আন্তর্জাতিক- অং সান সু চির মুক্তি ও গণতন্ত্রের পথ

নানা ঘটনার আবর্তে বছরের শেষ দিনগুলো যখন আবর্তিত তখন এই অঞ্চলের একটি বড়ো খবর মিয়ানমার বা বার্মার গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চির মুক্তি। দুই দশকের বেশিরভাগ সময় নানা অজুহাতে সু চিকে গৃহবন্দী করে রেখেছিলো মিয়ানমারের স্বৈরাচারী সামরিক সরকার। শেষবার তার গৃহবন্দিত্বের মেয়াদ আরো দেড় বছর বাড়িয়ে দেয়া হয় একজন মার্কিন নাগরিক হ্রদ সাঁতরে তার সাথে দেখা করার চেষ্টা করেন এই অজুহাতে, যদিও ২০০৮ সালে তার বাড়িতে ওই মার্কিন নাগরিকের প্রবেশ করার চেষ্টার পেছনে সু চির কোনোই দোষ ছিলো না।
কিন্তু দোষ থাক বা না থাক, মিয়ানমারের জান্তা শাসকদের যে-কোনো অভিযোগে (তা সত্যই হোক আর মিথ্যাই হোক) সুচিকে আটকে রাখতে কোনো অসুবিধা ছিলো না। এই দীর্ঘ দুই দশক তারা তা-ই করেছেন। এর মধ্যে গৃহবন্দী থাকা অবস্থায়ই নোবেল শান্তি পুরস্কার পেয়েছেন সু চি। এই গৃহবন্দিত্বের মধ্যেই তিনি তার স্বামীকেও হারিয়েছেন। এসবই এখন ইতিহাস। নোবেল বিজয়ী সু চির একটি বইয়ের নাম 'ঋৎবফড়স ঋৎড়স ঋবধৎ', 'ভয় হতে অভয় পথে'। এই বইটি পাঠ করলে বোঝা যায়, তার মানসিক শক্তি ও দৃঢ়তা কী অসাধারণ। মনে পড়ছে নোবেল শান্তি পুরস্কারের শতবর্ষ পূর্তি অনুষ্ঠানে যাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিলো তাদের সকলেই উপস্থিত হয়েছিলেন সেখানে। একটি চেয়ার ছিলো খালি। নোবেল কমিটির কর্মকর্তা গেইর লুন্ডেস্টাড যথার্থই বলেছিলেন, তাদের সবার চিন্তা ওই খালি চেয়ারটিকে ঘিরে। এই চেয়ারে যার বসার কথা ছিলো তিনি অং সান সু চি। দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক আর্চবিশপ ডেসমন্ড টুটু বলেছিলেন, ভদ্রমহিলা হালকা-পাতলা শরীরের একহারা গড়নের হলে কী হবে নৈতিক শক্তির দিক থেকে তাকে মহামানবীই বলা যায়। পায়ের নখ থেকে মাথার চুল পর্যন্ত তিনি অহিংসার মন্ত্রে সজ্জিত। এই অহিংসার অস্ত্র অবলম্বন করেই তিনি বার্মার সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে চলেছেন।
মিয়ানমারে এই দুর্দিনের সূচনা ১৯৬২ সালে। সেই তখন থেকেই মিয়ানমার বা তখনকার বার্মা শাসন করছেন সামরিক শাসকেরা। দেশটিতে ১৯৮৮ সালে এক ব্যাপক গণঅভু্যত্থান কঠোরহস্তে দমন করে জান্তা। শেষ পর্যন্ত ১৯৯০ সালে নির্বাচন দেয়া হয়েছিলো বার্মায়। কিন্তু সেই নির্বাচনের ফলাফলকেও নস্যাৎ করে দিয়েছেন সামরিক স্বৈরশাসকেরা। বার্মার জনগণ ব্যাপকভাবে ভোট দিয়েছিলো সুচির দলকে। কিন্তু সামরিক শাসকেরা সেই রায় অবলীলায় অগ্রাহ্য করেন। বিশ্বের সকল প্রতিবাদ ও বিরোধিতা উপেক্ষা করে বছরের পর বছর তারা সামরিক শাসন চালিয়ে যাচ্ছেন। অনেকেই মনে করেন, হয়তো চীন ও ভারতের প্রচ্ছন্ন সহায়তাই মিয়ানমারের সামরিক জান্তা ক্ষমতায় টিকে আছে। কিন্তু তার পরিণতি ভোগ করতে হচ্ছে এক সময়ের সম্পন্ন এই দেশটির সাধারণ মানুষের। মিয়ানমারের সাধারণ মানুষের দৈনিক আয় এখনো খুবই নিচের দিকে। বর্তমানে মাদক চোরাচালানই হয়ে উঠেছে দেশটির প্রধান আয়ের উৎস। অথচ পঞ্চাশ-ষাট বছর আগেও দেশটির অবস্থা ছিলো সম্পূর্ণ ভিন্ন। মিয়ানমারের শিক্ষার হার ছিলো এশিয়ার অন্য দেশগুলোর তুলনায় অনেক ভালো। সেই বার্মা বা মিয়ানমার কি শিক্ষা কি স্বাস্থ্য সবদিক থেকেই এশিয়ার অন্যান্য দেশের তুলনায় এখন অনেক পিছিয়ে। স্বভাবতই প্রশ্ন দাঁড়ায়, মিয়ানামারে এই সামরিক দুঃশাসন আর কতোদিন চলবে? মিয়ানমারের সামরিক স্বৈরতন্ত্রের পতন ঘটবে আর কবে এবং কীভাবে?
