ড.ইউনূসের দুঃখবোধ এবং প্রাসঙ্গিক কিছু কথা by ড. তারেক শামসুর রেহমান

ধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস দুঃখ পেয়েছেন। ডেনমার্কের প্রামাণ্যচিত্র নির্মাতা টম হাইনেমানের প্রচারিত প্রতিবেদনটি নিয়ে বাংলাদেশে বিতর্ক চলে, তাতে তিনি দুঃখ পেয়েছেন। কষ্টও পেয়েছেন। তবে তিনি লড়াই করতে চান না। ঢাকায় ফিরে এসে গত ১২ ডিসেম্বর তিনি সাংবাদিকদের ডেকে জানালেন, অভিযোগটি অসত্য। বলেছেন, এ অপপ্রচারে কারো উৎসাহ থাকতে পারে, যদিও তিনি খোলাসা করে বলেননি
প্রতিবেদনটি প্রকাশের ব্যাপারে কার উৎসাহ থাকতে পারে। মূল বিষয়টি কী ছিল? মূল বিষয়টি ছিল গ্রামীণ ব্যাংকে আসা ৭০০ কোটি টাকা সহায়তা তিনি গ্রামীণ কল্যাণ ট্রাস্টে হস্তান্তর করেছেন। অর্থ আত্মসাতের কথা সাংবাদিকরা বলেননি। ড. ইউনূসের মুখ থেকে সে কথাটা বেরোলো। ড. ইউনূস আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব। নোবেল শান্তি পুরস্কার পাওয়ার আগেই তিনি বিশ্বে মোটামুটি পরিচিতি পান। খ্রিস্টান পরিবারের সঙ্গে তাঁর 'সখ্য' বিশ্বব্যাপী তাঁর পরিচিতিকে আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। তিনি অর্থনীতিবিদ। অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার না পেয়ে পেয়েছেন শান্তিতে। সাম্প্রতিক সময়ে নোবেল শান্তি পুরস্কার নিয়ে নানা কথা বিশ্বব্যাপী আলোচিত হয়। প্রেসিডেন্ট ওবামাকে যখন শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়, তখন ইরাক ও আফগানিস্তানে মানুষ মারা যাচ্ছিল। অথচ শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন ওবামা। শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন প্রয়াত ইয়াসির আরাফাত, আইজাক রবিন ও শিমন পেরেজ (১৯৯৪)। কিন্তু ১৬ বছর পরও ফিলিস্তিনে শান্তি আসেনি। দারিদ্র্য দূর করার জন্য ড. ইউনূস নোবেল শান্তি পুরস্কার পান। কিন্তু বাংলাদেশে দারিদ্র্য কমেনি, বরং বেড়েছে। নোবেল পুরস্কারের এ 'রাজনীতি' আমার আলোচ্য বিষয় নয়। ব্যক্তি ড. ইউনূসকে নিয়ে আমি আলোচনা করব না। সংবাদ সম্মেলনে তিনি যে কথাগুলো বলেছেন, তার পরিপ্রেক্ষিতেই আমার কিছু বলা। প্রথমত, তিনি যে ৭০০ কোটি টাকা অন্যত্র সরিয়েছিলেন, তা তিনি প্রকারান্তরে স্বীকার করেছেন। তবে তাঁর বক্তব্য এতে তিনি কোনো অন্যায় করেননি। প্রশ্নটা এখানেই। একজন অর্থনীতিবিদ হিসেবে ড. ইউনূস ভালো করেই জানেন, দাতারা যখন নির্দিষ্ট একটি