অন্য খবর

নেড়া পেঙ্গুইন! পালক ছাড়া রোদে দাঁড়ানো কত কষ্টকর, সেটা শুধু জানে নেড়া পেঙ্গুইন। কিন্তু রোদে না দাঁড়ালেও তো চলে না এদের। আবার গায়ে পালক না থাকলে দলের অন্য পেঙ্গুইনরাও পাত্তা দেয় না।
হ্যাম্পশায়ারের মারওয়েল ওয়ার্ল্ড পার্কে রালফ নামের নয় বছর বয়সী একটি পেঙ্গুইন পালকছাড়া আর দলছাড়া হয়ে এ রকমই কষ্ট পাচ্ছিল। এ কষ্ট দেখে এগিয়ে এসেছিলেন পার্কের কর্মীরা। একে একধরনের জ্যাকেট পরিয়ে দিয়েছিলেন তাঁরা। তাতে এর নামটাও লেখা আছে। এখন বেশ আরামেই আছে বেচারা রালফ।

হাতক্যামেরা
ডিজিটাল এই যুগে বেশ আগেই ফিল্ম ক্যামেরাকে বিদায় জানিয়েছে সাধারণ মানুষ। বিদায় জানিয়েছিলেন নেদারল্যান্ডসের ২৪ বছর বয়সী আলোকচিত্রী লটি অ্যাকারও। তবে ফিল্ম ক্যামেরা আর লটির সঙ্গে মিশে আছে শৈশবের অনেক স্মৃতি। সেই স্মৃতি ধরে রাখতেই লটি হাতে এঁকেছেন ক্যামেরার উল্কি। ১৯৭০ দশকের আশাহি পেনট্যাক্স ৩৫ মিমি এসআরএল মডেলের ক্যামেরা সেটি। হাতটা চোখের সামনে ধরলে দেখে মনে হবে, ছবি তুলছে লটি। আজব উল্কিটি এতই জীবন্ত যে, তা দেখে কেউ দাঁত বের করে ছবি তোলার পোজ দিলেও আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই।

গরুতে চড়িয়া...
ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়—কথাটা মোটেও মিথ্যা নয়! যেন তারই প্রমাণ দিল জার্মানির ১২ বছর বয়সী ছোট্ট আইরিস বেকার। অন্য অনেক মেয়ের মতোই আইরিসেরও স্বপ্ন ছিল, নিজের ঘোড়ায় চড়ে ঘুরে বেড়ানোর। কিন্তু একদিন বুঝতে পারল, সেই স্বপ্নটা বাস্তবে পাওয়া সম্ভব নয়। তাতে মন খারাপ না করে নিজেই একটা উপায় বের করে নিল আইরিস। ঘোড়া নেই তো কী হয়েছে, গরু তো আছে! আক্ষরিক অর্থেই গরুর পিঠে চড়ে নিজ রাজ্য, মানে জার্মানির ওয়েহে গ্রাম জয়ে বেরিয়ে পড়েছিল আইরিস বেকার।
 আবুল বাসার
তথ্যসূত্র: অরেঞ্জডটকম

No comments

Powered by Blogger.