দ্বিতীয় যমুনা সেতু নির্মাণ করা হবে: পরিকল্পনামন্ত্রী
যমুনা নদীর ওপর আরেকটি সেতু নির্মাণ করার কথা ভাবছে সরকার। এতে রেল ও সড়ক উভয় সংযোগই থাকবে।
পরিকল্পনামন্ত্রী এ কে খন্দকার গতকাল রোববার এ কথা জানিয়েছেন। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে পরিকল্পনা কমিশনে এনইসি মিলনায়তনে এক পরামর্শ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। খবর ইউএনবির।
এ কে খন্দকার বলেন, দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল এবং ঢাকা ও দক্ষিণাঞ্চলের মধ্যে সড়ক-রেল যোগাযোগ সম্প্রসারণের জন্য সরকার দ্বিতীয় যমুনা সেতু নির্মাণের পরিকল্পনা করছে।
কর্মশালায় মন্ত্রী আরও জানান, ২০১০-২১ মেয়াদে প্রথম প্রেক্ষিত পরিকল্পনা দ্রুত চূড়ান্ত হবে। আর এই দলিলই হবে বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নের প্রধান নির্দেশিকা। এই প্রেক্ষিত পরিকল্পনার আওতায় দুটি পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা প্রণয়ন করা ও বাস্তবায়ন করা হবে বলেও জানান তিনি।
মন্ত্রী অভিযোগ করে বলেন, অতীতে দেশের যোগাযোগ-ব্যবস্থা ও অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য দীর্ঘমেয়াদি কোনো পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়নি।
তিনি আরও বলেন যে প্রেক্ষিত পরিকল্পনায় রেলপথ ও নৌপথ উন্নয়নে বিশেষ দিকনির্দেশনা থাকবে।
পরিকল্পনা কমিশনের সামষ্টিক ও প্রেক্ষিত পরিকল্পনা অনুবিভাগ এবং সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ ‘ভৌত অবকাঠামো নির্মাণ (সড়ক, জলপথ, রেল ও বেসামরিক বিমান, গ্রামীণ, ইউনিয়ন ও উপজেলা সড়ক এবং নগরায়ন ও নগর পরিবহন)’ বিষয়ে জাতীয় পর্যায়ের এই পরামর্শ সভার আয়োজন করে।
সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য শামসুল আলমের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন পরিকল্পনা বিভাগের সচিব মো. হাবিব উল্লাহ মজুমদার।
পরিকল্পনামন্ত্রী এ কে খন্দকার গতকাল রোববার এ কথা জানিয়েছেন। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে পরিকল্পনা কমিশনে এনইসি মিলনায়তনে এক পরামর্শ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। খবর ইউএনবির।
এ কে খন্দকার বলেন, দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল এবং ঢাকা ও দক্ষিণাঞ্চলের মধ্যে সড়ক-রেল যোগাযোগ সম্প্রসারণের জন্য সরকার দ্বিতীয় যমুনা সেতু নির্মাণের পরিকল্পনা করছে।
কর্মশালায় মন্ত্রী আরও জানান, ২০১০-২১ মেয়াদে প্রথম প্রেক্ষিত পরিকল্পনা দ্রুত চূড়ান্ত হবে। আর এই দলিলই হবে বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নের প্রধান নির্দেশিকা। এই প্রেক্ষিত পরিকল্পনার আওতায় দুটি পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা প্রণয়ন করা ও বাস্তবায়ন করা হবে বলেও জানান তিনি।
মন্ত্রী অভিযোগ করে বলেন, অতীতে দেশের যোগাযোগ-ব্যবস্থা ও অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য দীর্ঘমেয়াদি কোনো পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়নি।
তিনি আরও বলেন যে প্রেক্ষিত পরিকল্পনায় রেলপথ ও নৌপথ উন্নয়নে বিশেষ দিকনির্দেশনা থাকবে।
পরিকল্পনা কমিশনের সামষ্টিক ও প্রেক্ষিত পরিকল্পনা অনুবিভাগ এবং সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ ‘ভৌত অবকাঠামো নির্মাণ (সড়ক, জলপথ, রেল ও বেসামরিক বিমান, গ্রামীণ, ইউনিয়ন ও উপজেলা সড়ক এবং নগরায়ন ও নগর পরিবহন)’ বিষয়ে জাতীয় পর্যায়ের এই পরামর্শ সভার আয়োজন করে।
সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য শামসুল আলমের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন পরিকল্পনা বিভাগের সচিব মো. হাবিব উল্লাহ মজুমদার।
No comments