গোরকঘাটা-শাপলাপুর সড়কে কালভার্ট ও সেতু নির্মাণ: কাজ শুরুর আগেই মেয়াদ শেষ! by রুহুল বয়ান
কক্সবাজারের
মহেশখালী উপজেলার গোরকঘাটা-শাপলাপুর সড়কে দুটি কালভার্ট ও দুটি সেতুর
পুনর্নির্মাণকাজ গত ২২ মার্চ শুরু হয়ে ২২ জুন শেষ হওয়ার কথা। কিন্তু
নির্ধারিত মেয়াদে শেষ হয়েছে মাত্র একটি কালভার্টের নির্মাণকাজ।
অর্ধসমাপ্ত অবস্থায় পড়ে আছে আরেকটি সেতু। বাকি একটি কালভার্ট ও একটি
সেতুর কাজ শুরুই হয়নি এখনো। ফলে ওই সড়ক দিয়ে যাতায়াত করতে গিয়ে
স্থানীয় লোকজনের ভোগান্তির শেষ নেই।
১৬ জুলাই সরেজমিনে দেখা যায়, গোরকঘাটা-শাপলাপুর সড়কের ছোট মহেশখালী ইউনিয়নের দক্ষিণপাড়ার সেতুটি ভাঙা অবস্থায় পড়ে আছে। পাশে বিকল্প সড়ক দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করছে সিএনজিচালিত অটোরিকশাসহ অন্য যানবাহন। একই অবস্থা শাপলাপুর ইউনিয়নের মুরুংঘোনায় কালভার্টের। ঠিকাদারের লোকজন নতুন করে নির্মাণের জন্য চার সপ্তাহে আগে কালভার্টটি ভেঙে ফেলে। কিন্তু ভাঙার পর ঠিকাদারের লোকজন কিছু মালামাল আনলেও নির্মাণকাজ শুরু করেনি। আর শাপলাপুর বাজারের উত্তর পাশের সেতুটি অর্ধসমাপ্ত অবস্থায় পড়ে আছে। এখানকার বিকল্প সড়ক ভেঙে যাওয়ায় স্থানীয় লোকজন সাঁকো দিয়ে পারাপার হচ্ছে। বিকল্প সড়ক মেরামত করতে কিছু শ্রমিক দেখা মিললেও নির্মাণ করার কাজে কোনো শ্রমিককে দেখা যায়নি। অন্যদিকে, মিঠাছড়ি এলাকার কালভার্টের নির্মাণকাজ শেষ হওয়ায় যানবাহন চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে এটি।
শাপলাপুর ইউনিয়নের জামিরছড়ির বাসিন্দা নুরুল আমিন ও শেফায়েত উল্লাহ বলেন, যথাসময়ে কাজ শুরু করলে বর্ষার আগেই নির্মাণকাজ শেষ হয়ে যেত। কিন্তু ঠিকাদারের লোকজন বর্ষায় নির্মাণকাজ শুরু করেন। এতে যাতায়াত করতে গিয়ে ভোগান্তির কবলে পড়ে শাপলাপুর, মাতারবাড়ী ও ধলঘাটা ইউনিয়নের লক্ষাধিক মানুষ।
শাপলাপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান নুরুল হক বলেন, সেতু ও কালভার্ট নির্মাণের আগেই এলাকার লোকজন যাতায়াত করার জন্য টেকসই বিকল্প সড়ক করে দেওয়ার কথা। কিন্তু ঠিকাদারের লোকজন নামমাত্র বিকল্প সড়ক নির্মাণ করায় তা সামান্য বৃষ্টিতেই ভেঙে যাচ্ছে। ফলে যাতায়াত করতে গিয়ে ভোগান্তির কবলে পড়ছে এলাকাবাসী।
জানতে চাইলে উপজেলা প্রকৌশল কার্যালয়ের সহকারী প্রকৌশলী গৌরাঙ্গ চন্দ্র বিশ্বাস বলেন, গোরকঘাটা-শাপলাপুর সড়কে দুটি কালভার্ট ও দুটি সেতু নির্মাণের জন্য স্থানীয় প্রকৌশল অধিদপ্তর প্রায় দুই কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়। এতে নির্মাণকাজ গত ২২ মার্চ শুরু করে ২২ জুনের মধ্যে শেষ করার কথা। অথচ কাজের মেয়াদ শেষ হলেও ঠিকাদারের অবহেলার কারণে যথাসময়ে কাজ শেষ হয়নি। কাজ শেষ করার জন্য কয়েকবার ঠিকাদারকে তাগাদাপত্র দিলেও কোনো কাজ হয়নি। তাই আগামী দুই মাসের মধ্যে নির্মাণকাজ শেষ করার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত ঠিকাদারকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
