৫ রানে ৬ উইকেট!
তাঁর মূল কাজ ব্যাটিং। বোলিং করেন শুধু দলের প্রয়োজনে। এই কাজ চালানোর বাঁহাতি স্পিন দিয়েই পরশু বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফেললেন আরুল সুপিয়াহ। টি-টোয়েন্টিতে ৫ উইকেট পাওয়াই একটা বড় ঘটনা, ৬ উইকেট হলে তো কথাই নেই। পরশু গ্ল্যামরগনের বিপক্ষে সুপিয়াহ ৬ উইকেট পেয়েছেন মাত্র ৫ রানে! ওয়ানডেতেও এত কম রানে ৬ উইকেট নেই, টেস্টে আছে কেবল ওয়েস্ট ইন্ডিজের জার্মেইন লসনের (৬/৩)।
ছয় নম্বর বোলার হিসেবে পরশু বোলিংয়ে এসেছিলেন ১২তম ওভারে। টার্নিং উইকেটে গ্ল্যামরগনের রান তখন ৪ উইকেটে ৭৫। পরের ছয়টি উইকেটই সুপিয়াহর। প্রথম ওভারে ১ উইকেট, পরের দুই ওভারে দুটি করে—দুবারই ছিল হ্যাটট্রিকের সুযোগ। শেষ ওভারে আরেকটি। দুটি বল তখনো বাকি, গ্ল্যামরগনের উইকেট দু-একটি থাকলে হয়তো ৭ উইকেটই পেয়ে যেতেন ২৭ বছর বয়সী স্পিনার!
নামটা দেখে সন্দেহ জাগতে পারে, পুরো নাম শুনলে নিশ্চিত হয়ে যাবেন—আরুল ভিভাসবন সুপিয়াহ ইংলিশ নন! জন্ম, বেড়ে ওঠা মালয়েশিয়ায়। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা আর ক্রিকেট—দুটিরই ভিত্তি শক্ত করার লক্ষ্যে ১৩ বছর বয়সে পাড়ি জমান সমারসেটের মিলফিল্ড স্কুলে। প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ২০০২ সালে। এর আগেই অবশ্য জন্মভূমির হয়ে খেলে ফেলেছেন, মালয়েশিয়ার হয়ে খেলা সর্বকনিষ্ঠ ক্রিকেটারের (১৫ বছর) রেকর্ডটা এখনো তাঁর। যদিও ইংল্যান্ডের হয়ে খেলাটাই ছিল মূল লক্ষ্য। ইংল্যান্ডের অনূর্ধ্ব-১৪, ১৬, ১৮ দলে খেলেছেন, তবে এর বেশি এগোতে পারেননি। ১০ বছর সমারসেটে খেলে একাদশে জায়গা মোটামুটি পাকা করতে পেরেছেন মাত্রই বছর দুয়েক হলো। পরশুর পর নিশ্চয়ই আর জায়গা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে না!
ছয় নম্বর বোলার হিসেবে পরশু বোলিংয়ে এসেছিলেন ১২তম ওভারে। টার্নিং উইকেটে গ্ল্যামরগনের রান তখন ৪ উইকেটে ৭৫। পরের ছয়টি উইকেটই সুপিয়াহর। প্রথম ওভারে ১ উইকেট, পরের দুই ওভারে দুটি করে—দুবারই ছিল হ্যাটট্রিকের সুযোগ। শেষ ওভারে আরেকটি। দুটি বল তখনো বাকি, গ্ল্যামরগনের উইকেট দু-একটি থাকলে হয়তো ৭ উইকেটই পেয়ে যেতেন ২৭ বছর বয়সী স্পিনার!
নামটা দেখে সন্দেহ জাগতে পারে, পুরো নাম শুনলে নিশ্চিত হয়ে যাবেন—আরুল ভিভাসবন সুপিয়াহ ইংলিশ নন! জন্ম, বেড়ে ওঠা মালয়েশিয়ায়। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা আর ক্রিকেট—দুটিরই ভিত্তি শক্ত করার লক্ষ্যে ১৩ বছর বয়সে পাড়ি জমান সমারসেটের মিলফিল্ড স্কুলে। প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ২০০২ সালে। এর আগেই অবশ্য জন্মভূমির হয়ে খেলে ফেলেছেন, মালয়েশিয়ার হয়ে খেলা সর্বকনিষ্ঠ ক্রিকেটারের (১৫ বছর) রেকর্ডটা এখনো তাঁর। যদিও ইংল্যান্ডের হয়ে খেলাটাই ছিল মূল লক্ষ্য। ইংল্যান্ডের অনূর্ধ্ব-১৪, ১৬, ১৮ দলে খেলেছেন, তবে এর বেশি এগোতে পারেননি। ১০ বছর সমারসেটে খেলে একাদশে জায়গা মোটামুটি পাকা করতে পেরেছেন মাত্রই বছর দুয়েক হলো। পরশুর পর নিশ্চয়ই আর জায়গা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে না!
No comments