আমরা সকলেই জানি, মিয়ানমারের জান্তা সরকারের সমাজতন্ত্র কিংবা পাকিস্তানের আইয়ুব খানের মৌলিক গণতন্ত্র এসবই ফাঁকা বুলি ছাড়া আর কিছুই নয়। এসবই জোর-জবরদস্তিমূলক শাসন ও জনগণের সঙ্গে মিথ্যা প্রতারণা । সামরিক শাসকেরা ক্ষমতায় আসে জনগণের কাছে এসব মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে। পরে দেখা যায় তাদের আসল রূপ। আর তা স্বেচ্ছাচার ও ব্যাপক দুনর্ীতি ছাড়া অন্য কিছুই নয়। সামরিক শাসনের ইতিহাস ঘাটলে দেখা যায়, আইয়ুব খান, সুহার্তো, মার্কোস সব দেশের সব মিলিটারি ডিক্টেটরই শেষ পর্যন্ত এক ভয়াবহ দুনর্ীতির বিশ্বই উপহার দিয়েছেন। দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক এক সময়ের মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্র সচিব ইন্ডারফার্থ পাকিস্তানের সামরিক শাসন সম্পর্কে যে কথাটা বলেছিলেন তা ছিলো খুবই যথার্থ উক্তি। তিনি বলেছিলেন, গণতন্ত্রের অনেক দুর্বলতা বা ঘাটতি থাকতে পারে, কিন্তু মার্শাল ল' জারি করা তার কোনো জবাব নয়। কথাটা সকল দেশের অগণতান্ত্রিক, অনির্বাচিত ও জোর-জবরদস্তিমূলকভাবে ক্ষমতায় আসা শাসকদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। এজন্যই যারা গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা চালু রাখতে চান ও যারা মনে-প্রাণেই গণতন্ত্রের মিত্র তাদের সকল পরিস্থিতিতেই গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক রাজনীতি নস্যাতের পাঁয়তারায় লিপ্ত গণতন্ত্রের শত্রুদের সম্পর্কে সজাগ ও সতর্ক থাকা প্রয়োজন। পাকিস্তান ও মিয়ানমারই শুধু নয়, মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত এই বাংলাদেশেও বারে বারে এই ধরনের জবরদখলকারী স্বৈরশাসকদের দাপট তো আমরা কম দেখলাম না। সেজন্যই সকলের আরো বেশি সতর্ক হওয়া প্রয়োজন ও শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক রীতিনীতি মেনে চলা কর্তব্য। পৃথিবীর অবস্থা এখন অনেক বদলে গেছে, এককালের সহিংস পন্থা, জ্বালাও-পোড়াও বা ভাংচুর করার পথ যে কারো জন্যই কল্যাণ বয়ে আনবে না সকলেরই ঠান্ডা মাথায় তা ভেবে দেখা দরকার। যারা এখন কথায় কথায় বলেন, কণ্ঠরোধ, আইনের শাসন নেই, ওয়ান ইলেভেনের পর এই কথাটাও তারা তখন বলতে পেরেছেন কিনা নিজেদেরই তা স্মরণ করা প্রয়োজন।
এই প্রসঙ্গে আরো বলতে হয়, দেশের রাজনৈতিক ব্যক্তিদের (সরকারি বা বিরোধী দলের) কারোরই ১/১১-র সামগ্রিক পরিস্থিতি ও বস্ন- প্রিন্ট ভুলে যাওয়া উচিত নয়। কারণ তা হবে আমাদের সকলের জন্যই আত্মঘাতী। কারো পক্ষেই ১/১১-র অরাজনৈতিক শক্তির রহঃবৎাবহঃরড়হ-কে কোনোভাবেই জায়েজ করা বা মষড়ৎরভু করা হবে এক মহাভ্রান্তি। অরাজনৈতিক শক্তির ক্ষমতা দখল ও মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার হরণের মতো স্বৈরশাসন কোনোমতেই রাজনীতির কোনো উত্তরণ বা নতুন ব্যবস্থা এমন বলার