জাগো যুববন্ধুরা, মুক্তির সংগ্রামে by মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান

মরা ২০১০ ইংরেজী বছরটা ভালোই কাটালাম। সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনে এবং শিশুমৃত্যুর হার কমানোর ক্ষেত্রে সাফল্যের জন্য আমাদের প্রধানমন্ত্রী আন্তর্জাতিকভাবে পুরস্কৃত হয়েছেন। চিকিৎসাবিজ্ঞানে কলেরা ও যক্ষ্মা রোগ নির্ণয়ে আমাদের বিজ্ঞানীরা উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছেন। তাঁরা ডায়রিয়া প্রতিরোধে শিশুদের জন্য টিকা আবিষ্কার করেছেন। কৃষিবিজ্ঞানীরা পাটের জিনোম এবং খরাবান্ধব ধানবীজ আবিষ্কার
করেছেন। আমাদের ক্রিকেটাররা দেশ-বিদেশে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করেছেন। বঙ্গসন্তানেরা বিদেশে সুকর্ম করে প্রশংসা অর্জন করেছেন। ফটিকছড়ির ছেলে ড. শুভ রায় কৃত্রিম কিডনি তৈরি করেছেন। ২৩ মে ২০১০ ভোর পাঁচটা পাঁচ মিনিটে মুসা ইব্রাহীম এভারেস্টের চূড়ায় বাংলাদেশের লাল-সবুজ পতাকা উড়িয়েছেন। এ পটভূমিতে আমরা বড় আশা করে তোমাদের দিকে তাকিয়ে আছি।
দেশ বা সমাজের উন্নয়নকর্ম জটিল, কঠিন ও বিচিত্র এবং মোটেই সহজ ও স্বচ্ছ নয়। সমাজের সব দায়িত্ব কেবল নির্বাচিত প্রতিনিধির ওপর ছেড়ে দিয়ে নিশ্চিন্ত হওয়া যায় না। আজ সারা পৃথিবীতে রাজনীতিবিদদের ভাবমূর্তি মেঘাচ্ছন্ন। নিজেদের বেতন-ভাতা, সুবিধাদি এবং বিশেষ অধিকার সম্পর্কে এরা উদগ্রভাবে সচেতন। পৃথিবীর সর্বত্র এদের দেখা যায়। নির্বাচনের কড়ি সংগ্রহে নামকরা রাজনীতিকেরা ধরা খেয়েছেন ইউরোপে। এ ক্ষেত্রে আমরা অবশ্য ধরাছোঁয়ার বাইরে।
পাশ্চাত্যের বড় ঘরে যেসব দেশে গণতান্ত্রিক পুঁজি ঐতিহ্যগতভাবে সুপ্রতিষ্ঠিত, সেসব দেশের গণতন্ত্রে ফাটল দেখা যাচ্ছে। ওই সব দেশের কেচ্ছা-কেলেঙ্কারির কথা তুলে দরিদ্র দেশের ফকির-মিসকিন গণতন্ত্রের পান্ডারা নিজেদের অনিয়ম ঢাকতে অজুহাত প্রদর্শন করে থাকেন।
১৯৮৯ সালে বার্লিন প্রাচীর ভাঙার পর বিশ্বের অর্ধেকের বেশি মানুষ এখন কোনো না কোনো গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় বসবাস করছে। সম্প্রতি দি ইকোনমিস্ট পত্রিকার বিশেষ বিভাগ ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিট কর্তৃক ২০১০ সালের গণতন্ত্রের সূচকের একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। নির্বাচনী-প্রক্রিয়া ও বহুত্ববাদ, জনগণের