কৃষি আলোচনা- কয়টি বাড়ি কয়টি খামার হলো? by ড. মো. সদরুল আমিন

ত সেপ্টেম্বর মাসে প্রধানমন্ত্রী বেশ কয়েকজন মন্ত্রী ও সচিবকে নিয়ে এক হাজার ২০০ কোটি টাকার যে প্রকল্পটির পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপনা দেখলেন ঘটা করে, তার নাম 'একটি বাড়ি একটি খামার'। এ খবর এবং এর ইতি-নেতি ফলোআপ খবর প্রকাশিত হয়ে চলছে। এতে কেউ মনে করতেই পারে যে কার্যক্রমটি দেশের কৃষককুলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
তবে একটি বিষয় সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে থাকবে হয়তো_কৃষি, মৎস্য, প্রাণী, পানিসম্পদ প্রভৃতি মন্ত্রণালয়ের শীর্ষস্থানীয় কেউ ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বলে কোনো খবরে উল্লেখ ছিল না। অথচ বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রীর দেওয়া সংজ্ঞা অনুযায়ী কৃষি, মৎস্য, প্রাণী, পানিসম্পদ প্রভৃতি মিলিয়েই হলো সার্বিক কৃষি। নিখাদ খামার-সম্পর্কিত প্রকল্প হওয়া সত্ত্বেও অভিজ্ঞ কৃষিমন্ত্রী, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী, পরিবেশ ও বন মন্ত্রী বা সংশ্লিষ্ট অন্য কারো ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত না থাকার শানেনুজুল বলতে পারবে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়। যা-ই হোক, প্রকল্পের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে বলা হয়েছে, 'দারিদ্র্য বিমোচনে জমির সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে বিপুল জনগোষ্ঠীকে মানবসম্পদে পরিণত করে পল্লী এলাকায় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বেগবান করা হবে।' এতে সব আকর্ষণীয় শব্দই ব্যবহার করা হয়েছে, তবে কোনটি লক্ষ্য, কোনটি উদ্দেশ্য এবং কোনটি পদ্ধতি বা কোনটি নিয়মনীতি তা পরিষ্কার নয়। মানবসম্পদ উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন শিক্ষা-প্রশিক্ষণের।
আজকাল তো জমির সর্বোচ্চ ব্যবহারের জন্য কোনো বাড়িতে খামার তৈরি হচ্ছে না; বরং সারা দেশে খামার ও কৃষক উচ্ছেদ করে বা খামারের গাছ কেটে বাড়ি, দালান-কোঠা, খাল-বাঁধ, রাস্তা ও রাস্তাবিহীন ব্রিজ তৈরি করা হচ্ছে। অতএব জমির সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে বিপুল জনগোষ্ঠীকে মানবসম্পদে পরিণত করা এখানে মোটেই সাজুয্য নয়। আর অর্থনীতি বেগবান হয় সঠিক অর্থায়ন নীতি উন্নয়নকে বেগবান করে। সবচেয়ে বড় কথা হলো, আমদানি-বিলাসী জনবিরোধী কৃষিপণ্যের নিয়ন্ত্রণহীন বাজার খামারিদের দারিদ্র্য বাড়িয়ে দেয়। এ প্রকল্পে কোনটি দিয়ে কিভাবে কোনটি করা হবে, তা যৌক্তিক হওয়া বাঞ্ছনীয়। তবে প্রকল্প প্রস্তাব থেকে এটুকু বোঝা যায় যে এলজিআরডিমন্ত্রী ও ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদকের তত্ত্বাবধানে সংসদ সদস্য, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও কর্মকর্তাদের মাধ্যমে এই এক হাজার ২০০ কোটি টাকা ব্যয় দেখানো হবে। আমরা আশা করব, প্রকল্পটি আশপাশ স্টেকহোল্ডার বিষয়াবলি বিবেচনা করে এমনভাবে বাস্তবায়ন করা হোক, যাতে প্রকৃত কৃষক উপকার পায়।
