শিল্প-অর্থনীতি 'সময় এসেছে মাথা তুলে দাঁড়াবার' by ড. শামসুল আলম

৯ নভেম্বরের বিভিন্ন পত্রিকায় খবর বেরিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন আয়ারল্যান্ডকে আর্থিক মন্দা থেকে বেরিয়ে আসার জন্য জরুরি ঋণ-সহায়তা দেবে ১১৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। গ্রিসের মহা আর্থিক মন্দা কাটিয়ে ওঠার জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়ন এই কিছুদিন আগে এমন শত বিলিয়ন ডলারের সহায়তা দিয়েছে। এই প্রেক্ষাপটেই বিবেচনায় নিন, ২০০০-০৮ পর্যন্ত সময়ে বাংলাদেশসহ ৪৯টি স্বল্পোন্নত দেশ বৈদেশিক সহায়তা ঋণ পেয়েছে মাত্র ৩৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
অবশ্য দাতা দেশগুলোর কমিটমেন্ট ছিল ৬০.৭ বিলিয়ন ডলার দেওয়ার (তাদের জাতীয় আয়ের ০.১৫ শতাংশ)। প্রতিশ্রুত ২৩.৬ বিলিয়ন ডলার স্বল্পোন্নত দেশগুলো পায়নি। ১৯৭৫ সালে স্বল্পোন্নত দেশ ছিল (মাথাপিছু বার্ষিক আয় ৯০৫ মার্কিন ডলারের কম) বাংলাদেশসহ ২৫টি, যা ২০১০-এ এসে দাঁড়িয়েছে ৪৯টিতে। ১৯৭৫ সাল থেকে এ পর্যন্ত কেবল দুটি দেশই (কেপভার্দি ও বতসোয়ানা) স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে উন্নয়নশীল দেশে (মাথাপিছু জাতীয় আয় মার্কিন ডলার ১০৮৬) উত্তীর্ণ হয়েছে। এসব তথ্য থেকে একটি বিষয় স্পষ্ট হয়, উন্নত বিশ্বের সাহায্য-সহায়তায় তৃতীয় বিশ্বের গরিব দেশগুলোর জাতীয় আয় বা সম্পদ অর্জন খুব একটি হয়নি। প্রমাণ করা কঠিন নয় যে পাশ্চাত্যের শিল্পোন্নত ধনী দেশগুলো স্বল্পোন্নত দেশের স্বাবলম্বী হয়ে ওঠা কিংবা সমৃদ্ধিশালী হয়ে ওঠায় যত না আগ্রহী, তাদের যৎসামান্য অনুদান বা ঋণ-সহায়তার মাধ্যমে এসব দেশের খনিজ বা প্রাকৃতিক সম্পদের ওপর দখল নিতে তার চেয়ে অনেক বেশি আগ্রহী। মানবিক আবেদনের চাইতে ব্যবসায়িক কিংবা রাজনৈতিক স্বার্থকে এসব দেশ প্রাধান্য দিয়ে থাকে, এ সত্যও লুকানো যাবে না।
বাংলাদেশের জনগণের মাথাপ্রতি বার্ষিক ঋণপ্রাপ্তি মাত্র ১০ ডলার, ইসরায়েলের জনগণের বার্ষিক জনপ্রতি গড় ঋণপ্রাপ্তি ১০০ ডলার, যদিও ইসরায়েল স্বল্পোন্নত দেশ নয়। যুক্তরাষ্ট্রের অকাতর অনুদান, ঋণ ও প্রযুক্তি-সহায়তায় ধনী দেশে উন্নীত হয়েছে জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান ও ইসরায়েল। তৃতীয় বিশ্বের অনুন্নত দেশগুলো তেমন সাহায্য-সহযোগিতা পায়নি পাশ্চাত্যের ধনী দেশগুলো থেকে। এসব দেশ শোষণ, আধিপত্য ও বাজার দখলের শিকারই হয়েছে কেবল। এই সময়ে এসব দেশে যে পরিমাণ বৈদেশিক সাহায্য এসেছে বরং তার চেয়ে বেশি অবৈধভাবে