স্বাধীনতা, সরকারের কর্মপদ্ধতি, রাজনৈতিক অংশগ্রহণ ও রাজনৈতিক সংস্কৃতি—এই পাঁচটি বিষয় বিবেচনা করে বলা হয়েছে, পূর্ণ গণতন্ত্র রয়েছে ২৬টি দেশে। এ ক্ষেত্রে নরওয়ের স্থান শীর্ষে। সুইডেন, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে গণতন্ত্রচর্চায় অবনতি ঘটেছে। ৫৩টি ত্রুটিযুক্ত গণতন্ত্রের মধ্যে ভারত একটি। বাংলাদেশের অবস্থান রয়েছে তৃতীয় শ্রেণীতে, সংকর শাসনব্যবস্থার দেশগুলোর মধ্যে। তবে যেখানে বহু উন্নয়নশীল দেশ গণতন্ত্রের সূচকে পিছিয়ে পড়েছে, সেখানে বাংলাদেশ আট ধাপ এগিয়ে বর্তমানে ৮৩তম স্থানে আছে। বিশ্বের সবচেয়ে বেশি কর্তৃত্ববাদী শাসনব্যবস্থা চালু রয়েছে মধ্যপ্রাচ্যে ও আফ্রিকায়।
গণতন্ত্রের সূচকে প্রথম শ্রেণীতে উঠতে আমাদের আরও দুই শ্রেণী পার হতে হবে। পাঁচটির প্রতিটি ক্ষেত্রে—নির্বাচনী-প্রক্রিয়া ও বহুত্ববাদ, জনগণের স্বাধীনতা, সরকারের কর্মপদ্ধতি, রাজনৈতিক অংশগ্রহণ ও রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে আমাদের অনেক ঘাটতি রয়েছে। সেই ঘাটতি দূর করে আমাদের নাগরিক সম্পদ বৃদ্ধি করতে হবে। এ ব্যাপারে তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে এসে বয়স্কদের বিড়ম্বনা লাঘব করে দৃপ্ত পদক্ষেপে এগিয়ে যেতে হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ফ্র্যাঙ্কলিন রুজভেল্ট ১৯৪১ সালের জানুয়ারি মাসে দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের অভীষ্ট লক্ষ্য হিসেবে চার স্বাধীনতার কথা উল্লেখ করেন। বাক-স্বাধীনতা, আরাধনার স্বাধীনতা এবং অভাব ও ভয় থেকে স্বাধীনতা। আমি মনে করি, আমরা আরেকটি ভয়ে আতঙ্কিত। সে ভয় হচ্ছে, নির্বাচনে হেরে যাওয়ার ভয়। যত দিন না আমরা এই ভয় থেকে মুক্ত হচ্ছি, তত দিন আমাদের নির্বাচন হবে ব্যয়বহুল, জবরদস্তিমূলক, বিদ্বিষ্ট ও পঙ্কিল। তরুণ প্রজন্মকে আমাদের শেখাতে হবে, নির্বাচন বা প্রতিযোগিতায়-প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ফলাফল মেনে নিতে হবে। হাসিমুখে না হলেও গোমড়ামুখে নিমরাজি হয়ে। তরুণ প্রজন্মকে জবাবদিহি ও দায়িত্ববোধ রপ্ত করতে হবে। গুরু বা লঘু অসদাচরণকে ‘কী হয়েছে তাতে’ বলে যেন তারা বেপরোয়া না হয়।