অতিসম্প্রতি এলজিআরডি মন্ত্রণালয়বিষয়ক সংসদীয় কমিটির সভাপতি মহোদয় বিষয়টির বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়ে বলেছেন, এই খামার সেই খামার নয়। এই খা-মা-র হলো খা-তে খাদ্য, মা-তে মান এবং র-তে রমণী। কৃষকের বোঝার সুবিধার জন্য তিনি আরো ব্যাখ্যা করে বলেছেন, 'এই খা-মা-র'-এর মোট তিনটি সম্পদ রয়েছে যথা_সময়, মানব ও প্রকৃতি। অতএব বোঝা যায়, এই খা-মা-র অর্থাৎ 'খাদ্যপুষ্ট মানোন্নত রমণী'র কৃষি ও কৃষিসংশ্লিষ্ট বিভাগের সম্পৃক্ততা যৌক্তিকভাবেই কম। সেখানে বর্তমানের কর্মহীন নারীদের শ্রমঘণ্টা বেড়ে গিয়ে তাদের মানবসম্পদীয় গুণাবলির পরিস্ফুটন ঘটবে। উৎপাদন বেড়ে যাবে, যা সমবায়ের মাধ্যমে বাজারজাত করা হবে। নারীদের আয় ও সক্ষমতা বাড়বে। এভাবে বিন্দু বিন্দু বর্ধিত উৎপাদন সারা দেশে উন্নয়নের জোয়ার ঘটাবে। আসলেই কি তাই? কৃষকের ৯০ শতাংশ কাজ কৃষিকাজ। এই কৃষিকাজে সরকারি কৃষি বিভাগগুলো সেবা দিয়ে থাকে, সমুদয় প্রকল্পসহ কৃষি কর্মকাণ্ড তত্ত্বাবধান করে, প্রতিবেদন করে, সময়মতো জবাবদিহি করে। কিন্তু এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি অস্পষ্ট থেকে গেলে এর ফল কী হতে পারে, তা সময়ই বলে দেবে। বিষয়টি যে প্রকৃতপক্ষে কৃষির অন্তর্ভুক্ত, তা বলতে গেলে বিতর্কাতীত।
আমরা জানি, বিশ্বের অনেক দেশে সত্তরের দশকের মাঝামাঝি থেকে ক্ষুদ্র খামার-পদ্ধতি বা ফার্মিং সিস্টেম ও বসতবাড়ির খামার-পদ্ধতি ও হোমস্টেড ফার্মিং সিস্টেম উন্নয়ন কার্যক্রম শুরু হয়। বাংলাদেশে বহিরর্থায়নে বিএআরসির তত্ত্বাবধানে বিএআরআইসহ ১০টি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের মোট ২৩টি ফার্মিং সিস্টেম সাইট ও তিন শতাধিক মাল্টি লোকেশন সাইটে (এফএসআর) তা শুরু হয় আশির দশকে। কিন্তু নব্বইয়ের দশকে কার্যক্রমটির দুর্বলতা শনাক্ত করে বিশ্বের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে তা স্তিমিত হয়ে যায়। কারণ, তখন দেখা যায়, বসতবাড়িতে ঘরের ওপর ঘর, তার পাশে গাছের ওপরে গাছ। অনেক বাড়িতে কাপড় শুকাতে দেওয়ার জায়গাও নেই। ধান-গম মাড়াই ও শুকাতে হয় সরকারি রাস্তায়। কাজের সন্ধানে নারীরাও শহরমুখী। আমরাও মাঠপর্যায়ে কাজ করতে গিয়ে এসব পরিস্থিতি চাক্ষুষ দেখেছি।
বাংলাদেশে খানা-বসতের সংখ্যা প্রায় দুই কোটি ৮৭ লাখ, এর মধ্যে কৃষি বসতখানা প্রায় এক কোটি ৪৭ লাখ, যার প্রায় সবই অপরিকল্পিত। এ ছাড়া বর্তমান বছরে প্রায় আট লাখ বিঘা জমিতে অন্যান্য কাঠামোসহ নতুন নতুন বসতখানা হচ্ছে। পুরনো বসতের অধিকাংশ জমি-পুকুর এজমালি সমস্যায়পীড়িত। তাই সেখানে নতুন কিছু করতে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। এখন 'মুক্তবাজারের' বাতাসে বাণিজ্যিক কৃষির উন্মেষ ঘটে চলেছে। ফার্মিং সিস্টেম গবেষণার দলনেতারা ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন মাইক্রো ক্রেডিট, এনজিও এবং বসত ছেড়ে ব্যাংক-ঋণতাড়িত কৃষি নিয়ে। এখন তারই প্রসার ঘটছে। সমবায় থেকে বিকর্ষিত হয়ে ব্যক্তিভিত্তিক ব্যাংক ও মাল্টি লেবেল বাজার, ক্ষুদ্র সঞ্চয়-ঋণের বিশ্বব্যাপী সম্মান-পুরস্কারের জয়জয়কার এখন। এ জন্য আমাদেরও