পুঁজি বিদেশে চলে গেছে। এমনি হতাশাজনক প্রেক্ষাপটেও স্বল্পোন্নত দেশগুলো আরো অধিক সাহায্য, ঋণ-সহায়তাপ্রাপ্তির প্রত্যাশায় প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, আসন্ন জাতিসংঘ আয়োজিত চতুর্থ স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) সম্মেলনে সুনির্দিষ্ট দাবি-দাওয়া উত্থাপনের জন্য। এলডিসি-৪, এই সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হবে ৩০ মে থেকে ৩ জুন ২০১১ সালে ইস্তাম্বুলে। ১০ বছর আগে ২০০১ সালে ব্রাসেলসে তৃতীয় সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল, যে সম্মেলনে বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রীও উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশও প্রস্তুত হচ্ছে, এ সম্মেলনে আরো বর্ধিত বৈদেশিক সাহায্য ঋণ-সহায়তা কিভাবে পাওয়া যায়। এ বিষয়ে আমাদের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) ও পরিকল্পনা কমিশন (জিইডি) কার্যপত্র তৈরিতে ব্যস্ত রয়েছে। এদিকে কী সব দাবি-দাওয়া উত্থাপন করা যায়, তা সুনির্দিষ্টকরণে বেসরকারি 'চিন্তা সরোবর' (থিংক ট্যাংক) সিপিডি ২৪-২৬ নভেম্বর দেশের এবং স্বল্পোন্নত দেশগুলোর সরকারি-বেসরকারি প্রতিনিধিদের নিয়ে ঢাকায় একটি সম্মেলন পর্যন্ত করে ফেলেছে। বাংলাদেশ সরকারসহ স্বল্পোন্নত দেশগুলোর পক্ষ থেকে ইস্তাম্বুলে জাতিসংঘ আয়োজিত চতুর্থ স্বল্পোন্নত দেশবিষয়ক সম্মেলনে উত্থাপনের জন্য ১৩৭টি সুপারিশমালা তৈরি করা হয়েছে। সরকারের সম্মেলনের জন্য কার্যপত্র তৈরিতে হয়তো এসব সুপারিশ সহায়ক হলেও হতে পারে। বৈদেশিক সহায়তা ও ঋণপ্রাপ্তির দেন-দরবার, সরকারি প্রচেষ্টার হয়তো ঘাটতি থাকবে না। এসব দেন-দরবারের জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ে একটি আলাদা ডিভিশনই (ইআরডি) অহরহ কাজ করে যাচ্ছে। সরকারি প্রচেষ্টারও অন্ত নেই হয়তো। কিন্তু বাস্তব সত্য হলো, এর পরও বাংলাদেশসহ স্বল্পোন্নত দেশগুলোতে অনুদান ও ঋণ-সহায়তা গত দুই দশক ধরে কেবল কমছেই এবং কমবে।
১৯৯০-৯১ সাল থেকে এ পর্যন্ত, বাংলাদেশ ২০০৭-০৮ বছর ব্যতীত আর কোনো বছরই দুই বিলিয়ন ডলার ঋণ-অনুদান পায়নি, তার কমই পেয়েছে। বাংলাদেশ এই সময়ে গড় বার্ষিক ঋণ-অনুদান পেয়েছে ১.৫৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই ঋণ-অনুদান ছিল ১৯৯০-৯১ সালে আমাদের জিডিপির ৫.৬০ শতাংশ, যা ২০০৮-০৯ বছরে এসে দাঁড়িয়েছে জিডিপির ১.