অর্থনীতি- ড. ইউনূস অর্থ আত্মসাৎ করেননি by খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ

ম্প্রতি বাংলাদেশের সংবাদপত্রগুলোতে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অর্থ লেনদেনসংক্রান্ত কিছু প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। উৎপত্তিস্থল নরওয়ে। সে দেশের টিভি চ্যানেলের পরিবেশিত একটি তথ্য প্রতিবেদনের সূত্র উল্লেখ করা হয়েছে। পত্রিকাগুলো মনোযোগসহকারে পড়লে বোঝা যাবে, আত্মসাতের অভিযোগ নেই। অভিযোগ কিছু অনিয়মের। কিন্তু সংবাদের শিরোনাম ও প্রতিবেদনের অতিউৎসাহী (আক্রমণাত্মক?) ভাষা বড় রকমের অভিযোগের ইঙ্গিত বহন করে।
এসবের ওপর ভিত্তি করে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা কঠোর শব্দমালা ব্যবহার করেছেন তাঁদের প্রতিক্রিয়ায়। ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আমি ব্যক্তিগতভাবে এবং কাজকর্মের মাধ্যমে চিনি বহু বছর থেকে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন অধ্যাপনা করতেন এবং পার্শ্ববর্তী জোবরা গ্রামে ক্ষুদ্রঋণের ওপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাতেন, তখন থেকেই তাঁর সঙ্গে পরিচয়। তারপর বাংলাদেশ ব্যাংকে গ্রামীণ ক্ষুদ্রঋণ প্রকল্পের ওপর দীর্ঘদিন কাজ চলেছিল, তখন তাঁর কাজকর্ম প্রত্যক্ষ করেছি। চারটি জেলায় ব্যাংকের মাধ্যমে গ্রামীণের এঙ্পেরিমেন্টাল কর্মসূচি চলেছিল, তাও নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করেছি। তারপর গ্রামীণ ব্যাংক অর্ডিন্যান্স হলো। ব্যাংকটির কাজকর্ম শুরু হলো। ড. ইউনূস হলেন গ্রামীণ ব্যাংকের নির্বাহী প্রধান।
গ্রামীণ ব্যাংকের পত্তন থেকে তাঁর কাজকর্ম বাইরে থেকে যেমন দেখেছি, তেমনি তাঁর সঙ্গে উচ্চপদে যাঁরা কাজ করেছেন তাঁদের কাছ থেকেও শুনেছি। তাঁর সম্পর্কে সবচেয়ে কঠোর যে মন্তব্য শুনেছি তা হলো তাঁর লিডারশিপ স্টাইল নিয়ে। তাঁর সহকর্মীদের অনেকেরই ধারণা, ড. ইউনূস কর্তৃত্ববাদী নির্বাহী। ডিক্টেটরিয়াল ম্যানেজমেন্ট স্টাইল তাঁর ব্যক্তিত্বের অংশ। অনেক প্রাজ্ঞ ও সফল নির্বাহী তাঁর সঙ্গে কাজ করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ না করায় গ্রামীণ ব্যাংক ত্যাগ করেছেন। অনেকে ত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছেন। তাঁর বিরুদ্ধে আঞ্চলিকতার অভিযোগও শুনেছি। কিন্তু কেউই ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ তোলেননি। কয়েক দিন আগে সংবাদপত্রের প্রতিবেদন পাঠ করার পর খোঁজ নিতে চেষ্টা করলাম, আসলে ঘটনাটা কী? অনুসন্ধানে আমি যা জানতে পেরেছি, তা হলো অ্যাকাউন্টিং বিভ্রাট। নরওয়ে গ্রামীণ ব্যাংককে টাকাটা দিয়েছিল। ড. ইউনূস টাকাটা গ্রামীণ ব্যাংকের হিসাবে না রেখে স্থানান্তর করেন গ্রামীণ পরিবারের অন্য একটি সংস্থায়। অর্থ আত্মসাৎ হয়নি। অপব্যয়ও হয়নি। অনিয়ম হয়েছে। ড. ইউনূসকে যাঁরা কাছে থেকে জানেন, তাঁরা লক্ষ করে থাকবেন যে তাঁর অ্যাকাউন্টিং জ্ঞান সীমিত। তিনি