অবশ্য সঠিক পথ বেছে নেওয়ার সময় হয়েছে। এ জন্য প্রথমেই প্রয়োজন ভূমি উন্নয়নের মাধ্যমে বসত-খামার স্থাপনের বিষয়টি মাথায় রেখে পরিকল্পিত আবাসনের উদ্যোগ নেওয়া। প্রতিযোগিতামূলকভাবে স্বল্পব্যয় অথচ নূ্যনতম মানসম্পন্ন করে সাধারণ মানুষকে পাড়া-গ্রামভিত্তিক উৎপাদনশীল আবাসন তৈরির কাজে সম্পৃক্ত হবে অনুমোদিত আবাসন কম্পানি। সরকারের দায়িত্ব হবে এসব কাজে না জড়িয়ে তা যথাযথভাবে তদারক করে সঠিক কাজটি আদায় করে নেওয়া। এ কথা স্বীকৃত এবং বিশ্বব্যাপী টিআই কর্তৃক প্রমাণিত যে সরকার ঠিকাদারি কাজ করলে তাতে ষোল-চোঙা বুদ্ধিদীপ্ত দুর্নীতির উৎস-সূতিকাগার তৈরি ও প্রসার হয়। প্রকল্পের প্রেক্ষাপট হিসেবে ১৯৯৬-২০০০ সালের খামার প্রতিষ্ঠার অভিজ্ঞতার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু সে সময়ে একটি এনজিওর দ্বারা বাস্তবায়িত শত শত কোটি টাকার 'একটি বাড়ি একটি খামার' প্রকল্পের সাফল্যের কথা এমনকি এর শেষ বাঁশিটি কতজনে শুনেছেন? অবশ্য সে আমলে নানা ব্যাখ্যা-বিষয় জড়িয়ে ঘটা করে কমিউনিটির উন্নয়ন রাজনীতি হাসিলের কথা বাতাসে ভেসে বেড়িয়েছে। ভয় হয়, ঘরপোড়া গরু এখন আবার কোন রঙের মেঘ দেখবে। কারণ, ২০০০ সালের পর এই প্রকল্পটির রূপ বদলায়। নাম হয় 'চাষির বাড়ি বাগানবাড়ি'। সম্পদের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত ছাগল। তৈরি হয় ছাগল পালনের ম্যানুয়েল। আসে ডাল-ভাত প্রকল্প। টাকা নিয়ে হাজির হয় বাংলাদেশ ব্যাংকের ইকুইটি প্রকল্প, পিকেএসএফ প্রকল্প, সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে মসলা চাষ প্রকল্প। ছাগলের পর আসে গাভি। এখন আসছে সময় কাজে লাগানোর জন্য প্রাকৃতিক সম্পদ নিয়ে নারীর মানোন্নয়ন প্রকল্প। আবার এল বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বল্প সুদে ডাল-তেল চাষের প্রকল্প, যার অতীতে কাঙ্ক্ষিত সফলতা পাওয়ার বিবরণী পাওয়া যায়নি। কিন্তু কত সম্পদ পুড়িয়ে কৃষক প্রকৃতপক্ষে কত পেল, তার কোনোটার প্রকৃত হিসাব বিবরণীই পাওয়া গেল না। এসব প্রকল্পে প্রতিটি বাড়িতে একটি করে কয়টি বাড়িতে কয়টি খামারের প্রতিষ্ঠা হয়েছিল, তার হিসাব কোনোখানে পাওয়া গেল না! আমরা কিন্তু এ অবস্থায়ও আশাবাদী হয়ে আছি। তবে কিছু বিষয় মনে রাখা জরুরি। যেমন_এই এত বড় প্রকল্পটির কর্মযজ্ঞে দেশের মূল কৃষি প্রতিষ্ঠানগুলোর সরাসরি সম্পৃক্ততার ধরন ও বৈজ্ঞানিক খাতগুলো অস্পষ্ট। প্রকল্পগুলো শুরু করতেই সময় ব্যয় করেছে দুই মাসের বদলে প্রায় দুই বছর, যা প্রকৃত প্রকল্প সময় অনেক কমিয়ে দিয়েছে, সামনে আরো বিলম্বিত হওয়ার সমূহ আশঙ্কা রয়েছে। অথচ কৃষির দেশ বাংলাদেশে আরো স্বচ্ছভাবে বাস্তব কৃষি প্রকল্প নেওয়ার সমূহ সুযোগ ব্যবহারের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না, যা কিছু হচ্ছে তা অসম্পূর্ণতায় ভরা। প্রকল্প পরিচালক বা কর্তৃপক্ষ এর দায় গ্রহণ করে না। এতে স্বভাবতই প্রশ্ন ওঠে, আমরা কোন দিকে যাচ্ছি? আমরা আশাবাদী, সরকার সব কিছুই বাস্তবভাবে ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করে জনস্বার্থে সঠিক সিদ্ধান্ত নেবে, যাতে সবাই বুঝতে পারে আমরা কী চাই। কাজ হবে সঠিক পথে-পদ্ধতিতে।