৯৪ শতাংশ। যত প্রচেষ্টাই চালাই, বিশ্ব বাস্তবতা হলো_ক্রমান্বয়ে এ ঋণ-অনুদান সহায়তা কমতেই থাকবে। আফ্রিকার স্বল্পোন্নত দেশগুলো এখন এবং সম্ভবত আগামী দশকেও ধনী দেশগুলোর মনোযোগ আকর্ষণে অনেক বেশি সক্ষম হবে, কেননা ওই সব দেশের (আফ্রিকায় ৩৩টি স্বল্পোন্নত দেশ, এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ১৫টি, একটি ক্যারিবীয় দেশ) বেশ কিছু তেল রপ্তানিকারক ও খনিজ সম্পদসমৃদ্ধ, অথচ ওইগুলো উত্তোলনে অক্ষম। বাংলাদেশের জন্য সমস্যা দুই রকম। প্রথমত, অতীত ধারা বিশ্লেষণে স্পষ্ট যে বিদেশি ঋণ-অনুদান সহায়তা কমবে, যতই দেন-দরবার করি। দ্বিতীয়ত, অধিক ঋণ-অনুদান শর্তাবলির কারণে এবং মূলত প্রশাসনিক ও প্রাতিষ্ঠানিক অদক্ষতায় ব্যবহারে অক্ষম। প্রতিশ্রুত ঋণ-সহায়তার এ পর্যন্ত আমরা ৯ বিলিয়ন ডলার যা পাইপলাইনে আছে অথচ ব্যবহার করতে পারিনি। দক্ষ মানবসম্পদ যা প্রয়োজন ছিল আমরা পরিকল্পিতভাবে তা গড়ে তুলতে পারিনি। খোলামেলাভাবে বললে বলতে হয়, বিদেশি ঋণ-অনুদান প্রাপ্তির মোহ থেকে বেরিয়ে আসতে হবে আমাদের। দু-পায়ে দাঁড়াতে হবে জাতিকে। সেটাই হবে জাতির জন্য সম্মানজনক ও কল্যাণকর। একবিংশ শতাব্দীতে এসে প্রথম দশকে বাংলাদেশ পরিকল্পিতভাবে এগোয়নি। বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ প্রণোদিত খণ্ডিত পিআরএসপি (দারিদ্র্য বিমোচন কৌশলপত্র) কর্মসূচি কোনো সামগ্রিক জাতীয় পরিকল্পনা ছিল না। এর ধ্যান-ধারণাও দেশজ নয়। এটি চাপিয়ে আমাদের দিয়েই করিয়ে নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে নির্বাচিত সরকারের প্রশংসা করা যায় এ জন্য যে, তারা উন্নয়নশীল প্রগতিশীল দেশগুলোর ধারায় আবার মধ্যমেয়াদি পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে এগিয়ে যাচ্ছে। আশা করা যায়, প্রণয়নাধীন ষষ্ঠ-পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় উন্নয়নের সঠিক লক্ষ্য নির্ধারণ ও দেশজ সম্পদের অধিক সমাবেশ ঘটিয়ে দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন, দারিদ্র্য নির্মূল করে একটি আত্মমর্যাদাশীল জাতি গড়ে তুলতে যা প্রয়োজন, সেসব দিকনির্দেশনা থাকবে।
আমাদের দেশে অনেক প্রকল্পে ঋণ ব্যবহার করা হয়েছে, যেগুলোর আদৌ প্রয়োজন ছিল না। সেমিনার কিংবা মেলা আয়োজন, প্রতিবেদন প্রকাশেও বিদেশি অনুদান গ্রহণ করা হয়েছে। এমন সব কারিগরি প্রকল্প হয়েছে যেখানে বিদেশি পরামর্শকরাই প্রকল্প ব্যয়ের ৬০-৭০ শতাংশ নিয়ে গেছে। এ কথা অস্বীকার করা যাবে না যে, এ দেশে বিদেশি অনুদান বা ঋণে প্রণীত প্রকল্পগুলো ব্যাপক দুর্নীতি বা অপচয়ের সুযোগ সৃষ্টি করেছে।