উপায় নেই। সত্যিকার অর্থেই পরিস্থিতি তা ছিলো না। ঢালাও দুনর্ীতির অপবাদ দিয়ে দেশজুড়ে আতংক সৃষ্টি অর্থনৈতিক কার্যক্রম স্তব্ধ করে দেয়া, বাড়িঘর ভাঙা বা উচ্ছেদ-উৎখাত কিংবা 'মাইনাস টু' ফর্মুলা, রাজনীতির সংস্কারের নামে নি:রাজনীতিকরণ 'দুদক-কে মূর্তিমান আতংক করে তোলা, সংবাদপত্রের কণ্ঠরোধ, আইন ও বিচার ব্যবস্থাকে বাধাগ্রস্ত করা বা বিচারের নামে প্রহসনমূলক বিচারকে কোনোভাবেই উত্তরণ বা নতুনতর ব্যবস্থা বলার যে কোনো অবকাশ নেই তাও সর্বাগ্রে স্বীকার করে নেয়া ভালো। আর এই পরিস্থিতি যে কতো ভয়াবহ ছিলো, মানুষের মৌলিক অধিকারহীনতা যে কোথায় গিয়ে দাঁড়িয়েছিলো তা যতোই দিন যাচ্ছে ততোই আরো স্পষ্ট হয়ে উঠছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘটিত তৎকালীন শাসকদের দু:খজনক ও স্বৈরাচারী ঘটনার কথা সম্প্রতি সেই তত্ত্বাবধায়ক শাসকদের একজন উপদেষ্টাই তার সাক্ষ্যে উলেস্নখ করেছেন। সুতরাং ১/১১-র বিষয়টিকে এতো সহজ করে দেখা ঠিক নয়। বৈদেশিক পর্যবেক্ষকবৃন্দ ও কূটনৈতিক মহলও এখন স্পষ্টই ১/১১-এর শাসকদের সঙ্গে সেনা সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করছেন। দেশের রাজনীতি ও গণতন্ত্রের স্বার্থে এসব বিষয়কে কোনোভাবেই হালকা করে দেখার উপায় নেই, আর সেটাই হবে সুবুদ্ধি ও সুবিবেচনার পরিচয়। রাজনীতি ও রাজনীতিবিদদের হেয় করা, হয়রানি ও নির্যাতন দেশে গণতান্ত্রিক রাজনীতির জন্যই ছিলো এক চরম বিপর্যয়। তবে আমাদের স্মৃতিশক্তি বোধ হয় কিছুটা দুর্বল, না হলে যেমন ২০০১-এর নির্বাচনের পর বিএনপি তথা চারদলীয় জোট ক্ষমতায় গিয়ে দেশে কী ভয়াবহ তান্ডব সৃষ্টি করেছিল তেমনি ১/১১-এর পর যবরদখলকারী অরাজনৈতিক শাসকেরা দেশে কী বিভীষিকা ও ত্রাসের রাজস্ব কায়েম করেছিল তা এতো শিঘ্র ভুলে যাওয়ার কথা নয়।
মার্শাল ল' বা কোনো ধরনের অরাজনৈতিক শাসনই যে কোনো দেশের জন্য মঙ্গলজনক নয় সামরিক শাসনে ক্ষতবিক্ষত দেশগুলোতে তার দৃষ্টান্তের অভাব নেই। প্রাক্তন মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্র সচিব ইন্ডারফার্থও সে কথাটাই খুব স্পষ্ট ও খোলামেলাভাবে বলেছিলেন। আর এজন্যই কোনো অরাজনৈতিক শক্তির শাসনের মূল্যায়নে সকলেরই আরো সতর্ক ও বস্তুনিষ্ঠ হওয়া প্রয়োজন। এক্ষেত্রে কোনো আবেগের অবকাশ নেই। শুধু আমাদের দেশেই নয়, অরাজনৈতিক শক্তির রহঃবৎাবহঃরড়হ বা ক্ষমতায় চেপে বসা কোন দেশ বা কোন দেশের মানুষের জন্যই মঙ্গল বয়ে আনে না। দেশের সার্বিক উন্নতি বাধাগ্রস্ত হয়, উন্নয়ন স্তব্ধ হয়। জনগণের জীবনে যে অর্থনৈতিক ও সামাজিক দুর্দিন দেখা দেয় তারও কোনো শেষ থাকে না। এমনকি তৃণমূল বা প্রান্তিক পর্যায়ে দরিদ্র মানুষও এই হটকারিতার চরম দণ্ড ভোগ করে, তাদেরও কোনোমতে বেঁচে থাকার অর্থনৈতিক ব্যবস্থা ভেঙে যায়, তাদের ক্ষুদ্র ব্যবসা ও সাধারণ জীবিকার উপরও নিষ্ঠুর আঘাত আসে। এইসব দুর্ভোগ সহজেই ভুলে