টিউলিপ সিদ্দিকের বাসা ভাড়া নিয়ে ব্রিটেনে সংসদীয় কমিশনারের তদন্ত
ব্রিটিশ পার্লামেন্টের স্ট্যান্ডার্ড নজরদারি কমিশনার নতুন সরকারের ইকোনমিক মিনিস্টার টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে। ব্রিটিশ গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, লন্ডনে একটি ফ্ল্যাট থেকে ভাড়া আয় হিসেবে নথিভুক্ত না করার কারণে ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির সংসদ সদস্যর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে।
ব্রিটিশ সংসদ হাউস অফ কমন্সের স্ট্যান্ডার্ড কমিশনারের ওয়েবসাইটে উল্লেখ করা হয়েছে, উত্তর লন্ডনের হ্যাম্পস্টেড ও হাইগেট আসনের এমপি টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে ৩০ জুলাই তদন্ত খোলা হয়।
হাউস অফ কমন্সের কোড অফ কন্ডাক্ট-এর ক্যাটেগরি ৩ (যুক্তরাজ্যের কোন সূত্র থেকে উপহার, আয় বা আপ্যায়ন গ্রহণ করা) এবং ক্যাটেগরি ৬ (ভূমি ও সম্পদ)-এর অধীনে সময় অনুযায়ী তথ্য রেজিস্টার না করার জন্য তদন্ত করা হচ্ছে বলে ওয়েবসাইটে উল্লেখ করা হয়।
ব্রিটিশ সংসদের স্ট্যান্ডার্ড কমিশনারের দায়িত্ব হচ্ছে সদস্যদের আচরণের উপর নজরদারি করা, যার মধ্যে সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে তাদের আর্থিক স্বার্থ রেজিস্টার করা। এর মাধ্যমে, কোন কোন ক্ষেত্রে তাদের আর্থিক স্বার্থ জড়িত আছে, তা প্রকাশ করতে হয়।
বিবিসি নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, মিজ সিদ্দিক হচ্ছেন নব-নির্বাচিত সংসদের প্রথম সদস্য যাকে স্ট্যান্ডার্ড কমিশনারের তদন্তের আওতায় আনা হলো।
'অনিচ্ছাকৃত ত্রুটি'
লেবার পার্টির একজন মুখপাত্রকে উদ্ধৃত করে বিবিসি জানায়, 'টিউলিপ এ‘বিষয়ে স্ট্যান্ডার্ড কমিশনারের সাথে সম্পূর্ণভাবে সহযোগিতা করবে।'
টিউলিপ সিদ্দিক বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানার বড় মেয়ে। তিনি ২০১৫ সাল থেকে টানা চারবার সংসদে নির্বাচিত হয়েছেন।
এর আগে লেবার পার্টি স্থানীয় পত্রিকা দ্য ডেইলি মেইলকে বলেছিল, এই আয় রেজিস্টার করার ব্যর্থতা ছিল একটি 'দাপ্তরিক অনিচ্ছাকৃত ত্রুটি।'
বিগত সংসদের তিনজন সদস্যের বিরুদ্ধে তদন্ত এখনো চলমান আছে।
বিরোধী কনজারভেটিভ পার্টির সাবেক এমপি বব স্টুয়ারটের বিরুদ্ধে স্বার্থ সম্পর্কে ঘোষণা না দেয়া এবং তদন্তের সাথে অসহযোগিতা করার অভিযোগ আছে।
প্রাক্তন কনজারভেটিভ এবং বর্তমানে রিক্লেইম পার্টির এমপি অ্যান্ড্রু ব্রিজেন স্বার্থ রেজিস্টার করার বিষয়ে এবং প্রাক্তন কনজারভেটিভ স্যার কনর বার্নসকে গোপনীয় তথ্য ব্যবহারের অভিযোগে তদন্ত করা হচ্ছে।