যা ভালো মনে করেন, তা করে ফেলেন। বিধিবিধানের তোয়াক্কা খুব একটা করেন না। এটা অস্বাভাবিক নয়। তাঁর মধ্যে যে সৃজনশীলতা রয়েছে, তা বাধ মানে না। সৃজনশীলতা অর্থই হলো অপ্রচলিত পথে চলা। প্রচলিত বিধিবিধানের সঙ্গে অসামঞ্জস্য, এমনকি সংঘর্ষ ঘটা স্বাভাবিক। ড. ইউনূস আবেগপ্রবণও বটে। বিধিকে বাধা মনে করে, তা ডিঙিয়ে যাওয়ার প্রবণতা তাঁর ব্যক্তিত্বের বৈশিষ্ট্য। এ বৈশিষ্ট্য না থাকলে তিনি গ্রামীণ ব্যাংকের জন্ম দিতে পারতেন না।
আজকের পাঠকের বুঝতে কষ্ট হবে। ড. ইউনূস যখন ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছিলেন, তখন দরিদ্র মানুষের ঋণ নেওয়া দূরের কথা, ব্যাংকের আঙিনায় হাজির হওয়াও দুঃসাধ্য ছিল। স্বর্গ, নরক যেমন দুই মেরুতে, তেমনি ব্যাংক ও গরিব মানুষের অবস্থানও ছিল বিস্তর দূরত্বে। অর্থশালী মানুষই ব্যাংকে অর্থ জমা রাখত এবং ঋণ গ্রহণ করত। ঋণ নিতে হলে সম্পত্তি জামানত রাখতে হতো ব্যাংকে। গরিব সম্পত্তি পাবে কোত্থেকে আর ঋণই বা নেবে কেমন করে। তাই ব্যাংকের দুয়ার বন্ধ ছিল দরিদ্রের জন্য। এমন একটি সময়ে ড. ইউনূস গরিবকে 'ব্যাংকেবল' বা ব্যাংকিংয়ের জন্য উপযোগী বলে ভাবতে শুরু করলেন। তাঁর ধারণা ছিল, গরিবের হাত-পা, মেধা সবই আছে, নেই শুধু মূলধন। মূলধনটা যদি জোগান দেওয়া যায়, তাহলে তা ব্যবহার করে সে দ্রব্য বা সেবা উৎপাদনে সক্ষম হবে। উৎপাদিত দ্রব্য বিক্রি করে ঋণ শোধ করেও তার কিছু উদ্বৃত্ত থাকবে। ধীরে ধীরে উদ্বৃত্ত সঞ্চয় তার নিজস্ব মূলধন গড়ে দেবে। সে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হবে।
এ রকম একটা হাইপোথিসিসের ওপর ভিত্তি করে তাঁর যাত্রা শুরু। ৩০-৩৫ বছর পথ চলার পর এখন তাঁর কার্যক্রমের মূল্যায়ন হতে পারে, হচ্ছেও। কারো কাছে নন্দিত হচ্ছেন। আবার নিন্দিতও হচ্ছেন অনেকের কাছে। বিত্তহীন মানুষের মধ্যে যে কর্মোদ্যোগ রয়েছে, হাইপোথিসিসের এ অংশের যথার্থতা প্রমাণিত হয়েছে। শুধু বাংলাদেশ নয়, সারা বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে যে বিশাল কর্মযোগ সৃষ্টি করেছে, তা চোখে পড়ার মতো, প্রশংসা করার মতো। এ যেন মানুষের মানবিকতার মূল্যায়ন। মানুষকে নতুন করে আবিষ্কারের প্রয়াস। ড. ইউনূস মানুষকে নতুন করে আবিষ্কারের কৃতিত্ব পেতেই পারেন। তবে হাইপোথিসিসের দ্বিতীয় অংশ দুর্বল প্রমাণিত হচ্ছে। 'মাইক্রোক্রেডিট ব্যবহার করি গরিব মানুষ ধীরে ধীরে উদ্বৃত্ত সঞ্চয় করে মূলধন গড়ে তুলবে'_এ ধারণা ছিল দুর্বল। টেকনিক্যাল পরিভাষায় দরিদ্রের অর্থনৈতিক 'গ্র্যাজুয়েশন' তেমন ঘটেনি। পক্ষান্তরে অপেক্ষাকৃত কম কর্মোদ্যোগী দরিদ্র ঋণগ্রহীতারা ঋণের বেড়াজালে আটকে গেছেন। সম্পদহারা হয়ে এবং ইনডেটেডনেস (ঋণবদ্ধতা) বৃদ্ধি পেয়ে তাঁদের জীবনে নেমে এসেছে ঘোর অন্ধকার। বেরোবার পথ না পেয়ে আত্মহত্যা করেছেন অনেকে। পালিয়ে বেড়াচ্ছেন অনেকে মাথায় হুলিয়া নিয়ে। শুধু এ দেশেই নয়, সম্প্রতি ভারতে মাইক্রোক্রেডিট গ্রহীতাদের আত্মহননের ঘটনায় সে দেশেও নীতিনির্ধারকরা নড়েচড়ে বসেছেন। উদ্বিগ্ন হয়েছেন নেতারা। সংস্কারের কথা উঠেছে। তুমুল বিতর্ক চলছে। সমাধানের পথ খোঁজার চেষ্টা চলছে।