আজকাল রাষ্ট্রীয় কর্তব্য অভাবিতভাবে বেসরকারীকরণের চেষ্টা হচ্ছে। ইউরোপের কোথাও কোথাও কারাগারের প্রশাসন বেসরকারি হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। বেসরকারিভাবে পাশের দেশে বন্দর, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও রেলপথ নির্মিত হচ্ছে। সংস্কারকর্ম দেখাশোনার জন্য বেসরকারি সংস্থার ওপর নির্ভর করা হচ্ছে। রাষ্ট্রের কর্তব্যকর্মের কিছু ভার সুশীল সমাজের ঘাড়ে এসে পড়েছে। সুশীল সমাজের আওতায় সমাজহিতৈষী, দেশশুভানুধ্যায়ী থেকে আত্মকেন্দ্রিক স্বার্থপর দালাল-মুৎসুদ্দি সবাই স্থান করে নেয়। এরা অনেকে বহির্দেশীয় সম্মানে ইজ্জতপ্রাপ্ত। এদের মধ্যে ভালো-মন্দ সবাই আছে—ভূমিদস্যু থেকে কোটি কোটি টাকার কর ফাঁকিবাজ বাজিকরেরাও। স্বেচ্ছায় কোটি কোটি টাকা আপসে বান্ধব সরকারের হাতে তুলে দিয়ে আইন-নির্ধারিত দণ্ড-জরিমানা থেকে এরা সহজে পরিত্রাণ পায়। ঋণগ্রস্ত ফতুর-মুফলিস কৃষককে ভিটেমাটি থেকে উচ্ছেদ করতে সরকারের দাবি আদায় আইন নিরপেক্ষভাবে তৎপর থাকে। নিঃসহায়দের বিরুদ্ধে আইন কদমে চলে, বিত্তবানদের ক্ষেত্রে আইন চলে দুলকি চালে ঢিমেতেতালে। এ সম্পর্কে সব আমলের আইনমন্ত্রীরা আমাদের আশ্বাস দিয়ে এসেছেন যে আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে।
আমাদের সমাজ নেতাকেন্দ্রিক। বিভাময় নেতা অন্তর্ধান করলে আমরা চোখে আঁধার দেখি। আঁধারের বিরুদ্ধে মাতম না করে একটি প্রদীপ জ্বালানো তো মঙ্গলময়। আমাদের মধ্যে বিরাট, মহান সর্বপ্রভাবী তেমন রোল মডেল বা আদর্শ পুরুষ নেই। সে একদিক থেকে ভালো। তোমরা নিজের কর্মের দ্বারা, সেবার দ্বারা এবং প্রয়োজনে সাধারণ মানুষকে হাত ধরে এগিয়ে পথ দেখিয়ে শুভংকর ও মূর্তিমান হও। পাড়া-প্রতিবেশী সবার জন্য কোনো না কোনো সাহায্যে আসো। যারা পতিত, নিঃসহায় বা পথভ্রষ্ট, তাদের প্রতি বিমুখ হবে না। সমাজে যেভাবে সন্ত্রাস-মাদকতা ও উন্মাদনা বৃদ্ধি পাচ্ছে, হটকারী অপরাধীদের বিরুদ্ধে আমাদের একযোগে দাঁড়াতে হবে।
সব দোষ নন্দ ঘোষ বলে সরকারের ঘাড়ে চাপিয়ে ছিদ্রান্বেষী আত্মতৃপ্তি লাভ করতে পারে। তাতে কোনো উপকার বা লাভ হবে না। কপালগুণে সরকার ভালো হতে পারে, মন্দও হতে পারে। স্বীয় উদ্যোগে কীভাবে আমরা আমাদের অবস্থার উন্নতি করতে পারি, সে সম্পর্কে আমাদের সচেতন থাকতে হবে। আমরা যদি নিজের সন্তানসন্ততিকে শায়েস্তা করার জন্য পুলিশের হাতে তুলে না দিতে চাই, তবে নিজেদের সংশোধন করার জন্য আত্মশাসনের ওপর নির্ভর করতে হবে। নিজেদের মধ্যকার বিরোধ আলোচনা বা সালিসের মাধ্যমে আমরা যেন নিষ্পন্ন করি এবং অযথা মামলা-মোকদ্দমা করে অর্থ ও সময়ের অপচয় না করি। আমরা নিজেরা অযথা হয়রানিতে পড়ব না বা অপরকেও আমরা অযথা কোনো হয়রানিতে ফেলব না।
