খালেদা জিয়ার দুই মামলার পরবর্তী শুনানি ১৩ জুলাই

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম  খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দুদকের দায়ের করা জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট  ও  জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার শুনানি আগামী ১৩ জুলাই পর্যন্ত মুলতবি করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার বকশীবাজারের আলিয়া মাদরাসা মাঠে স্থাপিত ঢাকার ৫নং বিশেষ জজ ড. আখতারুজ্জামান আসামিপক্ষের সময় আবেদন মঞ্জুর করে এ আদেশ দেন। জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপ-পরিচালক হারুন অর রশিদকে পুন:জেরা করছেন খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা। অন্যদিকে এ মামলায়  পাঁচজন সাক্ষীকে জেরার জন্য অনুমতি চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করা হয়েছে। হাইকোর্টে আবেদনটি শুনানির অপেক্ষায় থাকায় আইনজীবীরা জেরার সময় আবেদন করলে আদালত দুটি মামলারই শুনানি মুলতবি করেন। আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আবদুর রেজাক খান, এজে মোহাম্মদ আলী, জয়নুল আবেদীন প্রমুখ। আইনজীবীরা  জানান,  জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের ৩৬ জন সাক্ষীর মধ্যে ৩২ জনের স্যা গ্রহণ করা হয়েছে। এই ৩২ সাীর মধ্যে পাঁচজনকে খালেদা জিয়ার পক্ষে  জেরা করা হয়নি। পাঁচজনকে জেরা করা অনুমতি চেয়ে আবেদন করা হলে ৮ জুন বিচারিক আদালত তা নামঞ্জুর করেন। এ আদেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে  রিভিশন আবেদনটি করা হয়। আবেদনটি হাইকোর্টের একটি বেঞ্চে শুনানির অপেক্ষায় রয়েছে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দুদকের দায়ের করা জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার শুনানি আগামী ১৩ জুলাই পর্যন্ত মুলতবি করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার বকশীবাজারের আলিয়া মাদরাসা মাঠে স্থাপিত ঢাকার ৫নং বিশেষ জজ ড. আখতারুজ্জামান আসামিপক্ষের সময় আবেদন মঞ্জুর করে এ আদেশ দেন। জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপ-পরিচালক হারুন অর রশিদকে পুন:জেরা করছেন খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা। অন্যদিকে এ মামলায় পাঁচজন সাক্ষীকে জেরার জন্য অনুমতি চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করা হয়েছে। হাইকোর্টে আবেদনটি শুনানির অপেক্ষায় থাকায় আইনজীবীরা জেরার সময় আবেদন করলে আদালত দুটি মামলারই শুনানি মুলতবি করেন। আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আবদুর রেজাক খান, এজে মোহাম্মদ আলী, জয়নুল আবেদীন প্রমুখ। আইনজীবীরা জানান, জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের ৩৬ জন সাক্ষীর মধ্যে ৩২ জনের স্যা গ্রহণ করা হয়েছে। এই ৩২ সাীর মধ্যে পাঁচজনকে খালেদা জিয়ার পক্ষে জেরা করা হয়নি। পাঁচজনকে জেরা করা অনুমতি চেয়ে আবেদন করা হলে ৮ জুন বিচারিক আদালত তা নামঞ্জুর করেন। এ আদেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিভিশন আবেদনটি করা হয়। আবেদনটি হাইকোর্টের একটি বেঞ্চে শুনানির অপেক্ষায় রয়েছে।

No comments

Powered by Blogger.