হ্যান্ডবলের সোনা ‘হাতছাড়া’
আরও একটি সোনা ‘ফসকে’ গেল বাংলাদেশের। ভাবছেন, বাংলাদেশ রুপা পেয়েছে? সোনা ফসকে যাওয়া মানে তো রুপাই বোঝায়। কিন্তু এই ফসকে যাওয়া মানে অন্য। এসএ গেমসের আগে যে কটি ইভেন্টে সোনা পাবে বলে আশা করেছিল বাংলাদেশ, পুরুষদের হ্যান্ডবল ছিল এর মধ্যে একটি। অথচ সোনার লড়াইয়েই নামতে পারল না বাংলাদেশ। কাল পুরুষদের হ্যান্ডবলের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে ভারতের কাছে স্বাগতিক দল হেরেছে ৪১-২৯ গোলে। সোনাপ্রত্যাশীদের এখন নামতে হবে ব্রোঞ্জের লড়াইয়ে।
ম্যাচের শুরুতে অবশ্য হ্যান্ডবল স্টেডিয়ামের ছোট্ট গ্যালারি উপচে পড়া দর্শককে মাতিয়ে দিয়েছিল বাংলাদেশ দল। প্রথম আক্রমণটি করেছিল ভারত, আক্রমণ বেশিও করেছে তারা। কিন্তু বাংলাদেশের গোলরক্ষক আমজাদ হোসেনের দক্ষতায় গোল তারা সহজেই পায়নি। উল্টা-পাল্টা আক্রমণ থেকে মির্জা সাইদুজ্জামানের গোলে এগিয়ে যায় বাংলাদেশ। আরেকটি পাল্টা আক্রমণে যখন ম্যাচের দ্বিতীয় গোলটিও পেয়ে যায়, দর্শকদের চিত্কারে তখন আক্ষরিক অর্থেই প্রকম্পিত চারপাশ। কিন্তু বাংলাদেশের খেলার মতো ধীরে ধীরে ভাটা পড়তে থাকে দর্শক-উচ্ছ্বাসেও।
৫-৫, ১২-১২...প্রাধান্যটা ধরে রাখতে না পারলেও অনেকটা সময় ধরে বাংলাদেশ লড়াই চালিয়ে যাচ্ছিল সমানে সমান। তবে এর পরই খেলার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় ভারত। প্রথমার্ধ শেষে স্কোরলাইন ১৫-২০, তখনো ম্যাচে ভালোমতোই আছে বাংলাদেশ। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে সময় যত গড়িয়েছে, ততই ব্যবধান বাড়িয়েছে ভারত। শেষ পর্যন্ত জিতেছে তারা বড় ব্যবধানেই।
সেমিফাইনালে ভারতকে সামনে পাওয়ার পরই বোঝা গিয়েছিল কাজটা সহজ হবে না। বাংলাদেশ আসলে ভারতকে প্রত্যাশা করেছিল ফাইনালে। কিন্তু পাকিস্তানের কাছে ভারত অপ্রত্যাশিতভাবে হেরে যাওয়ায় সেমিতেই দেখা। ম্যাচের ফলাফল জানিয়ে দিচ্ছে ফাইনালেও যদি দুই দলের দেখা হতো, তাহলেও বাংলাদেশের সোনার আশা হতো খানিকটা বাড়াবাড়িই। এমন নয় যে, সেমিতে হেরেছে তার মানে ফাইনালেও হারত বাংলাদেশ। ফাইনাল ম্যাচ মানেই বাড়তি চাপ, হতে পারে যেকোনো কিছুই। তবে এটা সত্য কেবল কাছাকাছি মানের দুই দলের জন্য। বাংলাদেশ-ভারত দুই দলের মান বা সামর্থ্য যা-ই বলা হোক, পরিষ্কার ম্যাচের স্কোরলাইনেই!