এ নির্মম পরিস্থিতির বিশ্লেষণ করলে বোঝা যাবে, গ্রামীণ ব্যাংক প্রবর্তিত এবং অন্যান্য এনজিও সমর্থিত সুদ গ্রহণ নীতিমালা এ বিপর্যযের মূল কারণ। তারা অ্যাকাউন্টিং নীতিমালাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে সুদ কর্ষণের যে আজগুবি প্রথা চালু করেছিল সেটাই এখন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। গ্রামীণ ব্যাংক তথা ক্ষুদ্রঋণের এনজিওগুলো সুদহার ১৮ শতাংশ উল্লেখ করলেও অ্যাকাউন্টিং নীতিমালা অনুযায়ী হিসাব করলে তা দাঁড়ায় প্রায় ৩৮ শতাংশ। এ ব্যাপারটি কেউ যদি ফাঁকিবাজি বলে আখ্যায়িত করেন, তাহলে দোষ দেওয়া যাবে না। কারণ অঙ্কের সুদকষা নীতিমালা অমান্য করার অধিকার নেই। মনগড়া পন্থা দিয়ে সুদের হার কম প্রদর্শন করা স্পষ্টতই অস্বচ্ছতা।
বাণিজ্যিক ব্যাংকের ঋণগ্রহীতারা ১২ বা ১৩ শতাংশ সুদে ঋণ নিয়ে থাকেন। এতেই লাভ করতে অনেকে হিমশিম খান। অনেকে অবশ্য ভালো অঙ্কের মুনাফাও করে থাকেন। এর বিপরীতে গ্রামীণ ব্যাংকের ১৮ শতাংশ (প্রকৃতপক্ষে ৩৮ শতাংশ) সুদে ক্ষুদ্র অঙ্কের ঋণ নিয়ে ঋণগ্রহীতা কিভাবে লাভ করবেন? যেহেতু তাঁরা অঙ্ক জানেন না, তাই লাভ-লোকসানও বোঝেন না। এক ঋণ নিয়ে আরেক ঋণ শোধ করেন। আবার তা শোধ করতে অন্য এনজিওর ঋণ নিতে হয়। এমনিভাবে ঋণের ফাঁদে পড়ে একসময় তাঁরা নিঃস্ব হয়ে পড়েন। ঋণগ্রস্ততায় নিমগ্ন হয়ে পড়েন। পালিয়ে বেড়ান। আত্মহত্যা করেন।
এসব কারণেই ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে গরিব মারার অভিযোগ উত্থাপিত হচ্ছে। হতেও পারে। কিন্তু এ অভিযোগের সঙ্গে নরওয়ে প্রদত্ত ফান্ড অন্য হিসাবে স্থানান্তরের বিষয়টি গুলিয়ে ফেলা ঠিক হবে না। ফান্ডের হিসাবরক্ষণ চুক্তিমানার শর্তানুযায়ী বিবেচ্য। আর মাইক্রোক্রেডিটের পদ্ধতিগত দুর্বলতা সিস্টেম স্টাডি বা পদ্ধতি মূল্যায়নের মাধ্যমে করতে হবে। দুটি সম্পূর্ণ ভিন্ন বিষয়। দুটিকে একত্রে গুলিয়ে ফেলে ড. ইউনূসের ওপর অবিচার করা হচ্ছে। আমার জানামতে, মাইক্রোক্রেডিটের পদ্ধতিগত দুর্বলতা সংস্কার করে এটিকে উপযোগী করে পুনর্গঠনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার 'মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি' (এমআরএ) গঠন করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর পদাধিকারবলে এ সংস্থার চেয়ারম্যান। সংস্থাটি এরই মধ্যে অনেক ব্রেনস্টর্মিং কর্মশালার আয়োজন করেছে। সুধীসমাজের অনেকেই অংশ নিয়েছেন। অংশ নিয়েছেন বিষয়বস্তু বিশেষজ্ঞরা।