খাতে অর্থ জোগান দেয়, তখন ওই অর্থ অন্য কোনো খাতে ট্রান্সফার করা যায় না, এমনকি খরচও করা যায় না। সেই নির্দিষ্ট খাতে যদি অর্থ ব্যয় করা সম্ভব নাও হয়ে থাক, তাহলে দাতাগোষ্ঠীকে ওই টাকা ফেরত দিতে হয়, বিশেষ করে যাঁরা দাতাগোষ্ঠীর টাকার ওপর নির্ভরশীল, তাঁরা এটা ভালো করেই জানেন। তাহলে প্রশ্ন ওঠে, জেনেশুনে তিনি ওই টাকা অন্য একটি ফান্ডে ট্রান্সফার করলেন কেন? তাঁর উদ্দেশ্যটি কি সৎ ছিল? তিনি অনেক বড় মাপের মানুষ। তিনি তো ভুল করতে পারেন না। এমন না যে তিনি জানতেনও না। তার পরও তিনি তা করলেন এবং বিতর্কিত হলেন। এখন কোনো প্রতিবেদক যদি এ 'সত্যটা' তুলে ধরেন, তাহলে তা কি অন্যায় হবে? দ্বিতীয়ত, তিনি বলেছেন, গ্রামীণ ব্যাংক সর্বোচ্চ ২০ শতাংশ এবং সর্বনিম্ন পাঁচ শতাংশ সুদ নিয়ে থাকে। এখানে কি একটা শুভংকরের ফাঁকি নেই? কাগজে-কলমে সুদ ২০ শতাংশ। কিন্তু সব মিলিয়ে একজন ঋণগ্রহীতাকে কত দিতে হয়? ১০০ টাকায় ২০ টাকা? নাকি ২০ টাকার বেশি? না পাঠক, তাকে ২০ টাকার বেশি দিতে হয়, যা অলিখিত, ঋণগ্রহীতা এটা বুঝতেও পারে না। ঋণের সুদ সব মিলিয়ে ৩০-এর কাছাকাছি। ব্যাংকাররা এটা ভালো বোঝেন। আমজনতা অর্থনীতি তথা ব্যাংকিংয়ের এ হিসাবটি হয়তো বুঝতে পারবে না। কিন্তু ভুক্তভোগীরা বোঝে। কাগজ-কলমে ২০ শতাংশ থাকলেও দিতে হয় অনেক বেশি।
এখানে আমার একটি মৌলিক প্রশ্ন। দারিদ্র্য বিমোচনের লক্ষ্যই যদি হয়ে থাকে ক্ষুদ্রঋণ, তাহলে এ ক্ষুদ্রঋণ সুদমুক্ত হবে না কেন? দাতারা অর্থ জোগাচ্ছেন। গ্রামীণ ব্যাংকের মাধ্যমে এ টাকা বিতরণ হচ্ছে। এখানে সুদ কেন? যে মহিলাকে আমরা স্বাবলম্বী করতে চাই, যে নারীকে নিজের পায়ে দাঁড় করাতে চাই, তাকে তো সুদমুক্ত ঋণ দেব। এটাই তো হওয়া উচিত। সবচেয়ে বড় কথা, টাকাটা গ্রামীণ ব্যাংকেরও নয়। তাহলে তারা সুদ দেবে কেন? প্রশ্ন উঠতে পারে, খরচ জোগানোর জন্য। সার্ভিস চার্জ। যুক্তি আছে কিন্তু গ্রামীণ ব্যাংক তো সার্ভিস চার্জের খরচটি অন্য কোনো সূত্র থেকে বহন করতে পারে। নিশ্চয়ই পারে। গ্রামীণ ব্যাংক তা করে না। তারা গ্রামীণ দরিদ্র মানুষকে ব্যবহার করে 'ব্যবসা' করে। তাহলে ব্যবসায়ী ব্যাংকগুলোর সঙ্গে গ্রামীণ ব্যাংকের পার্থক্য থাকল কোথায়? আমার খুব জানতে ইচ্ছে করে, গ্রামীণ ব্যাংক কি একটা লাভজনক প্রতিষ্ঠান? প্রতিবছরই কোনো না কোনো পত্রিকায় বেসরকারি ব্যাংকগুলো গেল অর্থবছরে কত লাভ করেছে, তার একটা পরিসংখ্যান দেয়। গ্রামীণ ব্যাংকের