বিগত সংসদে স্ট্যান্ডার্ড কমিশনার ১০০ জনের বেশি এমপি’র বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেন। তবে বেশির ভাগ ‘রেক্টিফিকেশনের’ মাধ্যমে সমাধান করা হয়। এই পদ্ধতিতে এমপিরা কমন্সের নিয়মাবলীর ছোট বা অনিচ্ছাকৃত লঙ্ঘন ঠিক করে নিতে পারে।
সূত্র : ভয়েস অব আমেরিকা
হাউস অফ কমন্সের কোড অফ কন্ডাক্ট-এর ক্যাটেগরি ৩ (যুক্তরাজ্যের কোন সূত্র থেকে উপহার, আয় বা আপ্যায়ন গ্রহণ করা) এবং ক্যাটেগরি ৬ (ভূমি ও সম্পদ)-এর অধীনে সময় অনুযায়ী তথ্য রেজিস্টার না করার জন্য তদন্ত করা হচ্ছে বলে ওয়েবসাইটে উল্লেখ করা হয়।
ব্রিটিশ সংসদের স্ট্যান্ডার্ড কমিশনারের দায়িত্ব হচ্ছে সদস্যদের আচরণের উপর নজরদারি করা, যার মধ্যে সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে তাদের আর্থিক স্বার্থ রেজিস্টার করা। এর মাধ্যমে, কোন কোন ক্ষেত্রে তাদের আর্থিক স্বার্থ জড়িত আছে, তা প্রকাশ করতে হয়।
বিবিসি নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, মিজ সিদ্দিক হচ্ছেন নব-নির্বাচিত সংসদের প্রথম সদস্য যাকে স্ট্যান্ডার্ড কমিশনারের তদন্তের আওতায় আনা হলো।
'অনিচ্ছাকৃত ত্রুটি'
লেবার পার্টির একজন মুখপাত্রকে উদ্ধৃত করে বিবিসি জানায়, 'টিউলিপ এ‘বিষয়ে স্ট্যান্ডার্ড কমিশনারের সাথে সম্পূর্ণভাবে সহযোগিতা করবে।'
টিউলিপ সিদ্দিক বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানার বড় মেয়ে। তিনি ২০১৫ সাল থেকে টানা চারবার সংসদে নির্বাচিত হয়েছেন।
এর আগে লেবার পার্টি স্থানীয় পত্রিকা দ্য ডেইলি মেইলকে বলেছিল, এই আয় রেজিস্টার করার ব্যর্থতা ছিল একটি 'দাপ্তরিক অনিচ্ছাকৃত ত্রুটি।'
বিগত সংসদের তিনজন সদস্যের বিরুদ্ধে তদন্ত এখনো চলমান আছে।
বিরোধী কনজারভেটিভ পার্টির সাবেক এমপি বব স্টুয়ারটের বিরুদ্ধে স্বার্থ সম্পর্কে ঘোষণা না দেয়া এবং তদন্তের সাথে অসহযোগিতা করার অভিযোগ আছে।
প্রাক্তন কনজারভেটিভ এবং বর্তমানে রিক্লেইম পার্টির এমপি অ্যান্ড্রু ব্রিজেন স্বার্থ রেজিস্টার করার বিষয়ে এবং প্রাক্তন কনজারভেটিভ স্যার কনর বার্নসকে গোপনীয় তথ্য ব্যবহারের অভিযোগে তদন্ত করা হচ্ছে।
বিগত সংসদে স্ট্যান্ডার্ড কমিশনার ১০০ জনের বেশি এমপি’র বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেন। তবে বেশির ভাগ ‘রেক্টিফিকেশনের’ মাধ্যমে সমাধান করা হয়। এই পদ্ধতিতে এমপিরা কমন্সের নিয়মাবলীর ছোট বা অনিচ্ছাকৃত লঙ্ঘন ঠিক করে নিতে পারে।
সূত্র : ভয়েস অব আমেরিকা
ব্রিটিশ সরকারের ইকোনমিক মিনিস্টার টিউলিপ সিদ্দিক - ফাইল ছবি |
No comments