জামায়াতের একক প্রার্থী ৪৩ পৌরসভায়-বিএনপির সঙ্গে এখনো সমঝোতা হয়নি by সেলিম জাহিদ
আসন্ন পৌরসভা নির্বাচনে একক প্রার্থী দেওয়ার বিষয়ে বিএনপি-জামায়াতের মধ্যে তখনো কোনো সমঝোতা হয়নি। গতকাল সোমবার জামায়াত ৪৩ পৌরসভায় তাদের প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করেছে। এসব পৌরসভায় বিএনপিও প্রার্থী দিয়েছে।
তবে ১২টি পৌরসভায় বিএনপির একাধিক বিদ্রোহী প্রার্থীও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। জামায়াতের তালিকা বিএনপির কাছেও হস্তান্তর করা হয়েছে। বিএনপির একটি সূত্র জানিয়েছে, তারা তালিকাটি পেয়েছে, কিন্তু প্রার্থী ছাড়ের ব্যাপারে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেননি।
এদিকে জামায়াত সূত্র জানায়, পৌর নির্বাচনে মহাজোটের বিপক্ষে সমঝোতার ভিত্তিতে অংশ নিতে বিএনপি ও জামায়াতের প্রতিনিধিরা বিএনপির চেয়ারপারসনের গুলশানের কার্যালয়ে তিন দফা বৈঠক করেন। বিএনপির পৌর নির্বাচন তদারকি সেলের সঙ্গে জামায়াতের নির্বাচনবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সমঝোতা স্থানীয়ভাবে না হওয়ায় জামায়াত এককভাবে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এ বিষয়ে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম আজহারুল ইসলাম কালের কণ্ঠকে বলেন, �আমরা ৪০-৪৫টি পৌরসভায় নির্বাচন করব এবং এটাই আমাদের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত।�
এ বিষয়ে জামায়াতের কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও পৌর নির্বাচনে বিএনপির সঙ্গে লিয়াজোঁবিষয়ক কমিটির প্রধান ডা. শফিকুর রহমান বলেন, �কী সমঝোতা হবে? অনেক জায়গায় বিএনপির নিজেদের প্রার্থীর বিরুদ্ধেই একাধিক বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছেন। দেখা যাবে বিদ্রোহীরাই অবশেষে পাস করবেন। আমরা দুই-তিনবার বসেছি, তবে যেকোনো মূল্যে একক প্রার্থী দেব এমন কোনো চিন্তা আমাদের ছিল না।�
জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় প্রচার বিভাগের সেক্রেটারি অধ্যাপক তাসনীম আলম ৪৩ জনের তালিকা চূড়ান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন। প্রার্থীরা হচ্ছেন�দিনাজপুর সদর পৌরসভায় তমিজ উদ্দিন, বীরগঞ্জে মাওলানা আবু হানিফ, নীলফামারী সদরে আবু হেলাল, লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রামে খোরশেদ আলম, গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে নুরুন্নবী প্রামাণিক, জয়পুরহাটে অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, বগুড়ার শেরপুরে আফসার উদ্দিন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরে অধ্যাপক লতিফুর রহমান, রহনপুরে ডা. মফিজ উদ্দিন, শিবগঞ্জে জাফর আলী, নওগাঁ সদরে অধ্যাপক আবদুর রশীদ, রাজশাহীর কাটাখালীতে মাজেদুর রহমান, গোদাগাড়ীতে আমিনুল ইসলাম, তাহেরপুরে অধ্যাপক মো. শহীদুজ্জামান, মুণ্ডুমালায় অধ্যাপক জামিলুর রহমান, নাটোরের নলডাঙ্গায় ডা. ফজলুর রহমান, সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে মোশাররফ হোসেন, বেলকুচিতে আরিফুল ইসলাম সোহেল, পাবনা সদরে মাওলানা ইকবাল হোসেন, মেহেরপুরের গাংনীতে ডা. রবিউল ইসলাম, কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে ডা. আবদুর রশীদ, ঝিনাইদহ সদরে ইসমাঈল হোসেন, কোটচাঁদপুরে মোয়াবিয়া হোসাইন, সাতক্ষীরার কলারোয়ায় মনিরুজ্জামান মজনু।