আমাদের দেশের মোট শ্রমশক্তির ৪০ শতাংশ যুবক। এই শ্রমশক্তি সবচেয়ে প্রবর্তনক্ষম, উদ্যমী, গতিশীল ও সৃজনশীল। এত বিরাট শক্তিকে দিকনির্দেশনা দেওয়া ও দেখভাল করার ক্ষমতা সরকারের একার নেই। সরকারকে আমরা কীভাবে সাহায্য করতে পারি এবং এ ব্যাপারে কল্যাণ ও উন্নয়নের জন্য যুবপ্রতিষ্ঠানগুলোকে কীভাবে সরকার সহায়তা দান করতে পারে, সে সম্পর্কে সদিচ্ছা এবং সোৎসাহে একটা কার্যক্ষম কর্মপন্থা উদ্ভাবন করতে হবে। আত্মকর্মসংস্থান, পরিবেশ সংরক্ষণ, দারিদ্র্য দূরীকরণ, নারীর ক্ষমতায়ন এবং মা ও শিশুর স্বাস্থ্য পরিচর্যার ক্ষেত্রে বেকার বা ঊননিয়োজিত যুব কর্মশক্তি কীভাবে আমরা ব্যবহার করতে পারি, সে সম্পর্কে আমাদের চিন্তা করতে হবে।
আজকাল দেশের ছাত্রপ্রতিষ্ঠানগুলোর নেতারা কেউ কেউ ছাত্রই নয়। শিং ভেঙে ৩২ থেকে ৩৫ বছরের আদুভাইয়েরা ভিড় জমিয়েছে। অজুহাতপ্রিয় রাজনৈতিক মুরব্বিরা তাদের হয়ে ওকালতি করেন, ‘বড় ভাইদের কাছ থেকে ছোট ভাইয়েরা শিখবে না?’ দেশের সাধারণ লোক যে ছাত্রদের একসময় সমীহ করত এবং স্নেহ করে ঘরে জায়গির রাখত, তারা এখন সেই ছাত্র নামধারী ব্যক্তিদের সঙ্গ পরিহার করতে চায়। দূর থেকে তারা ভয় পায় চাঁদাবাজ ও ধান্ধাবাজ, ফন্দিবাজ দুর্বৃত্তদের।
সাধারণ জনগণের রাজনৈতিক চেতনা উদ্রেক করতে দেশের যুবকেরা একসময় ‘জাগো, বাঙালি জাগো’ বলে চোঙা ফুঁকেছে। দেশের লোক যে জেগেছে তা বলতেই হবে। শিক্ষার প্রসার ঘটেছে, দারিদ্র্য হ্রাস পেয়েছে। নির্বাচনে ভোটারের উপস্থিতি থেকে এটা বোঝা যায়। নির্বাচনে ছাত্রদের চোঙা ফোঁকার আর প্রয়োজন নেই। আর শব্দবিবর্ধক যন্ত্র মাইক তো হাতের কাছেই।
বন্ধুগণ, দেশের জন্য কাজ করলে দেশকে ভালোবাসতে হবে দেশের ভালো-মন্দয়, দেশের সুযোগে-দুর্যোগে। আজ থেকে ১২ বছর আগে একটি মানব উন্নয়ন কেন্দ্রের প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৯৯৪ সালের সর্বোচ্চ মানব উন্নয়ন স্তরে পৌঁছাতে বাংলাদেশের আরও ১৩৭ বছর লাগবে, আর তত দিনে পৃথিবী এগিয়ে যাবে আরও ৪২ বছর। আমাদের সামনে এক কঠিন পরীক্ষা। প্রায় ১৫০-২০০ বছরের পিছিয়ে পড়া থেকে দ্রুত উল্লম্ফন-প্রক্রিয়ায় পার হয়ে আমাদের একবিংশ শতাব্দীর অগ্রযাত্রায় শামিল হতে হবে। তোমাদের যাত্রা শুভ হোক!
