২৪ জানুয়ারি চৌদ্দ দলের দেশব্যাপী মানববন্ধন- দ্রুত যুদ্ধাপরাধী বিচার
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ত্বরান্বিত করতে আগামী ২৪ জানুয়ারি রাজধানীসহ সারাদেশে মানববন্ধন কর্মসূচী পালন করবে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দল। এ কর্মসূচী সফল করতে জোটের নেতারা ১২ থেকে ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত সারাদেশে জেলা সফর করবেন।
তবে বিশ্ব এজতেমার জন্য ১০, ১১, ১২ এবং ১৮ ও ১৯ জানুয়ারির ঘোষিত কর্মসূচী স্থগিত থাকবে। প্রতিটি কর্মসূচীতে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির ঢল নামিয়ে স্বাধীনতাবিরোধী ও তাদের দোসর জামায়াত-বিএনপির সকল ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত রাজপথে মোকাবেলা করবে আদর্শিক এই নির্বাচনী জোট।
সোমবার রাতে ধানম-ির আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচনী বছরে হঠাৎ করেই জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধিতে ক্ষোভ ও অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন শরিক দলের নেতারা। জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধিতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন মহাজোট সরকারের অংশীদার ১৪ দলভুক্ত শরিক দলের নেতারাও। তারা বর্ধিত তেলের মূল্য কমানোর পাশাপাশি আগামীতে গ্যাস, বিদ্যুতসহ কোন ধরনের জ্বালানির পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি না করার জন্য সরকারের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন। তবে বৈঠকে শরিক দলের নেতাদের এমন দাবির ব্যাপারে নীরব ভূমিকা পালন করেন আওয়ামী লীগ নেতারা।
শরিক দলগুলোর নেতারা বৈঠকে অবিলম্বে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে গোটা জাতি যখন ঐক্যবদ্ধ, তখন জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেয়াটা ঠিক হয়নি। একইসঙ্গে শরিক দলের নেতারা বিদ্যুতের দাম না বাড়ানোর জন্যও সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
বৈঠক শেষে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টাম-লীর সদস্য আমির হোসেন আমু বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ত্বরান্বিত করার দাবিতে এবং সারাদেশে নৈরাজ্য ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ৭ জানুয়ারি যে মানববন্ধন কর্মসূচী ঘোষণা করা হয়েছিল তা আওয়ামী লীগের কাউন্সিলের জন্য আগেই স্থগিত করা হয়। তবে এ কর্মসূচী আগামী ২৪ জানুয়ারি পালন করা হবে। তিনি বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবি জনগণের প্রাণের দাবি।
আগামীতে আরও ব্যাপকভাবে জনগণ এই আন্দোলনে সম্পৃক্ত থাকবে এমন আশাবাদ ব্যক্ত করে আমির হোসেন আমু প্রশ্ন রেখে বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে বিরোধী দলের কেন এত অনীহা? আমরা চাই একাত্তরের গণহত্যাকারীদের বিচার হোক। সম্প্রতি বিএনপির ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের ৫৬ নং ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম মজুমদার হত্যার বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আমু বলেন, এই বিষয়টি সরকার গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে।
চৌদ্দ দলের সমন্বয়ক ও সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর সভাপতিত্বে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য মোহাম্মদ নাসিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আফম বাহাউদ্দিন নাছিম, বিএম মোজাম্মেল হক এমপি, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এমপি, মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, মৃণাল কান্তি দাস, একেএম এনামুল হক শামীম, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন এমপি, সাধারণ সম্পাদক আনিসুর রহমান মল্লিক, জাসদের কার্যনির্বাহী সভাপতি মঈন উদ্দিন খান বাদল এমপি, সাধারণ সম্পাদক শরীফ নুরুল আম্বিয়া, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক ও শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া, গণতন্ত্রী পার্টির নুরুর রহমান সেলিম, কমিউনিস্ট কেন্দ্রের ডা. ওয়াজেদুল ইসলাম, অসীত বরণ রায়, গণ আজাদী লীগের হাজী মোহাম্মদ সামাদ প্রমুখ।
সোমবার রাতে ধানম-ির আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচনী বছরে হঠাৎ করেই জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধিতে ক্ষোভ ও অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন শরিক দলের নেতারা। জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধিতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন মহাজোট সরকারের অংশীদার ১৪ দলভুক্ত শরিক দলের নেতারাও। তারা বর্ধিত তেলের মূল্য কমানোর পাশাপাশি আগামীতে গ্যাস, বিদ্যুতসহ কোন ধরনের জ্বালানির পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি না করার জন্য সরকারের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন। তবে বৈঠকে শরিক দলের নেতাদের এমন দাবির ব্যাপারে নীরব ভূমিকা পালন করেন আওয়ামী লীগ নেতারা।
শরিক দলগুলোর নেতারা বৈঠকে অবিলম্বে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে গোটা জাতি যখন ঐক্যবদ্ধ, তখন জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেয়াটা ঠিক হয়নি। একইসঙ্গে শরিক দলের নেতারা বিদ্যুতের দাম না বাড়ানোর জন্যও সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
বৈঠক শেষে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টাম-লীর সদস্য আমির হোসেন আমু বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ত্বরান্বিত করার দাবিতে এবং সারাদেশে নৈরাজ্য ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ৭ জানুয়ারি যে মানববন্ধন কর্মসূচী ঘোষণা করা হয়েছিল তা আওয়ামী লীগের কাউন্সিলের জন্য আগেই স্থগিত করা হয়। তবে এ কর্মসূচী আগামী ২৪ জানুয়ারি পালন করা হবে। তিনি বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবি জনগণের প্রাণের দাবি।
আগামীতে আরও ব্যাপকভাবে জনগণ এই আন্দোলনে সম্পৃক্ত থাকবে এমন আশাবাদ ব্যক্ত করে আমির হোসেন আমু প্রশ্ন রেখে বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে বিরোধী দলের কেন এত অনীহা? আমরা চাই একাত্তরের গণহত্যাকারীদের বিচার হোক। সম্প্রতি বিএনপির ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের ৫৬ নং ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম মজুমদার হত্যার বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আমু বলেন, এই বিষয়টি সরকার গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে।
চৌদ্দ দলের সমন্বয়ক ও সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর সভাপতিত্বে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য মোহাম্মদ নাসিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আফম বাহাউদ্দিন নাছিম, বিএম মোজাম্মেল হক এমপি, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এমপি, মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, মৃণাল কান্তি দাস, একেএম এনামুল হক শামীম, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন এমপি, সাধারণ সম্পাদক আনিসুর রহমান মল্লিক, জাসদের কার্যনির্বাহী সভাপতি মঈন উদ্দিন খান বাদল এমপি, সাধারণ সম্পাদক শরীফ নুরুল আম্বিয়া, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক ও শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া, গণতন্ত্রী পার্টির নুরুর রহমান সেলিম, কমিউনিস্ট কেন্দ্রের ডা. ওয়াজেদুল ইসলাম, অসীত বরণ রায়, গণ আজাদী লীগের হাজী মোহাম্মদ সামাদ প্রমুখ।
No comments