অসম্ভবকে সম্ভবের পথে নি:স্বার্থ ভালোবাসা by কামরুজ্জামান মিলু
অসম্ভবকে সম্ভব করাই অনন্তর কাজ। এটা শুধু বিজ্ঞাপনের সংলাপই নয় এবার
অসম্ভবকে সম্ভব করার পথে এগিয়ে যাচ্ছে অনন্তর ছবি `নি:স্বার্থ ভালোবাসা`।
মুনসুন
ফিল্মস্ এর ব্যানারে গত ঈদে ৯ আগস্ট ঢাকাসহ সারাদেশে এ পর্যন্ত মোট ২৩৬ টি
প্রেক্ষাগৃহে ছবিটি মুক্তি পায়। এরপর ক্রমান্বয়ে ছবিটির সফলতার সংবাদ
বিভিন্ন গণমাধ্যমে নানাভাবে প্রকাশ পায়। বাংলা চলচ্চিত্রের দর্শক যখন
প্রেক্ষাগৃহবিমুখ, তখন অনন্ত সফলতার মুখ দেখলেন।
খারাপ সময়ের মধ্যে থাকলেও বিশাল বাজেটে এ ছবিটি নির্মাণ করেন তিনি। দর্শক দিনশেষে বা সপ্তাহশেষে বিনোদনের জন্য সিনেমা হলে ছবি দেখতে যান। আর তাদের হতাশ করেননি অনন্ত।
আর এজন্য বলা যায় এ ছবির আধুনিক প্রযুক্তি, গল্প, গান আর নির্মাণ দিয়ে মধ্যবিত্ত দর্শককে আবারও প্রেক্ষাগৃহে ফিরিয়েছেন তিনি।
২০১০ সাল থেকে ২০১৩। মাত্র তিন বছরে তিনি দর্শককে উপহার দেন `খোঁজ দ্য সার্চ`, `হৃদয় ভাঙা ঢেউ,` `দ্য স্পীড`, `মোস্ট ওয়েলকাম` এবং `নি:স্বার্থ ভালোবাসা`।
নানা কারণে জনপ্রিয়তা এবং ব্যবসায়িক সফলতা পান তিনি। এবার আসি `নি:স্বার্থ ভালোবাসা` ছবিটির ব্যবসায়িক সফলতার বিষয়ে।
ছবিটি নিয়ে স্টার সিনেপ্লেক্সের সিনিয়র মার্কেটিং ম্যানেজার মেজবাহ উদ্দীন আহমেদ বাংলানিউজকে বলেন, ‘গত ৯ আগস্ট থেকে সিনেপ্লেক্সে ছবিটি টানা আজ অবধি চলছে। এর আগে গিয়াসউদ্দিন সেলিমের মনপুরা ছবিটি টানা আটমাস চলে। এরপর আর কোন ছবি টানা এতদিন চলেনি। `নি:স্বার্থ ভালোবাসা` ছবিটি সে রেকর্ড ভাঙ্গতে যাচ্ছে। এখন পর্যন্ত ছবিটি দেখার জন্য দর্শকের আগ্রহের শেষ নেই।’
ছবিটি মুক্তির পর এখন পর্যন্ত কেমন ব্যবসা করছে তা নিয়ে কথা বললাম অনন্ত জলিলের মিডিয়া ম্যানেজার আহমেদ সজীবের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ ছবিটি এ পর্যন্ত মোট ২৩৬ টি সিনেমাহলে চলেছে। মুক্তির পর থেকেই দর্শক ও হলমালিকদের আগ্রহে আমরা ছবিটির ভালো সাড়া পাই। এখনও ঢাকাসহ সারাদেশে ১১টি সিনেমাহলে ছবিটি টানা চলছে। ছবিটির বাজেট বেশি হলেও আমরা আশানুরুপ লাভও করেছি।’
এ বছরের ১৭ মে কান চলচ্চিত্র উৎসবের সবচেয়ে বড় স্ক্রীন অলিম্পিয়া ওয়ানে প্রদর্শিত হয় ছবিটি। তবে `নিঃস্বার্থ ভালোবাসা`র সবচেয়ে বড় অর্জন হলো- আন্তর্জাতিক জরিপ সংস্থা আইএমডিবি রেটিংয়ে শক্ত অবস্থান তৈরি করে নেওয়া। এটি নিঃসন্দেহে বাংলা চলচ্চিত্রের জন্য গর্বের বিষয়।
