বি'বাড়িয়া ৬০ মে.ও. বিদ্যুত উৎপাদন শীঘ্রই শুরু

দেড় মাস পিছিয়ে চলতি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ নাগাদ চালু হচ্ছে গ্যাস নির্ভর বিদুত পস্নান্টটি। পর্যাপ্ত গ্যাস সরবরাহ করা হয়েছে। কেন্দ্রের ১৫টি মেশিনের মধ্যে ৩/৪টি মেশিন এখন চালু করা হয়েছে।
১৫ মার্চের মধ্যেই বাদবাকি মেশিনগুলো চালু করার কাজ সম্পন্ন হবে। তখন থেকেই বাণিজ্যিক ভিত্তিতে পস্নান্টটি উৎপাদনে যেতে পারবে বলে একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে। ৩১ জানুয়ারি পস্নান্টটি চালু হওয়ার কথা থাকলেও নানা কারণে তা সম্ভব হয়ে ওঠেনি। গ্যাসচালিত পস্নান্টটি চালু হলে দেশের বিদু্যত সমস্যা কিছুটা হ্রাস পাবে। কমবে লোডশেডিং। সে সঙ্গে জাতীয় গ্রিডে যোগ হবে ৫৫ মেগাওয়াট বাড়তি বিদু্যত। আশুগঞ্জ তাপ-বিদু্যত কেন্দ্রের অভ্যনত্মরে ঐ পস্নান্টটি নির্মাণ করা হয়। রেন্টাল পাওয়ার পস্নন্ট লিমিটেড ৬০ মেগাওয়াট বিদু্যত উৎপাদন করছে। এ পস্নান্টের উৎপাদিত বিদু্যত এ খাতকে সমৃদ্ধ করবে। কেন্দ্রের দায়িত্বশীল এক কর্মকতর্া জানান, এ পস্নান্টের বিদু্যত দিয়ে ব্রাণবাড়িয়া পুরো জেলা এবং ভৈরব উপজেলা পর্যনত্ম সর্বণিক বিদু্যত কভার করা যাবে। জেলার প্রতিটি গ্রামে নিরবচ্ছিন্ন বিদু্যত সরবরাহ করা সম্ভব। ফলে এ কেন্দ্রের গুরম্নত্বও কম নয়। জেলায় জেলায় এমন পস্নান্ট নিমর্াণ সম্ভব হলে দু্রত বিদু্যত সঙ্কট কেটে যাবে। দেশে বিদু্যতের ব্যাপক চাহিদা থাকায় সরকার যে উদ্যোগ নিয়েছে এর অংশ হিসেবে পস্নান্টটি নির্মাণ করা হয়। আশুগঞ্জ তাপ-বিদু্যত কেন্দ্রের অভ্যনত্মরে ১ একর জায়গায় পাওয়ার পস্নান্টটি বসানো হচ্ছে। প্রিসিশন এনার্জি কোম্পানি কেন্দ্রটি নিমর্াণ করে। এতে ৩শ' কোটি টাকা খরচ ধরা হয়েছে। বিদু্যত উন্নয়ন বোর্ডের উদ্যোগে আশুগঞ্জ তাপ-বিদু্যত কেন্দ্র অভ্যনত্মরে বেসরকারী ব্যবস্থাপনায় এ পস্নানটি বসানো হয়। সংশিষ্ট সূত্র জানায়, গ্যাসচালিত এ বিদু্যত পস্নান্টটি প্রতিদিন .৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস প্রয়োজন হবে।

No comments

Powered by Blogger.