আজ ‘আত্মশক্তিতে বলীয়ান ব্যক্তি কখনো দরিদ্র থাকতে পারে না’ বিশ্বাসে অনুপ্রাণিত স্বেচ্ছাব্রতী উজ্জীবকদের দশম পুনর্মিলন। বন্ধুগণ, তোমাদের কথা ভেবেই নজরুল বলেছিলেন, ‘যৌবনের এ ধর্ম, বন্ধু, সংহার করি জরা। অজয় অমর করিয়া রাখে এ প্রাচীনা বসুন্ধরা’। বন্ধুগণ, রবীন্দ্রনাথের কথায় বলি, জাগো ‘নির্মল নেত্রে রাত্রির পরপারে, জাগো অন্তরক্ষেত্রে মুক্তির অধিকারে’।
সবাইকে ধন্যবাদ!
===========================
ঢাকা নগর ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন প্রয়োজন  মারিও বার্গাস য়োসার নোবেল ভাষণ- পঠন ও কাহিনীর নান্দীপাঠ  লন্ডন পুলিশ জলকামানও নিল না  রাষ্ট্রের চ্যালেঞ্জ ও যুদ্ধাপরাধী বিচারের দায়বদ্ধতা  পোশাক শিল্পে অস্থিরতার উৎস-সন্ধান সূত্র  বাতাসের শব্দ  গোলাপি গল্প  বজ্র অটুঁনি অথবাঃ  উদ্ভট উটের পিঠে আইভরি কোস্ট  আনল বয়ে কোন বারতা!  ফেলানীর মৃত্যুতে পশ্চিমবঙ্গ- নিজ ভূমেই প্রশ্নবিদ্ধ ভারতের মানবিক চেহারা  বাজার চলে কার নিয়ন্ত্রণে  উঠতি বয়সের সংকট : অভিভাবকের দায়িত্ব  বিকল্প ভাবনা বিকল্প সংস্কৃতি  অন্ধত্ব ও আরোগ্য পরম্পরা  খুলে যাক সম্ভাবনার দুয়ার  কক্সবাজার সাফারি পার্কঃ প্রাণীর প্রাচুর্য আছে, নেই অর্থ, দক্ষতা  জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের গুপ্ত জীবন  ছাব্বিশটি মৃতদেহ ও একটি গ্রেপ্তার  ৩৯ বছর পরও আমরা স্বাধীনতাটাকে খুঁজছি  সাইবারযুদ্ধের দামামা  সরলতার খোঁজে  সেই আমি এই আমি  আমেরিকান অর্থনীতি ডলারের চ্যালেঞ্জ  বাংলাদেশ-ভারত যৌথ ইশতেহার- আশানুরূপ সুফল নেই এক বছরেও  ন্যায়ভিত্তিক সমাজ ও রাজনীতি  মাস্টারদা সূর্যসেন ও যুব বিদ্রোহ সাতাত্তর  রসভা নির্বাচন ২০১১: একটি পর্যালোচনা  ড. ইউনূস অর্থ আত্মসাৎ করেননি  প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির ৩৯ বছর  স্বাধীনতাযুদ্ধের 'বিস্মৃত' কূটনৈতিক মুক্তিযোদ্ধারা  আতঙ্কে শেয়ারবাজার বন্ধঃ বিক্ষোভ  আতঙ্কের রাজত্ব কায়েম হয়েছে  মানবকল্যাণ আমাদের মন্ত্র  ট্রানজিট নিয়ে সবে গবেষণা শুরু  ভারতের একতরফা সেচ প্রকল্পঃ বাংলাদেশের আপত্তিতে বিশ্বব্যাংকের সাড়া  আমলাদের যাচ্ছেতাই বিদেশ সফর  সরকারের ব্যর্থতায় হতাশাঃ বিরোধী দলের ব্যর্থতায় বিকল্পের অনুপস্থিতি  ক্ষমতা ও গণতন্ত্র  পানি সংকট পানি বাণিজ্য




দৈনিক প্রথম আলো এর সৌজন্যে
লেখকঃ মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক প্রধান উপদেষ্টা। সাবেক প্রধান বিচারপতি।
শনিবার দ্য হাঙ্গার প্রজেক্ট-বাংলাদেশের দশম উজ্জীবক পুনর্মিলন ২০১০-এ প্রধান অতিথির বক্তব্য


এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.