ফাইনালে ভারত-পাকিস্তান: আগের ম্যাচে তারা হারিয়েছে ফেবারিট ভারতকে। পাকিস্তানের সঙ্গে নেপাল যে পেরে উঠবে না, জানা কথাই ছিল। হয়েছেও তাই। পুরুষদের হ্যান্ডবলের প্রথম সেমিফাইনালে নেপালকে ৪৫-১৫ গোলে বিধ্বস্ত করেছে পাকিস্তান। সোনার লড়াইয়ে নামবে তারা ভারতের বিপক্ষে।
পুরুষ কাবাডির সোনাও ভারতের: নিজ দেশের মেয়েদের সোনা জয়টা চোখের সামনেই দেখেছেন, এর পর কোর্টে নেমে হতাশ করেননি ভারতের ছেলেরাও। পুরুষ কাবাডির ফাইনালে পাকিস্তানকে ২৯-১১ পয়েন্টের ব্যবধানে হারিয়ে সোনা জিতেছে ভারত।
ম্যাচের শুরুতে অবশ্য হ্যান্ডবল স্টেডিয়ামের ছোট্ট গ্যালারি উপচে পড়া দর্শককে মাতিয়ে দিয়েছিল বাংলাদেশ দল। প্রথম আক্রমণটি করেছিল ভারত, আক্রমণ বেশিও করেছে তারা। কিন্তু বাংলাদেশের গোলরক্ষক আমজাদ হোসেনের দক্ষতায় গোল তারা সহজেই পায়নি। উল্টা-পাল্টা আক্রমণ থেকে মির্জা সাইদুজ্জামানের গোলে এগিয়ে যায় বাংলাদেশ। আরেকটি পাল্টা আক্রমণে যখন ম্যাচের দ্বিতীয় গোলটিও পেয়ে যায়, দর্শকদের চিত্কারে তখন আক্ষরিক অর্থেই প্রকম্পিত চারপাশ। কিন্তু বাংলাদেশের খেলার মতো ধীরে ধীরে ভাটা পড়তে থাকে দর্শক-উচ্ছ্বাসেও।
৫-৫, ১২-১২...প্রাধান্যটা ধরে রাখতে না পারলেও অনেকটা সময় ধরে বাংলাদেশ লড়াই চালিয়ে যাচ্ছিল সমানে সমান। তবে এর পরই খেলার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় ভারত। প্রথমার্ধ শেষে স্কোরলাইন ১৫-২০, তখনো ম্যাচে ভালোমতোই আছে বাংলাদেশ। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে সময় যত গড়িয়েছে, ততই ব্যবধান বাড়িয়েছে ভারত। শেষ পর্যন্ত জিতেছে তারা বড় ব্যবধানেই।
সেমিফাইনালে ভারতকে সামনে পাওয়ার পরই বোঝা গিয়েছিল কাজটা সহজ হবে না। বাংলাদেশ আসলে ভারতকে প্রত্যাশা করেছিল ফাইনালে। কিন্তু পাকিস্তানের কাছে ভারত অপ্রত্যাশিতভাবে হেরে যাওয়ায় সেমিতেই দেখা। ম্যাচের ফলাফল জানিয়ে দিচ্ছে ফাইনালেও যদি দুই দলের দেখা হতো, তাহলেও বাংলাদেশের সোনার আশা হতো খানিকটা বাড়াবাড়িই। এমন নয় যে, সেমিতে হেরেছে তার মানে ফাইনালেও হারত বাংলাদেশ। ফাইনাল ম্যাচ মানেই বাড়তি চাপ, হতে পারে যেকোনো কিছুই। তবে এটা সত্য কেবল কাছাকাছি মানের দুই দলের জন্য। বাংলাদেশ-ভারত দুই দলের মান বা সামর্থ্য যা-ই বলা হোক, পরিষ্কার ম্যাচের স্কোরলাইনেই!
ফাইনালে ভারত-পাকিস্তান: আগের ম্যাচে তারা হারিয়েছে ফেবারিট ভারতকে। পাকিস্তানের সঙ্গে নেপাল যে পেরে উঠবে না, জানা কথাই ছিল। হয়েছেও তাই। পুরুষদের হ্যান্ডবলের প্রথম সেমিফাইনালে নেপালকে ৪৫-১৫ গোলে বিধ্বস্ত করেছে পাকিস্তান। সোনার লড়াইয়ে নামবে তারা ভারতের বিপক্ষে।
পুরুষ কাবাডির সোনাও ভারতের: নিজ দেশের মেয়েদের সোনা জয়টা চোখের সামনেই দেখেছেন, এর পর কোর্টে নেমে হতাশ করেননি ভারতের ছেলেরাও। পুরুষ কাবাডির ফাইনালে পাকিস্তানকে ২৯-১১ পয়েন্টের ব্যবধানে হারিয়ে সোনা জিতেছে ভারত।
No comments