যাওয়ার মতো নয়। ১/১১-র পরের জবরদস্তিমূলক শাসনের মধ্য দিয়ে দেশের শিল্প, ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতির যে ক্ষতি হয় সেই ধস সম্ভবত এখনো পুরোপুরি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়নি। খাদ্য থেকে জীবনধারণের অত্যাবশ্যকীয় পণ্যসামগ্রীর অগি্নমূল্য ও জনদুর্ভোগের যে দুর্বিষহ পরিস্থিতি তারা সৃষ্টি করে গেছেন তা থেকে মুক্তি ও উত্তরণের জন্য বর্তমান গণতান্ত্রিক মহাজোট সরকারকে নিরলস প্রয়াস ও অব্যাহত প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হচ্ছে। দ্রব্যমূল্য হ্রাসের বিশেষ করে খাদ্যসামগ্রীর দাম কমানোর ক্ষেত্রে এই সরকার ক্ষমতায় আসার এক মাসেরও কম সময়ের মধ্যে যে কৃতিত্ব ও দক্ষতা দেখাতে পেরেছে তা দেশের মানুষের সবার কাছেই প্রশংসিত হয়েছে। অথচ একটি অরাজনৈতিক শক্তির সরকার দুই বছর ক্ষমতা অাঁকড়ে থেকেও তার কোনো সমাধান তো করতে পারেইনি, বরং সেই দুর্ভোগ ও দুর্দশা আরো বৃদ্ধি করেছে। গণতন্ত্রের পথ যত বন্ধুরই হোক, গণতন্ত্রের পথই উন্নতি ও সমৃদ্ধির পথ।
=====================
শিল্প-অর্থনীতি 'আঞ্চলিক রফতানি বাণিজ্য এবং বাংলাদেশ  স্মরণ- 'সিদ্ধার্থকে মনে পড়ে' by খুশবন্ত সিং  আলোচনা- প্রসঙ্গ:বেসরকারী চ্যানেলে বিটিভি'র খবর  আলোচনা- 'আজও পাহাড় অশান্ত'  আন্তর্জাতিক- 'চীনের দৃষ্টিতে এক হবে দুই কোরিয়া ইরাকে গণতন্ত্র চাননি মুবারক'  আন্তর্জাতিক- 'তরুণদের ভবিষ্যৎ মানে দেশের ভবিষ্যৎ'  রাজনৈতিক আলোচনা- 'খালেদা জিয়ার লিখিত অনাস্থা, আপিল বিভাগের নীরবতা'  রাজনৈতিক আলোচনা- 'কেউ কথা রাখেনি এবং গণতন্ত্রের বিকট চেহারা'  বক্তব্য- তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হিসাবে খায়রুল হককে প্রশ্নবিদ্ধ করাই তাদের উদ্দেশ্য  শিল্প-অর্থনীতি 'করমুক্ত থাকার নানা চেষ্টা নোবেল বিজয়ীর  অনাস্থা নয়, খালেদার আশঙ্কা ছিল ন্যায়বিচার না পাওয়ার  খেলা- 'বাংলাদেশ তো আসলে জিততেই চায়নি!'  আলোচনা- 'ড. ইউনূসের কেলেঙ্কারি!'  খেলা- 'বাংলাদেশকে মাটিতে নামাল জিম্বাবুয়ে'  'ধরিত্রীকে বাঁচাতে কানকুনে সফল হতেই হবে'  স্মরণ- 'চিত্রা ভট্টাচার্যের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি'  রাজনৈতিক আলোচনা- 'আওয়ামী লীগে মিলন ও বিচ্ছেদের নাটকখবর- উইকিলিকসের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের কথা ভাবছে যুক্তরাষ্ট্র  রাজনৈতিক আলোচনা- 'প্রগতিশীল, গণতান্ত্রিক ও ধর্মনিরপেক্ষ সমাজের প্রত্যাশা আলোচনা- 'পায়ে পড়ি বাঘ মামা, বেঁচে থাকো'  আন্তর্জাতিক- 'পুরনো বন্ধুকে ত্যাগ করতে প্রস্তুত চীন  আমরাই পারি 'দ্বিতীয় রাজধানী' গড়তে  খবর- পুলিশি হরতাল  যুক্তি তর্ক গল্পালোচনা- 'উপদেশের খেসারত'  গল্প- 'স্বপ্নভঙ্গের ইতিবৃত্ত'


দৈনিক ইত্তেফাক এর সৌজন্যে

এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.