আল-কায়েদা নির্মূলে ইসলামাবাদকে আরও সহযোগিতা করতে হবে: ওবামা
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেছেন, আল-কায়েদা জঙ্গিদের নির্মূলে পাকিস্তানের উচিত যুক্তরাষ্ট্রকে আরও সহযোগিতা করা। সিবিএস টেলিভিশনকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে তিনি এ কথা বলেন।
ওবামা বলেন, আফগানিস্তান ও পাকিস্তান সীমান্ত থেকে পশ্চিমা বিশ্ব এবং যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার নির্দেশনা পাঠানো হয়। এই সমস্যা সমাধান করতে ও আল-কায়েদা জঙ্গিদের মূল উপড়ে ফেলতে ইসলামাবাদের কাছ থেকে আরও বেশি সহযোগিতা পাওয়া দরকার। এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই।
ওবামার দেওয়া সাক্ষাত্কারটির অংশ বিশেষ গত শুক্রবার প্রচার করে সিবিএস টেলিভিশন। আজ রোববার পূর্ণাঙ্গ সাক্ষাত্কার প্রচার করার কথা। পাকিস্তানের উত্তর ওয়াজিরিস্তানে মঙ্গলার মার্কিন মনুষ্যবিহীন বিমান হামলায় শীর্ষ আল-কায়েদা নেতা নিহত হওয়ার খবর প্রকাশিত হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে ওবামা এসব কথা বলেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে যুক্তরাষ্ট্রের এক শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন, উত্তর ওয়াজিরিস্তানে নিহত ওই ব্যক্তি আল-কায়েদার জ্যেষ্ঠ কমান্ডার আবু ইয়াহিয়া আল-লিবি। তবে পাকিস্তানি কর্মকর্তারা এ খবরের সত্যতা নিশ্চিত করেনি। স্থানীয় তালেবান নেতারাও ওই এলাকায় কোনো ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার খবর অস্বীকার করেছেন। আল-কায়েদার গুরুত্বপূর্ণ কমান্ডার আবু ইয়াহিয়া আল-লিবি ওসামা বিন লাদেনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী বলে ধারণা করা হয়। ২০০৫ সালে আফগানিস্তানের বাগরাম বিমান ঘাঁটিতে অবস্থিত মার্কিন বন্দিশিবির থেকে পালিয়ে যান লিবি।
কাশ্মীর সমস্যা সমাধানে মধ্যস্থতা নয়
কাশ্মীর নিয়ে মধ্যস্থতা করার ব্যাপারে পাকিস্তানের প্রস্তাব আবারও খারিজ করেছে ওবামা প্রশাসন। মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী পি জে ক্রাউলি জানিয়েছেন, কাশ্মীরের বিষয়টি পাকিস্তান ও ভারতের কাছে কতটা গুরুত্বপূর্ণ ওয়াশিংটন তা জানে। এ বিষয়ে দুই দেশের সঙ্গেই ওয়াশিংটন আলোচনা করেছে। তবে কাশ্মীর সমস্যা শেষ পর্যন্ত ভারত ও পাকিস্তানকেই সমাধান করতে হবে। এ ব্যাপারে কাশ্মীরের জনগণের সক্রিয় অংশ নেওয়াও জরুরি। কিছু দিন আগে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি একটি মার্কিন দৈনিকে কাশ্মীর সমস্যার সমাধানে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতা করার কথা লিখেন।
ওবামা বলেন, আফগানিস্তান ও পাকিস্তান সীমান্ত থেকে পশ্চিমা বিশ্ব এবং যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার নির্দেশনা পাঠানো হয়। এই সমস্যা সমাধান করতে ও আল-কায়েদা জঙ্গিদের মূল উপড়ে ফেলতে ইসলামাবাদের কাছ থেকে আরও বেশি সহযোগিতা পাওয়া দরকার। এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই।
ওবামার দেওয়া সাক্ষাত্কারটির অংশ বিশেষ গত শুক্রবার প্রচার করে সিবিএস টেলিভিশন। আজ রোববার পূর্ণাঙ্গ সাক্ষাত্কার প্রচার করার কথা। পাকিস্তানের উত্তর ওয়াজিরিস্তানে মঙ্গলার মার্কিন মনুষ্যবিহীন বিমান হামলায় শীর্ষ আল-কায়েদা নেতা নিহত হওয়ার খবর প্রকাশিত হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে ওবামা এসব কথা বলেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে যুক্তরাষ্ট্রের এক শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন, উত্তর ওয়াজিরিস্তানে নিহত ওই ব্যক্তি আল-কায়েদার জ্যেষ্ঠ কমান্ডার আবু ইয়াহিয়া আল-লিবি। তবে পাকিস্তানি কর্মকর্তারা এ খবরের সত্যতা নিশ্চিত করেনি। স্থানীয় তালেবান নেতারাও ওই এলাকায় কোনো ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার খবর অস্বীকার করেছেন। আল-কায়েদার গুরুত্বপূর্ণ কমান্ডার আবু ইয়াহিয়া আল-লিবি ওসামা বিন লাদেনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী বলে ধারণা করা হয়। ২০০৫ সালে আফগানিস্তানের বাগরাম বিমান ঘাঁটিতে অবস্থিত মার্কিন বন্দিশিবির থেকে পালিয়ে যান লিবি।
কাশ্মীর সমস্যা সমাধানে মধ্যস্থতা নয়
কাশ্মীর নিয়ে মধ্যস্থতা করার ব্যাপারে পাকিস্তানের প্রস্তাব আবারও খারিজ করেছে ওবামা প্রশাসন। মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী পি জে ক্রাউলি জানিয়েছেন, কাশ্মীরের বিষয়টি পাকিস্তান ও ভারতের কাছে কতটা গুরুত্বপূর্ণ ওয়াশিংটন তা জানে। এ বিষয়ে দুই দেশের সঙ্গেই ওয়াশিংটন আলোচনা করেছে। তবে কাশ্মীর সমস্যা শেষ পর্যন্ত ভারত ও পাকিস্তানকেই সমাধান করতে হবে। এ ব্যাপারে কাশ্মীরের জনগণের সক্রিয় অংশ নেওয়াও জরুরি। কিছু দিন আগে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি একটি মার্কিন দৈনিকে কাশ্মীর সমস্যার সমাধানে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতা করার কথা লিখেন।
No comments