যাওয়ার মতো কথাই বললেন সিডন্স, ‘আমার সঙ্গে এ সংক্রান্ত কোনো ব্যাপারেই কেউ কোনো আলোচনা করেনি।’
সালাউদ্দিনকে বাদ দেওয়ায় জাতীয় দলের খেলোয়াড়দেরও অনেকেই খুব মন খারাপ করেছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন বললেন, ‘আমরা সবাই-ই এতে ক্ষতিগ্রস্ত হলাম।’
No comments