কোনো হিসাব আমার চোখে পড়েনি। অনুসন্ধানী কোনো সাংবাদিক বন্ধু আমাকে জানালে আমি খুশি হব। যদি ধরে নিই গ্রামীণ ব্যাংকের আয় ও ব্যয় সমান, তাহলে আমার বলার কিছু নেই। কিন্তু যদি গ্রামীণ ব্যাংক 'লাভ' করে থাকে, তাহলে তো প্রশ্ন উঠবেই। লাভ দিয়ে তো ওই সার্ভিস চার্জের খরচ মেটানো সম্ভব। তৃতীয়ত, ড. ইউনূস বলেছেন, গ্রামীণ ব্যাংকের মালিক ঋণগ্রহীতারা। এটা তো তত্ত্বের কথা। বাস্তবতা কী বলে? সুনামগঞ্জের একজন রাহেলা, যিনি পাঁচ হাজার টাকা ঋণ নিয়েছিলেন, তিনি ব্যাংকের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় কোনো ভূমিকা রাখেন কি? পরোক্ষ কিংবা প্রত্যক্ষভাবে ড. ইউনূসের কোনো ভূমিকা নেই? তিনিই তো মূল ব্যক্তি। তাঁকে নিয়েই তো সব কিছু আবর্তিত হয়। রাহেলারা লোক দেখানো ব্যক্তি। তাঁরা ব্যবহৃত হন মাত্র। তাঁদের কোনো ভূমিকা নেই। চতুর্থত, গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ব্যবস্থাপনা পরিচালক হচ্ছেন ড. ইউনূস। তিনি শুধু বেতন-ভাতা নেন। এখানে অনেক প্রশ্ন। তিনি কত দিন ব্যবস্থাপনা পরিচালক থাকবেন? তিনি তো অনেক দিন ধরেই আছেন। তিনি কি আমৃত্যু এ পদে থাকতে চান? অনেক ব্যাংকেই তো ব্যবস্থাপনা পরিচালক পরিবর্তিত হয়। গ্রামীণ ব্যাংকে হচ্ছে না কেন? তিনি তো 'নোবেল লরিয়েট'। তাঁর কি এই পদ ধরে থাকা মানায়? বেতন-ভাতা কত তিনি নেন? সাংবাদিকদের তথ্যটা তিনি জানাননি। 'গরিবদের জন্য যে ব্যাংক', তার ব্যবস্থাপনা পরিচালক বেতন নেবেন কেন? আর বেতনের 'অঙ্কটা' যদি অন্যান্য বেসরকারি ব্যাংকের এমডিদের মতো হয় বা তার কাছাকাছি, তাহলে কি ওই প্রশ্নটাই উঠবে না যে তিনিও গরিবদের 'শোষণ' করছেন! তাঁর মতো ব্যক্তিত্বের তো বেতন নেওয়া সাজে না। তিনি একটি 'টোকেন মানি' নিতে পারেন, শুধু বোর্ড মিটিংয়ে অংশ নেওয়ার জন্য।
গ্রামীণ ব্যাংক জনকল্যাণমূলক ব্যাংক, গরিবদের জন্য ব্যাংক, আর ড. ইউনূসের ভাষায় ভিক্ষুকদের জন্য ব্যাংক। তাহলে বেতন নেবেন কেন? জীবনধারণের জন্য যে পরিমাণ অর্থ মানুষের দরকার তা ড. ইউনূসের আছে। তাঁর স্ত্রী অধ্যাপিকা। বিদেশে বক্তৃতা করে তিনি যে সম্মানী পান, একজন লোকের বেঁচে থাকার জন্য তা যথেষ্ট। তিনি সেবা করবেন। গরিবদের সাহায্য করবেন। এর জন্য অর্থ নেবেন কেন? পঞ্চমত, ভিক্ষুকদের ঋণ দেওয়ার কথা তিনি বলেছেন। তিনি তাদের স্বাবলম্বী করতে চান। একবার বলেছিলেন ভিক্ষুকদের তিনি মোবাইল ফোন দেবেন। ওটা দিয়ে ভিক্ষুকরা ব্যবসা