বিষয়টি সুকঠিন। প্রথম প্রচেষ্টা হিসেবে সুদকষা অ্যাকাউন্টিং নীতিমালা অনুযায়ী বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ডিক্লাইনিং ব্যালান্সের ওপরই মাত্র সুদারোপ করা যাবে। পরিশোধিত ঋণের ওপর সুদ ধার্য করা যাবে না। এ ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠিত হবে। সেই সঙ্গে সর্বোচ্চ সুদের হার ২৭ শতাংশে বেঁধে দেওয়া হয়েছে। ৩৮ থেকে ২৭ শতাংশে নেমেছে, এটি একটি অগ্রগতি, যদিও তা সমাধান নয়। কারণ দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য ২৭ শতাংশ হারে সুদ প্রদান বিরাট বোঝা। গ্রামীণ ব্যাংকসহ ক্ষুদ্রঋণদাতাদের পরিচালন ব্যয় কমিয়ে আনার প্রচেষ্টা চালাতে হবে। পদ্ধতি আবিষ্কার করতে হবে। প্রযুক্তির সাহায্য নিতে হবে। সমস্যা চিহ্নিত হয়েছে। পদক্ষেপ গ্রহণ শুরু হয়েছে। সমাধানও মিলবে। মাথাব্যথার জন্য মাথা কেটে ফেলার উপদেশ দেওয়া অনুচিত। আর ড. ইউনূসের ফান্ড স্থানান্তরের বিষয়টি মাইক্রোক্রেডিটের জটিলতার সঙ্গে গুলিয়ে ফেলা একেবারেই অনুচিত।
========================
প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির ৩৯ বছর  স্বাধীনতাযুদ্ধের 'বিস্মৃত' কূটনৈতিক মুক্তিযোদ্ধারা  আতঙ্কে শেয়ারবাজার বন্ধঃ বিক্ষোভ  আতঙ্কের রাজত্ব কায়েম হয়েছে  মানবকল্যাণ আমাদের মন্ত্র  ট্রানজিট নিয়ে সবে গবেষণা শুরু  ভারতের একতরফা সেচ প্রকল্পঃ বাংলাদেশের আপত্তিতে বিশ্বব্যাংকের সাড়া  আমলাদের যাচ্ছেতাই বিদেশ সফর  সরকারের ব্যর্থতায় হতাশাঃ বিরোধী দলের ব্যর্থতায় বিকল্পের অনুপস্থিতি  ক্ষমতা ও গণতন্ত্র  পানি সংকট পানি বাণিজ্য  ২০১০ সালের অর্থনীতি কেমন গেল  গণতান্ত্রিক বিকাশের পথে বাধা অনেক  কপাটে তালা দিয়ে কেন এই মৃতু্যর আয়োজন  বিজয়ের অর্থনীতি ও সম্ভাবনা  মুক্তিযুদ্ধের বিজয়লক্ষ্মীর মুখোমুখি  একেই কি বলে আমলাতন্ত্র?  আত্মসমর্পণের সেই বিকেল  আমরা তাঁদের ভুলতে পারি না  সংবিধানের অনেক বক্তব্য পারস্পরিক সংঘাতমূলক  পরাশক্তির বিরুদ্ধে এক ‘ভবঘুরের’ স্পর্ধা  আবু সাঈদ চৌধুরীর ভাষণ দেওয়া হলো না  শুভ নববর্ষ ২০১১- দিনে দিনে বর্ষ হলো গত  এরশাদের বিচারে দুই দলেরই আগ্রহ কম  কিশোরদের সাদামাটা ফল  জিপিএ-৫ পেয়েছে আট হাজার ৫২ জন  এরশাদের বিচার হওয়া উচিত  ছোটদের বড় সাফল্য  প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষাঃ পাস ৯২%, প্রথম বিভাগ বেশি  বাংলাদেশের বন্ধুঃ জুলিয়ান ফ্রান্সিস  নিষ্ফল উদ্ধার অভিযানঃ দখলচক্রে ২৭ খাল  জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ বনাম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র  ভ টিজিং : জরুরি ভিত্তিতে যা করণীয়  প্রতিশ্রুতির দিন  শোকের মাস, বিজয়ের মাস  চীনা প্রধানমন্ত্রীর পাক-ভারত সফর  দায়িত্বশীলদের দায়িত্বহীন মন্তব্য  নতুন প্রজন্ম ও আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা  খিলক্ষেতে আগুনঃ কয়েলের গুদামে রাতে কাজ হতো ঝুঁকিপূর্ণভাবে  ভারতে বিহার রাজ্যের নির্বাচন


দৈনিক কালের কন্ঠ এর সৌজন্যে
লেখকঃ খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ
সাবেক ডেপুটি গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক ও অর্থনীতির বিশ্লেষক


এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.