মেট্রোরেলের জন্য অর্থ দেওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা জাইকার
প্রস্তাবিত মেট্রোরেল প্রকল্পে অর্থায়নের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছে জাপানের আন্তর্জাতিক সহায়তা সংস্থা (জাইকা)। এই প্রকল্প বাস্তবায়নে বাংলাদেশকে ২১০ কোটি ডলার ঋণ-সহায়তা দেবে জাইকা।
গতকাল সোমবার শেরেবাংলা নগরের পরিকল্পনা কমিশন চত্বরের এনইসি সম্মেলন কেন্দ্রে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) ও জাইকা যৌথভাবে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।
সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা সফররত জাইকার ভাইস প্রেসিডেন্ট তোশিওকি কুরোইয়ানাগি মেট্রোরেল প্রকল্পটি দ্রুত শুরু করার জন্য বিস্তারিত নকশা প্রণয়ন এবং আনুষঙ্গিক পরামর্শক নিয়োগে অর্থ জোগান দিতে প্রাথমিকভাবে ১২ কোটি ৭০ লাখ ডলার দেওয়ার ঘোষণা দেন। চলতি ২০১২-১৩ অর্থবছরেই এই অর্থ ছাড় করা হবে। বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে বাকি অর্থ ছাড় করা হবে বলে তিনি জানান।
তোশিওকি কুরোইয়ানাগি আরও বলেন, ‘জাপান সরকার মেট্রোরেল প্রকল্পে মোট ২১০ কোটি ডলার ঋণ-সহায়তা দেবে। বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করে জাপানি জনগণের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের জনগণের প্রতি শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।’ গাজীপুর থেকে ঢাকায় আসতে সাড়ে তিন ঘণ্টা সময় ব্যয়ের কথা উল্লেখ করে জাইকার এই গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা বলেন, মেট্রোরেল হলে একই দূরত্বে আসতে আধা ঘণ্টা সময় লাগবে। ঢাকার মতো বড় শহরে মেট্রোরেলের খুব প্রয়োজন বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
এক প্রশ্নের জবাবে তোশিওকি কুরোইয়ানাগি বলেন, প্রকল্প বাস্তবায়নের স্বচ্ছতা নিয়ে তাঁদের কোনো দুশ্চিন্তা নেই। কারণ, বাস্তবায়নের কাজ তদারকের জন্য আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ও স্বাধীন সংস্থা নিয়োগ করা হবে। ইআরডির বিদায়ী জ্যেষ্ঠ সচিব ইকবাল মাহমুদ এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, মেট্রোরেলের নির্মাণকাজ কবে শুরু হবে, তা এখনো বলার সময় হয়নি। বিস্তারিত নকশা প্রণয়নের পর আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করা হবে। তার পরই নির্মাণকাজ শুরু হবে।
তবে ইআরডি সচিব ও জাইকার ভাইস প্রেসিডেন্ট জানান, ২০১৭ সালের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ হবে।
সংবাদ সম্মেলনে নবনিযুক্ত ইআরডি সচিব আবুল কালাম আজাদ ও জাইকার বাংলাদেশ কার্যালয়ের প্রতিনিধি তাকাও তোদা উপস্থিত ছিলেন।
মেট্রোরেলের দৈর্ঘ্য হবে ২০ দশমিক ১ কিলোমিটার। উত্তরা থেকে শুরু হয়ে পল্লবী, মিরপুর ১০, ফার্মগেট, শাহবাগ, দোয়েল চত্বর, প্রেসক্লাব হয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক পর্যন্ত যাবে মেট্রোরেল। প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা।
সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা সফররত জাইকার ভাইস প্রেসিডেন্ট তোশিওকি কুরোইয়ানাগি মেট্রোরেল প্রকল্পটি দ্রুত শুরু করার জন্য বিস্তারিত নকশা প্রণয়ন এবং আনুষঙ্গিক পরামর্শক নিয়োগে অর্থ জোগান দিতে প্রাথমিকভাবে ১২ কোটি ৭০ লাখ ডলার দেওয়ার ঘোষণা দেন। চলতি ২০১২-১৩ অর্থবছরেই এই অর্থ ছাড় করা হবে। বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে বাকি অর্থ ছাড় করা হবে বলে তিনি জানান।
তোশিওকি কুরোইয়ানাগি আরও বলেন, ‘জাপান সরকার মেট্রোরেল প্রকল্পে মোট ২১০ কোটি ডলার ঋণ-সহায়তা দেবে। বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করে জাপানি জনগণের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের জনগণের প্রতি শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।’ গাজীপুর থেকে ঢাকায় আসতে সাড়ে তিন ঘণ্টা সময় ব্যয়ের কথা উল্লেখ করে জাইকার এই গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা বলেন, মেট্রোরেল হলে একই দূরত্বে আসতে আধা ঘণ্টা সময় লাগবে। ঢাকার মতো বড় শহরে মেট্রোরেলের খুব প্রয়োজন বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
এক প্রশ্নের জবাবে তোশিওকি কুরোইয়ানাগি বলেন, প্রকল্প বাস্তবায়নের স্বচ্ছতা নিয়ে তাঁদের কোনো দুশ্চিন্তা নেই। কারণ, বাস্তবায়নের কাজ তদারকের জন্য আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ও স্বাধীন সংস্থা নিয়োগ করা হবে। ইআরডির বিদায়ী জ্যেষ্ঠ সচিব ইকবাল মাহমুদ এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, মেট্রোরেলের নির্মাণকাজ কবে শুরু হবে, তা এখনো বলার সময় হয়নি। বিস্তারিত নকশা প্রণয়নের পর আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করা হবে। তার পরই নির্মাণকাজ শুরু হবে।
তবে ইআরডি সচিব ও জাইকার ভাইস প্রেসিডেন্ট জানান, ২০১৭ সালের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ হবে।
সংবাদ সম্মেলনে নবনিযুক্ত ইআরডি সচিব আবুল কালাম আজাদ ও জাইকার বাংলাদেশ কার্যালয়ের প্রতিনিধি তাকাও তোদা উপস্থিত ছিলেন।
মেট্রোরেলের দৈর্ঘ্য হবে ২০ দশমিক ১ কিলোমিটার। উত্তরা থেকে শুরু হয়ে পল্লবী, মিরপুর ১০, ফার্মগেট, শাহবাগ, দোয়েল চত্বর, প্রেসক্লাব হয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক পর্যন্ত যাবে মেট্রোরেল। প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা।
No comments