কৃষিমন্ত্রী বিএআরসিতে দাতা সংস্থাসহ সবার সামনেই বললেন, 'গম প্রকল্প দ্বারা আমরা গমের ফলন ও চাষ এলাকা বাড়াতে পারি নাই। দেশে এ ধরনের প্রকল্পের দরকার নাই। তার চেয়ে নিজস্বভাবে বারির ডালের চাষ করুন, আমাদের আমদানিব্যয় কমবে।' বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরও এ কথা অহরহ বলছেন। এসব কথা বলার অর্থ হলো, নিশ্চয়ই বর্ণিত প্রকল্প প্রস্তাবটি দেশের উপযোগী ছিল না। প্রকল্প কর্তৃপক্ষের দায়বদ্ধতা নেই, সে জন্য জবাবদিহিও নেই। একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের বাস্তবায়নকারী পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের কার্যক্রম বলতে গেলে এমনিতেই নাকি আলাপনের ঘোরে স্থবির হয়ে আছে, সেখানে পল্লী অর্থনীতিকে বেগবান করার এই প্রকল্প কতটুকু তেজপ্রাপ্ত হবে, তা অনুমান করা যায়। আর যেহেতু এই প্রকল্প শুরু না হতেই অধিকাংশ জেলা থেকে অনিয়মের মহড়ার আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে এবং গুরুত্বপূর্ণ সরেজমিন কৃষি খাতগুলোর অন্তর্ভুক্তি অস্পষ্ট ও অবৈজ্ঞানিক, এই প্রকল্পের নাম একটি বাড়ি একটি খামার না হয়ে অন্য কিছু হলে ভালো হয় কি না, তা ভেবে দেখা যেতে পারে। প্রকল্পের উদ্দেশ্য একটি বাড়িতে একটি খামার প্রতিষ্ঠা। বাস্তবে এই প্রকল্পের ফলে শেষ পর্যন্ত 'কয়টি বাড়িতে কয়টি খামার' স্থাপিত হলো, তা জানা অত্যাবশ্যক।
==============================
ড. ইউনূস : প্রতিটি বাংলাদেশির গৌরব  জলাভূমিবাসীদের দুনিয়ায় আবার..  আসুন, আমরা গর্বিত নাগরিক হই  স্মৃতির শহীদ মির্জা লেন  ইয়াংওয়ান গ্রুপের পোশাক কারখানা বন্ধ  ট্রানজিটে ১১ খাতের লাভ-ক্ষতির হিসাব শুরু  চট্টগ্রামের বনাঞ্চল ছাড়ছে হাতি  ট্রেন  স্বপ্নের সিঁড়ি বেয়ে জাতীয় শিক্ষানীতি  মানবাধিকার লঙ্ঘন ও যুদ্ধাপরাধের বিচার  মানবাধিকার লঙ্ঘন দেশে দেশে  ক্ষমতা যেভাবে মানবাধিকার আর ন্যায়বিচারের পথ রুদ্ধ করে  চাক্কু মারা 'মশা' কাহিনী  উল্কির ভেলকি  এইচআইভি/এইডস্  উইকিলিকসঃ জুলিয়ান চে গুয়েভারা!  তিন কালের সাক্ষী  বাবর আলীর ইশকুল  এ মাটির মায়ায়  মধ্যবিত্তের উত্থান, না ভোক্তাশ্রেণীর উদ্ভব  হিমালয়ের পায়ের কাছেঃ গোধূলির ছায়াপথে  পতিত স্বৈরাচারের আস্ফালন ও আওয়ামী লীগের নীরবতা  ৪০ বছর পড়ে থাকা লাশটার সৎকার করতে চাই  এই কি আমাদের মানবাধিকার?  ঐতিহ্যের মধ্যে সমকাল  কেমন দেখতে চাইঃ ঢাকা আন্তর্জাতিক বইমেলা  দ্রীপ প্রতিভার দ্যুতিময় স্মারক  গল্প- বৃষ্টি  শহীদুল্লা কায়সারঃ রাজনৈতিক সৃষ্টিশীলতা  আনোয়ার পাশাঃ জাতিরাষ্ট্রের অংশ ও প্রেরণা  মুনীর চৌধুরীঃ তাঁর নাটক  জেগে ওঠার গল্প  এখন শুনবেন বিশ্ব-সংবাদ  বাঘ  বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি ২০১০  তাঁরা সমালোচিত, আমরা বিব্রত  মুজিবকে নিয়ে সিরাজের একমাত্র লেখা  ঢাকা সিটি করপোরেশন বিভক্তির উদ্যোগ


দৈনিক কালের কন্ঠ এর সৌজন্যে
লেখকঃ ড. মো. সদরুল আমিন
অধ্যাপক ও সাবেক ডিন, হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়


এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.