কার্যাদেশ মতে কাজ শেষ না হওয়ার বিষয়ে জানতে নির্মাণকাজের ঠিকাদার মোহাম্মদ দিদারুল ইসলাম বলেন, বিকল্প সড়ক তৈরি করতে দেরি হওয়ায় যথাসময়ে কাজ শেষ করা সম্ভব হয়নি। আগামী তিন মাসের মধ্যে নির্মাণকাজ শেষ করে কর্তৃপক্ষের কাছে বুিঝয়ে দেওয়া হবে।
১৬ জুলাই সরেজমিনে দেখা যায়, গোরকঘাটা-শাপলাপুর সড়কের ছোট মহেশখালী ইউনিয়নের দক্ষিণপাড়ার সেতুটি ভাঙা অবস্থায় পড়ে আছে। পাশে বিকল্প সড়ক দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করছে সিএনজিচালিত অটোরিকশাসহ অন্য যানবাহন। একই অবস্থা শাপলাপুর ইউনিয়নের মুরুংঘোনায় কালভার্টের। ঠিকাদারের লোকজন নতুন করে নির্মাণের জন্য চার সপ্তাহে আগে কালভার্টটি ভেঙে ফেলে। কিন্তু ভাঙার পর ঠিকাদারের লোকজন কিছু মালামাল আনলেও নির্মাণকাজ শুরু করেনি। আর শাপলাপুর বাজারের উত্তর পাশের সেতুটি অর্ধসমাপ্ত অবস্থায় পড়ে আছে। এখানকার বিকল্প সড়ক ভেঙে যাওয়ায় স্থানীয় লোকজন সাঁকো দিয়ে পারাপার হচ্ছে। বিকল্প সড়ক মেরামত করতে কিছু শ্রমিক দেখা মিললেও নির্মাণ করার কাজে কোনো শ্রমিককে দেখা যায়নি। অন্যদিকে, মিঠাছড়ি এলাকার কালভার্টের নির্মাণকাজ শেষ হওয়ায় যানবাহন চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে এটি।
শাপলাপুর ইউনিয়নের জামিরছড়ির বাসিন্দা নুরুল আমিন ও শেফায়েত উল্লাহ বলেন, যথাসময়ে কাজ শুরু করলে বর্ষার আগেই নির্মাণকাজ শেষ হয়ে যেত। কিন্তু ঠিকাদারের লোকজন বর্ষায় নির্মাণকাজ শুরু করেন। এতে যাতায়াত করতে গিয়ে ভোগান্তির কবলে পড়ে শাপলাপুর, মাতারবাড়ী ও ধলঘাটা ইউনিয়নের লক্ষাধিক মানুষ।
শাপলাপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান নুরুল হক বলেন, সেতু ও কালভার্ট নির্মাণের আগেই এলাকার লোকজন যাতায়াত করার জন্য টেকসই বিকল্প সড়ক করে দেওয়ার কথা। কিন্তু ঠিকাদারের লোকজন নামমাত্র বিকল্প সড়ক নির্মাণ করায় তা সামান্য বৃষ্টিতেই ভেঙে যাচ্ছে। ফলে যাতায়াত করতে গিয়ে ভোগান্তির কবলে পড়ছে এলাকাবাসী।
জানতে চাইলে উপজেলা প্রকৌশল কার্যালয়ের সহকারী প্রকৌশলী গৌরাঙ্গ চন্দ্র বিশ্বাস বলেন, গোরকঘাটা-শাপলাপুর সড়কে দুটি কালভার্ট ও দুটি সেতু নির্মাণের জন্য স্থানীয় প্রকৌশল অধিদপ্তর প্রায় দুই কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়। এতে নির্মাণকাজ গত ২২ মার্চ শুরু করে ২২ জুনের মধ্যে শেষ করার কথা। অথচ কাজের মেয়াদ শেষ হলেও ঠিকাদারের অবহেলার কারণে যথাসময়ে কাজ শেষ হয়নি। কাজ শেষ করার জন্য কয়েকবার ঠিকাদারকে তাগাদাপত্র দিলেও কোনো কাজ হয়নি। তাই আগামী দুই মাসের মধ্যে নির্মাণকাজ শেষ করার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত ঠিকাদারকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
কার্যাদেশ মতে কাজ শেষ না হওয়ার বিষয়ে জানতে নির্মাণকাজের ঠিকাদার মোহাম্মদ দিদারুল ইসলাম বলেন, বিকল্প সড়ক তৈরি করতে দেরি হওয়ায় যথাসময়ে কাজ শেষ করা সম্ভব হয়নি। আগামী তিন মাসের মধ্যে নির্মাণকাজ শেষ করে কর্তৃপক্ষের কাছে বুিঝয়ে দেওয়া হবে।
মেদায় শেষ হলেও সেতুর কাজ চার ভাগের এক ভাগও শেষ হয়নি। এতে স্থানীয় জনগণ ঝুঁকি নিয়ে সাঁকোর ওপর দিয়ে পারাপার হচ্ছে। ছবিটি মহেশখালীর শাপলাপুর বাজারের উত্তর হরিয়াছড়া সেতু থেকে তোলা l প্রথম অালো |
No comments