‘আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে মিরসরাইয়ের চেহারা বদলে যাবে’

আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে মিরসরাইয়ের চেহারা বদলে যাবে। সারাদেশে এক নামে পরিচিত হবে এ অঞ্চল। এখানে হবে ৫০ তলা বিল্ডিং, ৫টি কৃত্রিম লেক এবং মিনিমাম ১ লাখ লোকের কর্মসংস্থান। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে বিদ্যুৎখাতে যেমন বিপ্লব ঘটেছে তেমনি ইকোনমি জোনও দেশের অর্থনীতিতে বিশাল একটি বিপ্লব ঘটাবে বলে জানান দেশের সবচেয়ে বৃহত্তর ইকোনমি জোনের প্রথম নকশাকারক ও আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও আইটি বিশেষজ্ঞ মাহবুবুর রহমান রুহেল। গত ১২ এপ্রির দুবাইয়ে মিরসরাই সমিতির দেয়া সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সংবর্ধিত অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ইকোনমি জোনের বিনিয়োগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, শুধু এফডিআই না বাংলাদেশের মধ্যেও যারা উদ্যোক্তা আছেন তারাও ইকোনমি জোনে বিনিয়োগ করতে যাবেন। বিনিয়োগ ও বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা দিতে ইকোনমি জোন অথারিটি কর্তৃক এনআরবিদের জন্যে একটি ডেস্ক খোলা উচিত।
এতে প্রবাসীরা সরাসরি বিনিয়োগ না করলেও মেনুফেকচারিং ফান্ড নিয়ে যেতে পারে এবং সরকারের পক্ষ থেকে প্রবাসীদের এসব সুযোগ-সুবিধা দেয়া উচিত। মিরসরাই সমিতির দেয়া সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সালাহ উদ্দিন হেলালের সভাপতিত্বে ও সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবু তাহের ভূঁইয়ার সঞ্চালনায় আরো বক্তব্য রাখেন উপদেষ্টা আবুল হাশেম, জাফর উল্লাহ, আব্দুল কাইয়ুম, মঘাদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর হোসাইন মাস্টার, সাইফুল ইসলাম, মিরসরাই সমিতি সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রধান উপদেষ্টা আবুল হাসেম ভূঁইয়া, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম খোকন, সহ-সাগঠনিক সম্পাদক মোর্শেদ আজম, নাজিম উদ্দিন, মেজবাউল আলম মেজবা উদ্দিন প্রমুখ। এসময় প্রবাসীদের স্বার্থ ও কাজের পরিবেশ নিশ্চিত করে এলাকার দুস্থ অসহায় এবং সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠির সার্বিক সাহায্য সহযোগিতা করার জন্য এ সমিতি কাজ করে যাবেন বলে উল্লেখ করেন বক্তারা।

No comments

Powered by Blogger.