করবে। আমি ঠিক জানি না কতজন ভিক্ষুককে তিনি ঋণ দিয়েছেন, কিংবা কতজন এ ঋণ নিয়ে উপকৃত হয়েছে। কিন্তু আমি এই ঢাকা শহরে নিত্যদিন ভিক্ষুকদের মুখোমুখি হই। শুক্রবার প্রতিটি মসজিদের পাশে শত শত ভিক্ষুকের উপস্থিতি আমি লক্ষ করি। গ্রামীণ ব্যাংকের কোনো কর্মী কি এদের কাছে গেছেন কখনো? ড. ইউনূস তো পারেন ভিক্ষুকদের জন্য একটি পুনর্বাসন কেন্দ্র তৈরি করতে! কেননা তাঁর উদ্দেশ্য তো ভিক্ষুকদের দারিদ্র্য দূর করা! এটি তো তাঁর আরো একটি 'প্রজেক্ট' হতে পারে। আমার বিশ্বাস, দাতারা এতে অর্থ জোগাবেন। কিছু ব্যাংক সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে লভ্যাংশের একটা ক্ষুদ্র অংশ ব্যয় করে। গ্রামীণ ব্যাংক তো সে রকম কিছু একটা করতে পারে। ষষ্ঠত, দারিদ্র্যকে জাদুঘরে পাঠানো, তাঁর একটি স্লোগান। এ স্লোগান দিয়ে তিনি অর্থ জোগাড় করেন। কিন্তু দেশটির দারিদ্র্য কি কমেছে? পরিসংখ্যান বলে, দারিদ্র্য বেড়েছে। ২০০৫ সালে দেশের ৫০ শতাংশ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে গিয়েছিল। ২০০৭ সালে এসে তা ৪৮ দশমিক ৫ শতাংশে পেঁৗছেছে। বন্যা আর দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে সাম্প্রতিক সময়ে তিন কোটি লোক নেমে গেছে দারিদ্র্যসীমার অনেক নিচে। তাহলে বাংলাদেশের দারিদ্র্য পরিস্থিতির উন্নতি হলো কোথায়? আমার খুব জানতে ইচ্ছে করে, দেশের দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ যখন এখনো 'আইলা' ও 'সিডর'-এর আঘাতজনিত পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনি, সেখানে গ্রামীণ ব্যাংক কী করছে? সুপেয় পানির বড় অভাব সেখানে। ড. ইউনূস বাংলাদেশে একটি সুপেয় পানি বোতলজাতকরণের ব্যবসা খুলতে চেয়েছিলেন। তিনি কি পারতেন না দক্ষিণাঞ্চল, যেখানে মানুষ কোনো রকমে 'লবণ পানি' পান করে বেঁচে আছে, সেখানে একটি সুপেয় পানির প্লান্ট তৈরি করতে? সামাজিক দায়বদ্ধতা কিংবা গরিব মানুষের দিকে তাকিয়েই তিনি এ কাজটি করতে পারতেন। কিন্তু তিনি তা করেননি। এখানে গরিব মানুষের প্রয়োজনটা তাঁর কাছে গৌণ। অথচ গরিব মানুষের নাম করেই তিনি অর্থ সংগ্রহ করেন।
নিঃসন্দেহে ড. ইউনূস অনেক বড় মাপের মানুষ। সারা বিশ্ব তাঁকে চেনে ও জানে। তিনি বিতর্কিত হবেন_এটা আমরা চাই না। গ্রামীণ ব্যাংকের কর্মকাণ্ড নিয়ে বিতর্ক আজকের নয়। গ্রামীণ ব্যাংকের এ ঋণের ফাঁদ নিয়ে অতীতে কোনো কোনো সংবাদপত্রে প্রতিবেদন প্রকাশিত হলেও তা গুরুত্ব পায়নি। আজ হাইনেমানের প্রতিবেদন বড় ধরনের 'ঝড়' তুলেছে। ক্ষুদ্রঋণ আসলে দারিদ্র্য কমাতে পারে না। আর যিনি ঋণ নেন, সাময়িকভাবে তিনি উপকৃত হলেও তাতে তিনি সামগ্রিক বিচারে 'দারিদ্র্যের দুষ্টচক্র' থেকে বেরিয়ে আসতে পারেন না কখনো।
