অনুষ্ঠানে পরিকল্পনামন্ত্রী এ কে খন্দকার- যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে এগিয়ে এসেছে তরুণ প্রজন্ম
সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম-মুক্তিযুদ্ধ
’৭১-এর চেয়ারম্যান এবং পরিকল্পনামন্ত্রী এ কে খন্দকার বীর উত্তম বলেছেন,
স্বাধীনতার পর থেকে মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচারের দাবিতে বিভিন্ন পদক্ষেপ
নেওয়া হয়েছিল।
এখন তা বাস্তবায়ন হতে চলছে। আর এতে এগিয়ে এসেছে আজকের তরুণ প্রজন্ম।
গতকাল শনিবার সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের
ত্রৈমাসিক পত্রিকা ১৯৭১-এর প্রকাশনা উৎসব ও ফোরামের ওয়েবসাইট উদ্বোধন
উপলক্ষে এসব কথা বলেন এ কে খন্দকার।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বাঁচাতে মরিয়া হয়ে কাজ করছে জামায়াত-শিবির। তাই তাদের প্রতিহত করতে নিজ দায়িত্বে তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে আসতে হবে। সে সঙ্গে আজকের তরুণদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে।
অনুষ্ঠানে ফোরামের জ্যেষ্ঠ ভাইস চেয়ারম্যান কে এম সফিউল্লাহ বীর উত্তম বলেন, ‘কয়েক দিন আগে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আবুল কালাম আযাদের ফাঁসির রায় দিয়েছেন আদালত। কিন্তু তার চেয়ে কয়েক গুণ বেশি অপরাধী কাদের মোল্লাকে দেওয়া হয়েছে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। এ রায় দেশের মানুষকে হতাশ করেছে।’
কে এম সফিউল্লাহ প্রশ্ন করেন, ‘আর কত হত্যা করলে কাদের মোল্লার ফাঁসি হতো? যাবজ্জীবন রায় হওয়ার পরও তিনি বিজয় চিহ্ন দেখান। এর কারণ কী? তাহলে কি এ রায়ের পেছনে সরকারের জন্য কোনো হুমকি, না অন্য কিছু ছিল?’ এমন আরও কিছু প্রশ্ন তোলেন তিনি।
অনুষ্ঠানে ফোরামের ভাইস চেয়ারম্যান সি আর দত্ত বীর উত্তম ও আবু ওসমান চৌধুরী, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি সারওয়ার আলী, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মুক্তিযোদ্ধা ও সাংবাদিক হারুন হাবীব, ১৯৭১ পত্রিকার সম্পাদক ও ফোরামের তথ্য ও প্রচার সম্পাদক কেয়া চৌধুরী ও কার্যনির্বাহী সদস্য তুষার আমিন বক্তব্য দেন।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বাঁচাতে মরিয়া হয়ে কাজ করছে জামায়াত-শিবির। তাই তাদের প্রতিহত করতে নিজ দায়িত্বে তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে আসতে হবে। সে সঙ্গে আজকের তরুণদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে।
অনুষ্ঠানে ফোরামের জ্যেষ্ঠ ভাইস চেয়ারম্যান কে এম সফিউল্লাহ বীর উত্তম বলেন, ‘কয়েক দিন আগে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আবুল কালাম আযাদের ফাঁসির রায় দিয়েছেন আদালত। কিন্তু তার চেয়ে কয়েক গুণ বেশি অপরাধী কাদের মোল্লাকে দেওয়া হয়েছে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। এ রায় দেশের মানুষকে হতাশ করেছে।’
কে এম সফিউল্লাহ প্রশ্ন করেন, ‘আর কত হত্যা করলে কাদের মোল্লার ফাঁসি হতো? যাবজ্জীবন রায় হওয়ার পরও তিনি বিজয় চিহ্ন দেখান। এর কারণ কী? তাহলে কি এ রায়ের পেছনে সরকারের জন্য কোনো হুমকি, না অন্য কিছু ছিল?’ এমন আরও কিছু প্রশ্ন তোলেন তিনি।
অনুষ্ঠানে ফোরামের ভাইস চেয়ারম্যান সি আর দত্ত বীর উত্তম ও আবু ওসমান চৌধুরী, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি সারওয়ার আলী, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মুক্তিযোদ্ধা ও সাংবাদিক হারুন হাবীব, ১৯৭১ পত্রিকার সম্পাদক ও ফোরামের তথ্য ও প্রচার সম্পাদক কেয়া চৌধুরী ও কার্যনির্বাহী সদস্য তুষার আমিন বক্তব্য দেন।
No comments