চট্টগ্রাম বিভাগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় বিল্লাল আহমেদ, কুমিল্লার লাকসামে দেওয়ান মাহবুবে খোকন, চাঁদপুরের কচুয়ায় আবদুল গাজী, ফেনীর দাগনভূঁইয়ায় নাজির আহমেদ, সোনাগাজীতে মাওলানা মোহাম্মদ হোসাইন, লক্ষ্মীপুরের রামগতিতে খন্দকার মোছলেহ উদ্দিন, চট্টগ্রামের সাতকানীয়ায় জাফর সাদেক, বারইয়ারহাটে অধ্যাপক ফজলুল করিম, মিরেরশ্বরাইয়ে কমরুদ্দিন, বান্দরবানে মাহবুবুল আলম, কক্সবাজারে ছরওয়ার কামাল, টেকনাফে মুহাম্মদ ইসমাইল ও চকরিয়া পৌরসভায় মোজাম্মেল হক।
ঢাকা বিভাগের কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জে অধ্যাপক আজিজুর রহমান, ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে সৈয়দ নেয়ামুল হাসান, সিলেট বিভাগের কানাইঘাট এ কে এম ওয়ালিউল্লাহ, মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জে সৈয়দ ইব্রাহিম মুহাম্মদ আবদুল্লাহ, বড়লেখায় খিজির আহমেদ, বরিশাল বিভাগের ভোলার চরফ্যাশন পৌরসভায় মাওলানা হারুন অর রশিদ ।
জানা গেছে, দিনাজপুর পৌরসভায় জামায়াতের তমিজ উদ্দিনের বিরুদ্ধে বিএনপির জাহাঙ্গীর আলম ও তারেজুল ইসলাম, রহমনপুরে ডা. মফিজ উদ্দিনের বিরুদ্ধে বিএনপির তারেক আহমেদ ও এনায়েত কবির, তাহেরপুরে অধ্যাপক মো. শহীদুজ্জামানের বিরুদ্ধে বিএনপির সানোয়ার কবির ও জাহিদুর রহমান, নীলফামারীতে আবু হেলালের বিরুদ্ধে বিএনপির আনিসুর রহমান ও জহুরুল আলম, পাবনায় ইকবাল হোসেনের বিরুদ্ধে বিএনপির কামরুল হাসান ও সিদ্দিকুর রহমান, শেরপুরে আফসার উদ্দিনের বিরুদ্ধে বিএনপির স্বাধীন কুমার কুণ্ডু ও রফিকুল ইসলাম, কলারোয়ায় কাজী মনিরুজ্জামানের বিরুদ্ধে বিএনপির শরিফুল ইসলাম ও আখতারুল ইসলাম, সোনাগাজীতে মোহাম্মদ হোসাইনের বিরুদ্ধে বিএনপির জামাল উদ্দিন ও সৈয়দ আলম, আখাউড়ায় বিল্লাল আহমদের বিরুদ্ধে বিএনপির এম এন হাসান খান ও জয়নাল আবেদীন, কানাইঘাটে ওয়ালিউল্লাহর বিরুদ্ধে বিএনপির আবদুল মালিক ও আবদুল মতিন, বড়লেখায় খিজির আহমদের বিরুদ্ধে বিএনপির ফখরুল ইসলাম ও মতিউর রহমান প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
এদিকে জামায়াত সূত্র জানায়, পৌর নির্বাচনে মহাজোটের বিপক্ষে সমঝোতার ভিত্তিতে অংশ নিতে বিএনপি ও জামায়াতের প্রতিনিধিরা বিএনপির চেয়ারপারসনের গুলশানের কার্যালয়ে তিন দফা বৈঠক করেন। বিএনপির পৌর নির্বাচন তদারকি সেলের সঙ্গে জামায়াতের নির্বাচনবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সমঝোতা স্থানীয়ভাবে না হওয়ায় জামায়াত এককভাবে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এ বিষয়ে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম আজহারুল ইসলাম কালের কণ্ঠকে বলেন, �আমরা ৪০-৪৫টি পৌরসভায় নির্বাচন করব এবং এটাই আমাদের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত।�
এ বিষয়ে জামায়াতের কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও পৌর নির্বাচনে বিএনপির সঙ্গে লিয়াজোঁবিষয়ক কমিটির প্রধান ডা. শফিকুর রহমান বলেন, �কী সমঝোতা হবে? অনেক জায়গায় বিএনপির নিজেদের প্রার্থীর বিরুদ্ধেই একাধিক বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছেন। দেখা যাবে বিদ্রোহীরাই অবশেষে পাস করবেন। আমরা দুই-তিনবার বসেছি, তবে যেকোনো মূল্যে একক প্রার্থী দেব এমন কোনো চিন্তা আমাদের ছিল না।�
জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় প্রচার বিভাগের সেক্রেটারি অধ্যাপক তাসনীম আলম ৪৩ জনের তালিকা চূড়ান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন। প্রার্থীরা হচ্ছেন�দিনাজপুর সদর পৌরসভায় তমিজ উদ্দিন, বীরগঞ্জে মাওলানা আবু হানিফ, নীলফামারী সদরে আবু হেলাল, লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রামে খোরশেদ আলম, গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে নুরুন্নবী প্রামাণিক, জয়পুরহাটে অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, বগুড়ার শেরপুরে আফসার উদ্দিন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরে অধ্যাপক লতিফুর রহমান, রহনপুরে ডা. মফিজ উদ্দিন, শিবগঞ্জে জাফর আলী, নওগাঁ সদরে অধ্যাপক আবদুর রশীদ, রাজশাহীর কাটাখালীতে মাজেদুর রহমান, গোদাগাড়ীতে আমিনুল ইসলাম, তাহেরপুরে অধ্যাপক মো. শহীদুজ্জামান, মুণ্ডুমালায় অধ্যাপক জামিলুর রহমান, নাটোরের নলডাঙ্গায় ডা. ফজলুর রহমান, সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে মোশাররফ হোসেন, বেলকুচিতে আরিফুল ইসলাম সোহেল, পাবনা সদরে মাওলানা ইকবাল হোসেন, মেহেরপুরের গাংনীতে ডা. রবিউল ইসলাম, কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে ডা. আবদুর রশীদ, ঝিনাইদহ সদরে ইসমাঈল হোসেন, কোটচাঁদপুরে মোয়াবিয়া হোসাইন, সাতক্ষীরার কলারোয়ায় মনিরুজ্জামান মজনু।
চট্টগ্রাম বিভাগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় বিল্লাল আহমেদ, কুমিল্লার লাকসামে দেওয়ান মাহবুবে খোকন, চাঁদপুরের কচুয়ায় আবদুল গাজী, ফেনীর দাগনভূঁইয়ায় নাজির আহমেদ, সোনাগাজীতে মাওলানা মোহাম্মদ হোসাইন, লক্ষ্মীপুরের রামগতিতে খন্দকার মোছলেহ উদ্দিন, চট্টগ্রামের সাতকানীয়ায় জাফর সাদেক, বারইয়ারহাটে অধ্যাপক ফজলুল করিম, মিরেরশ্বরাইয়ে কমরুদ্দিন, বান্দরবানে মাহবুবুল আলম, কক্সবাজারে ছরওয়ার কামাল, টেকনাফে মুহাম্মদ ইসমাইল ও চকরিয়া পৌরসভায় মোজাম্মেল হক।
ঢাকা বিভাগের কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জে অধ্যাপক আজিজুর রহমান, ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে সৈয়দ নেয়ামুল হাসান, সিলেট বিভাগের কানাইঘাট এ কে এম ওয়ালিউল্লাহ, মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জে সৈয়দ ইব্রাহিম মুহাম্মদ আবদুল্লাহ, বড়লেখায় খিজির আহমেদ, বরিশাল বিভাগের ভোলার চরফ্যাশন পৌরসভায় মাওলানা হারুন অর রশিদ ।
জানা গেছে, দিনাজপুর পৌরসভায় জামায়াতের তমিজ উদ্দিনের বিরুদ্ধে বিএনপির জাহাঙ্গীর আলম ও তারেজুল ইসলাম, রহমনপুরে ডা. মফিজ উদ্দিনের বিরুদ্ধে বিএনপির তারেক আহমেদ ও এনায়েত কবির, তাহেরপুরে অধ্যাপক মো. শহীদুজ্জামানের বিরুদ্ধে বিএনপির সানোয়ার কবির ও জাহিদুর রহমান, নীলফামারীতে আবু হেলালের বিরুদ্ধে বিএনপির আনিসুর রহমান ও জহুরুল আলম, পাবনায় ইকবাল হোসেনের বিরুদ্ধে বিএনপির কামরুল হাসান ও সিদ্দিকুর রহমান, শেরপুরে আফসার উদ্দিনের বিরুদ্ধে বিএনপির স্বাধীন কুমার কুণ্ডু ও রফিকুল ইসলাম, কলারোয়ায় কাজী মনিরুজ্জামানের বিরুদ্ধে বিএনপির শরিফুল ইসলাম ও আখতারুল ইসলাম, সোনাগাজীতে মোহাম্মদ হোসাইনের বিরুদ্ধে বিএনপির জামাল উদ্দিন ও সৈয়দ আলম, আখাউড়ায় বিল্লাল আহমদের বিরুদ্ধে বিএনপির এম এন হাসান খান ও জয়নাল আবেদীন, কানাইঘাটে ওয়ালিউল্লাহর বিরুদ্ধে বিএনপির আবদুল মালিক ও আবদুল মতিন, বড়লেখায় খিজির আহমদের বিরুদ্ধে বিএনপির ফখরুল ইসলাম ও মতিউর রহমান প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
No comments