================================
গীতাঞ্জলি ও চার্লস এন্ড্রুজ  গল্প- তেঁতুল  একবিংশ শতাব্দীতে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশের পুস্তক প্রকাশনা  গল্প- বট মানে গরুর ভুঁড়ি  গল্প- কিশলয়ের জন্মমৃত্যু  গল্প- মাকড়সা  দুর্নীতি প্রতিরোধে আশার আলো  জাগো যুববন্ধুরা, মুক্তির সংগ্রামে  ঢাকা নগর ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন প্রয়োজন  মারিও বার্গাস য়োসার নোবেল ভাষণ- পঠন ও কাহিনীর নান্দীপাঠ  লন্ডন পুলিশ জলকামানও নিল না  রাষ্ট্রের চ্যালেঞ্জ ও যুদ্ধাপরাধী বিচারের দায়বদ্ধতা  পোশাক শিল্পে অস্থিরতার উৎস-সন্ধান সূত্র  বাতাসের শব্দ  গোলাপি গল্প  বজ্র অটুঁনি অথবাঃ  উদ্ভট উটের পিঠে আইভরি কোস্ট  আনল বয়ে কোন বারতা!  ফেলানীর মৃত্যুতে পশ্চিমবঙ্গ- নিজ ভূমেই প্রশ্নবিদ্ধ ভারতের মানবিক চেহারা  বাজার চলে কার নিয়ন্ত্রণে  উঠতি বয়সের সংকট : অভিভাবকের দায়িত্ব  বিকল্প ভাবনা বিকল্প সংস্কৃতি  অন্ধত্ব ও আরোগ্য পরম্পরা  খুলে যাক সম্ভাবনার দুয়ার  কক্সবাজার সাফারি পার্কঃ প্রাণীর প্রাচুর্য আছে, নেই অর্থ, দক্ষতা  জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের গুপ্ত জীবন  ছাব্বিশটি মৃতদেহ ও একটি গ্রেপ্তার  ৩৯ বছর পরও আমরা স্বাধীনতাটাকে খুঁজছি  সাইবারযুদ্ধের দামামা  সরলতার খোঁজে  সেই আমি এই আমি  আমেরিকান অর্থনীতি ডলারের চ্যালেঞ্জ  বাংলাদেশ-ভারত যৌথ ইশতেহার- আশানুরূপ সুফল নেই এক বছরেও  ন্যায়ভিত্তিক সমাজ ও রাজনীতি  মাস্টারদা সূর্যসেন ও যুব বিদ্রোহ সাতাত্তর  রসভা নির্বাচন ২০১১: একটি পর্যালোচনা  ড. ইউনূস অর্থ আত্মসাৎ করেননি  প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির ৩৯ বছর  স্বাধীনতাযুদ্ধের 'বিস্মৃত' কূটনৈতিক মুক্তিযোদ্ধারা  আতঙ্কে শেয়ারবাজার বন্ধঃ বিক্ষোভ  আতঙ্কের রাজত্ব কায়েম হয়েছে  মানবকল্যাণ আমাদের মন্ত্র


দৈনিক কালের কন্ঠ এর সৌজন্যে
লেখকঃ ড. তারেক শামসুর রেহমান
অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, রাজনৈতিক বিশ্লেষক


এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.