অস্ট্রেলিয়ার মরু অঞ্চলে উটের মরদেহ পচে জলাধার দূষিত হচ্ছে
অস্ট্রেলিয়ার মরু অঞ্চলে প্রচণ্ড খরায় পানি না পেয়ে হাজার হাজার উট মারা গেছে। এসব উটের মরদেহ পচে সেখানকার জলাধার ও নিরাপদ পানির উত্স দূষিত হচ্ছে। অস্ট্রেলিয়ার বন্য জীবজন্তুর আবাসস্থল তত্ত্বাবধানকারী একটি প্রতিষ্ঠান গতকাল বৃহস্পতিবার এ কথা জানিয়েছে।
সেন্ট্রাল ল্যান্ড কাউন্সিল নামের ওই প্রতিষ্ঠান বলেছে, তৃষ্ণা মেটাতে অনেক উট অগভীর জলাধারে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যুবরণ করেছে। এগুলোকে সেখান থেকে উদ্ধার করা যায়নি। উটগুলোর মরদেহ পচে সেখানকার প্রধান প্রধান জলাধার দূষিত হচ্ছে।
সেন্ট্রাল ল্যান্ড কাউন্সিলের প্রধান ডেভিড আলেক্সান্ডার বলেন, অস্ট্রেলিয়ার মরুভূমি অঞ্চলে জীবন বাঁচাতে পানির জন্য হাজার হাজার উট ছোটাছুটি করছে। পানি নিয়ে তাদের নিজেদের মধ্যে রীতিমতো লড়াই শুরু হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ার মরু অঞ্চলে আদিবাসীরা বসবাস করে। এসব আদিবাসী পানির জন্য সাধারণত বৃষ্টির ওপর নির্ভর করে থাকে। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে অনাবৃষ্টির কারণে সেখানে প্রচণ্ড পানির সংকট দেখা দিয়েছে। সেখানকার হাজার হাজার ডোবা, নদীসহ পানির অন্যান্য উত্স প্রায় শুকিয়ে গেছে। পানির অভাবে সেখানকার লোকজনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি দেখা দিয়েছে।
আলেক্সান্ডার বলেন, খরাপীড়িত এলাকায় আরও হাজার হাজার উটের প্রাণহানি ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
সেন্ট্রাল ল্যান্ড কাউন্সিল নামের ওই প্রতিষ্ঠান বলেছে, তৃষ্ণা মেটাতে অনেক উট অগভীর জলাধারে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যুবরণ করেছে। এগুলোকে সেখান থেকে উদ্ধার করা যায়নি। উটগুলোর মরদেহ পচে সেখানকার প্রধান প্রধান জলাধার দূষিত হচ্ছে।
সেন্ট্রাল ল্যান্ড কাউন্সিলের প্রধান ডেভিড আলেক্সান্ডার বলেন, অস্ট্রেলিয়ার মরুভূমি অঞ্চলে জীবন বাঁচাতে পানির জন্য হাজার হাজার উট ছোটাছুটি করছে। পানি নিয়ে তাদের নিজেদের মধ্যে রীতিমতো লড়াই শুরু হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ার মরু অঞ্চলে আদিবাসীরা বসবাস করে। এসব আদিবাসী পানির জন্য সাধারণত বৃষ্টির ওপর নির্ভর করে থাকে। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে অনাবৃষ্টির কারণে সেখানে প্রচণ্ড পানির সংকট দেখা দিয়েছে। সেখানকার হাজার হাজার ডোবা, নদীসহ পানির অন্যান্য উত্স প্রায় শুকিয়ে গেছে। পানির অভাবে সেখানকার লোকজনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি দেখা দিয়েছে।
আলেক্সান্ডার বলেন, খরাপীড়িত এলাকায় আরও হাজার হাজার উটের প্রাণহানি ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
No comments