বিদেশি সাহায্য ও ঋণ গ্রহণের এ হলো কিছু নেতিবাচক দিক। এ কথাও সত্য, প্রযুক্তিগত সহায়তার প্রয়োজনে হয়তো আচমকাই এখনই সব ঋণ-অনুদান একদম বন্ধ করে দিতে হবে, তাও নয়_যদিও বিদেশি ঋণ-অনুদান না নেওয়ার অর্থনৈতিক যোগ্যতা বাংলাদেশ এখন অর্জন করেছে। সে সামর্থ্য ব্যাখ্যা করার আগে এটুকু বলে রাখা যায় যে আমাদের ঋণ-অনুদান গ্রহণ হতে হবে সামগ্রিক জাতীয় পরিকল্পনার চাহিদার প্রেক্ষাপটে। যে চাহিদা রয়েছে পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনে, মেট্রো রেল বা আকাশ রেল স্থাপনে কিংবা এলিভেটেড এঙ্প্রেসওয়ে কিংবা মহাসেতু নির্মাণে। আমাদের সাহায্য-সহায়তা চাওয়া হবে সিলেকটিভ এবং সীমিত। বরং আমরা চাইব বাণিজ্যমুক্ত কোটামুক্ত সুবিধা, যা ইইউ এখন আমাদের দিচ্ছে। আমরা চাইব উঠতি ধনাঢ্য উন্নয়নশীল দেশগুলোর সঙ্গে (ভারত, চীন, ব্রাজিল, দক্ষিণ আফ্রিকা, মালয়েশিয়া ইত্যাদি) অধিক যোগাযোগ ও বাণিজ্য সুবিধা। এই নব্য ধনী দেশগুলো যদি স্বল্পোন্নত দেশগুলোকে শুল্কমুক্ত কোটামুক্ত সুবিধা দেয়, তাহলে স্বল্পোন্নত দেশগুলো নবীন ধনী দেশগুলোতে ৫০০ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানির সুযোগ পাবে। বিদ্যুৎ, জ্বালানি গ্যাসের চেয়েও বাংলাদেশের ভয়াবহ সমস্যা হলো দক্ষ জনসম্পদের অভাব। শুধু আধা দক্ষ/প্রশিক্ষিত শ্রমিক বিদেশে পাঠানো গেলে আমাদের বর্তমান রেমিট্যান্স-প্রবাহ তিনগুণ বেড়ে ৩৩ থেকে ৩৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পেঁৗছে যাবে। শিক্ষার মান ও দক্ষ মানবসম্পদ সৃষ্টিতে মনোযোগী হলে ষষ্ঠ-পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা মেয়াদেই এ অর্জন সম্ভব। করুণার দান অনুদান নয়, বাংলাদেশ নিজেই দাতা দেশ হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করতে পারে।
আমরা বার্ষিক যে বৈদেশিক ঋণ-অনুদান পাই (সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা), তা রাজস্ব আয়ের ১২ থেকে ১৩ শতাংশ। বর্তমান রাজস্ব আয় ১৩-১৪ শতাংশ বৃদ্ধি করা গেলে আমাদের বৈদেশিক ঋণ-অনুদান গ্রহণের আর প্রয়োজন থাকে না। আমাদের রাজস্ব আয় মোট জিডিপির ১১ শতাংশ, যা বহু স্বল্পোন্নত দেশের চেয়েও অনেক কম। এটা সবারই জানা যে, দেশে বিলিয়নেয়ার ধনীর সংখ্যা অনেক বেড়েছে, প্রায় গ্রামেই এখন কোটিপতি ধনী রয়েছে। ব্যাংকে বাড়তি তারল্য এখন ৩০ হাজার কোটি টাকা, মানে প্রায় সোয়া চার বিলিয়ন ডলার। ব্যাংকগুলোতে প্রয়োজনের চেয়েও অতিরিক্ত রিজার্ভ রয়েছে ২৫ হাজার কোটি টাকা, মানে বিনিয়োগে যেতে পারে এই প্রায় সাড়ে তিন বিলিয়ন ডলারের সমপরিমাণ অর্থ। জাতীয়ভাবে দেশে অলস সঞ্চয় পড়ে আছে জিডিপির ৬ শতাংশ, মানে ৪১ হাজার কোটি টাকা, যা বার্ষিক উন্নয়ন-বরাদ্দেরও অনেক বেশি। আমাদের বহির্বাণিজ্য অলস উদ্বৃত্ত, যা আছে তা হচ্ছে আমাদের জাতীয় আয়ের আড়াই শতাংশ, মানে প্রায় ১৭ হাজার কোটি টাকা। আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ক্রমান্বয়েই বাড়ছে এবং তা এখন ১১ বিলিয়ন ডলার। এসবই আমাদের জাতীয় আর্থিক সামর্থ্যের সবল পরিচয় বহন করে। অভ্যন্তরীণ এই শক্তি-সামর্থ্যকে কাজে লাগানোই এখন সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ ও সুযোগ। এর জন্য প্রয়োজন সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনাভিত্তিক এগোনো ও প্রয়োজনীয় দক্ষ মানবসম্পদ সৃষ্টি। এর জন্য প্রয়োজন হবে প্রশাসনকে পুনর্বিন্যাস ও দ্রুত গতিশীল করে তোলা।
=============================
প্রকৃতি- 'কিয়োটো প্রটোকল ভেস্তে যাচ্ছে, কানকুনে কী হবে?  আলোচনা- 'মেয়েদের লাঞ্ছনা বন্ধ করতে কঠোর হতে হবে'  যুক্তি তর্ক গল্পালোচনা- 'আগ্নেয়গিরির ওপরে পিকনিক'  আলোচনা- 'হিমালয়ের কোলে এক টুকরো দক্ষিণ এশিয়া'  স্মরণ- 'মানুষের জন্য যিনি জেগে থাকতেন'  রাজনৈতিক আলোচনা- 'আবার আসিব ফিরে!'  আলোচনা- 'রাজকীয় সম্মেলন'  যুক্তি তর্ক গল্পালোচনা- 'অসারের তর্জন-গর্জন'  আলোচনা- 'একজন নোবেল বিজয়ী, বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ও ক্ষুদ্রঋণের ফাঁদ'  স্মৃতি ও গল্প- সেই আমি এই আমি  গল্প- 'ঘুঁটি'  আন্তর্জাতিক- অং সান সু চির মুক্তি : মিয়ানমারে কি কি গণতন্ত্র আসছে?  শিল্পি- শিল্পগুরু সফিউদ্দীন আহমেদের সৃষ্টিসমগ্র  সাহিত্যালোচনা- তান তুয়ান এঙের উপন্যাস দ্য গিফট গিফট অব রেইন  খবর- বন্ধ তাবানীতে লোক নিয়োগ  ইতিহাস- আমাদের ভাববিশ্ব ও বৌদ্ধবিহার  স্মৃতি ও ইতিহাস- ঢাকায় আমার প্রথম তিন দিনের স্মৃতিরোমন্থন  আলোচনা- একমাত্র প্রবাল দ্বীপটি কি হারিয়ে যাবে  আলোচনা- বাংলাদেশের সমাজ : মধ্যবিত্ত সমাচার  গল্প- দূর গাঁয়ের গল্প  সাহিত্যালোচনা- কবিতার হয়ে ওঠা  সাহিত্যালোচনা- কবিতার হয়ে ওঠাই কবির তপস্যা  পাঁচ গাড়িসহ দুই ছেলের মালপত্র বুঝে নেওয়া হলো আজ বাকিগুলো  গল্প- 'কোনো এক গাঁয়ের বিয়ে'  গল্প- মৌরস ভৌরস  শিল্পি- ড্রয়িং, স্কেচ না পূর্ণাঙ্গ চিত্রকর্ম  গল্পসল্প- নারী শিক্ষা মন্দির  স্মৃতি ও গল্প- ছিন্নস্মৃতি  স্মৃতি ও গল্প- স্কুল জীবনে বাঁকুড়া, জলপাইগুড়ি ও যশোর  ফিচার- তাঁহাদের দান  ফিচার- ডায়ানার আংটি  গল্প- 'অভিমান'



দৈনিক কালের কন্ঠ এর সৌজন্যে
লেখকঃ ড. শামসুল আলম


এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.