বাংলা চলচ্চিত্রের সংকটময় সময়ে অনন্তের সামনের কাজগুলো চলচ্চিত্রের খারাপ হাওয়া বদল করে আগের সেই সোনালি সময় ফিরে আনুক, এটাই প্রত্যাশা আমাদের।
খারাপ সময়ের মধ্যে থাকলেও বিশাল বাজেটে এ ছবিটি নির্মাণ করেন তিনি। দর্শক দিনশেষে বা সপ্তাহশেষে বিনোদনের জন্য সিনেমা হলে ছবি দেখতে যান। আর তাদের হতাশ করেননি অনন্ত।
আর এজন্য বলা যায় এ ছবির আধুনিক প্রযুক্তি, গল্প, গান আর নির্মাণ দিয়ে মধ্যবিত্ত দর্শককে আবারও প্রেক্ষাগৃহে ফিরিয়েছেন তিনি।
২০১০ সাল থেকে ২০১৩। মাত্র তিন বছরে তিনি দর্শককে উপহার দেন `খোঁজ দ্য সার্চ`, `হৃদয় ভাঙা ঢেউ,` `দ্য স্পীড`, `মোস্ট ওয়েলকাম` এবং `নি:স্বার্থ ভালোবাসা`।
নানা কারণে জনপ্রিয়তা এবং ব্যবসায়িক সফলতা পান তিনি। এবার আসি `নি:স্বার্থ ভালোবাসা` ছবিটির ব্যবসায়িক সফলতার বিষয়ে।
ছবিটি নিয়ে স্টার সিনেপ্লেক্সের সিনিয়র মার্কেটিং ম্যানেজার মেজবাহ উদ্দীন আহমেদ বাংলানিউজকে বলেন, ‘গত ৯ আগস্ট থেকে সিনেপ্লেক্সে ছবিটি টানা আজ অবধি চলছে। এর আগে গিয়াসউদ্দিন সেলিমের মনপুরা ছবিটি টানা আটমাস চলে। এরপর আর কোন ছবি টানা এতদিন চলেনি। `নি:স্বার্থ ভালোবাসা` ছবিটি সে রেকর্ড ভাঙ্গতে যাচ্ছে। এখন পর্যন্ত ছবিটি দেখার জন্য দর্শকের আগ্রহের শেষ নেই।’
ছবিটি মুক্তির পর এখন পর্যন্ত কেমন ব্যবসা করছে তা নিয়ে কথা বললাম অনন্ত জলিলের মিডিয়া ম্যানেজার আহমেদ সজীবের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ ছবিটি এ পর্যন্ত মোট ২৩৬ টি সিনেমাহলে চলেছে। মুক্তির পর থেকেই দর্শক ও হলমালিকদের আগ্রহে আমরা ছবিটির ভালো সাড়া পাই। এখনও ঢাকাসহ সারাদেশে ১১টি সিনেমাহলে ছবিটি টানা চলছে। ছবিটির বাজেট বেশি হলেও আমরা আশানুরুপ লাভও করেছি।’
এ বছরের ১৭ মে কান চলচ্চিত্র উৎসবের সবচেয়ে বড় স্ক্রীন অলিম্পিয়া ওয়ানে প্রদর্শিত হয় ছবিটি। তবে `নিঃস্বার্থ ভালোবাসা`র সবচেয়ে বড় অর্জন হলো- আন্তর্জাতিক জরিপ সংস্থা আইএমডিবি রেটিংয়ে শক্ত অবস্থান তৈরি করে নেওয়া। এটি নিঃসন্দেহে বাংলা চলচ্চিত্রের জন্য গর্বের বিষয়।
বাংলা চলচ্চিত্রের সংকটময় সময়ে অনন্তের সামনের কাজগুলো চলচ্চিত্রের খারাপ হাওয়া বদল করে আগের সেই সোনালি সময় ফিরে আনুক, এটাই প্রত্যাশা আমাদের।
No comments