আলোচনা- পানি সংকট পানি বাণিজ্য by প্রকৌশলী সরদার আমিন

ঢাকা ওয়াসা যে পরিমাণ পানি সরবরাহ করে ৫ টাকায় তা বেসরকারি জারে বিক্রি হয় ২৫০০ টাকা, আর তা বোতলজাত হলে বিক্রি হয় ২০,০০০ টাকা। সুতরাং পানি সংকট ও বিশুদ্ধ পানি সরবরাহে ব্যর্থতা পানি বাণিজ্যকে বিশাল করে তোলে। সংবিধানের ১৫ নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী 'অন্ন' মানুষের মৌলিক অধিকার যার মধ্যে পানি আছে। আমাদের পাশের দেশ ভারতে প্রতিটি রেল স্টেশন তা যত প্রত্যন্ত অঞ্চলেই হোক,
বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। কলকাতা নগরীতে পানিকেই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক অধিকার করা হয়েছে, সেখানে পানি সরবরাহের উপর এ যাবৎ কোন বিল নেয়া হয় না। মেউনিসিপ্যাল করপোরেশন বিনা পয়সায় পানি সরবরাহ করে একটি বিশুদ্ধ পানির লাইন দিয়ে এবং একটি সাধারণ ব্যবহার্য পানির লাইন দিয়ে। আর ঢাকা ওয়াসা নিজে পানির বোতলজাত ব্যবসায় নেমেছে দাতাদের পরামর্শে। দাতারা সংকটের সমাধান করে পূঁজিপতির পুঁজি বাড়িয়ে দেয়ার মাধ্যমে।
২০০৭ সালে চট্টগ্রাম ওয়াসার উপর টিআইবির একটি জরিপে বলা হয়, গ্রাহকদের ৩৭.৫% পানিতে ময়লা, ৩২.৬% ঘোলা পানি, ১৬.৪% দুর্গন্ধযুক্ত এবং ৪.৪০% পানিতে জোঁক বা পোকার উপস্থিতি। ঢাকার পানিতেও প্রায় এরকমই তথ্য মিলবে। এর মানে, সরকারকে নাগরিকরা কর প্রদান করলেও সরকার নাগরিকদের খাবার পানি সরবরাহ করছে না; যা সরবরাহ করছে তা সুস্থ গ্রাহককে অসুস্থ্য করবে, যা নিঃসন্দেহে অন্যায়। এই পানিকে ফুটিয়ে খাবার উপযোগী করতে এনার্জি তথা গ্যাসের বিরাট পরিমাণের ব্যয় হচ্ছে। কিন্তু যাদের গ্যাস ব্যবস্থা নেই, বস্তিবাসী যারা তারা কি পানি পান করে? সমগ্র বাংলাদেশের পানি সমস্যাই প্রকট। ৬৪টি জেলার মধ্যে ৬১টি জেলার ৬১.৬৩% পানিতে আর্সেনিক। এতে প্রায় সাড়ে তিন কোটি মানুষ রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে আছে বা আক্রান্ত হচ্ছে। যে দেশ পানির দেশ, যে মহানগরীর চারদিকে নদী (এরকম শহর পৃথিবীতে আর আছে কি না জানা নেই) সেই নগরীর সরবরাহ করার মত পানির ৮৪% ভূ-গর্ভস্থ এবং মাত্র ১৬% সারফেস ওয়াটার তথা নদীর পানি। অথচ উন্নত দেশগুলোতে এত পানির পর্যাপ্ততা না থাকলেও ৭০-৮০% পানির চাহিদা মেটানো হয় সারফেস ওয়াটার থেকে। ঢাকা শহরে এখন দৈনিক ২২৫ কোটি লিটার পানির প্রয়োজন; কিন্তু সরবরাহ করা হয় সাধারণত ১৬৫ কোটি লিটার। বছরে পানির চাহিদা বাড়ছে ১০ কোটি লিটার করে। সমপ্রতি বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকায় পানির চাহিদা ২০১০ সালের শেষে হওয়ার কথা ২৭০ কোটি লিটার, ২০১৫ সালের শেষে ৩৪০ কোটি লিটার এবং ২০২০ সালে ৪১০ কোটি লিটার। ইতিমধ্যে প্রতি শুষ্ক মৌসুমে পানির লেয়ার নিচে নামছে ৫ থেকে ১০ ফুট করে। ঢাকা শহরের পাউবোর ১২টি পর্যবেক্ষণ কূপের তথ্য বিশেস্নষণ করে দেখা যায় ভূ-গর্ভস্থ পানির সর্বনিম্ন স্তর ১৯৯৬ সালে ছিল ২৬.৮ মিটার, ২০০০ সালে ৩৪.১৮ মিটার এবং ২০০৪ সালে ৫০.১১ মিটার। প্রতিবছর গড়ে ২.৯০ মিটার নিচে নামছে। এর জন্য প্রতিবছর বেশকিছু ডিপ টিউবওয়েল পানি উত্তোলন ক্ষমতা হারাচ্ছে। মূলত বর্ষা মৌসুমে ভূ-গর্ভস্থ পানির স্তর উপরে উঠে আসে। শুষ্ক মৌসুমে বৃষ্টি না হলে ভূ-গর্ভে পানি রিচার্জ হয় কম। উত্তোলন হয় অনেক বেশি। তাতে পানির স্তর নিচে নেমে যায়। অবশ্য পানির স্তর নিচে নামার সাথে ভূমিধস বা ভূমিকম্প হওয়ার সাথে কোন সম্পর্ক নেই। ঢাকার চারদিকের নদী থেকে যে সরবরাহের ১৬% পানি বিশুদ্ধকরণ হয় তা দিন দিন অসম্ভব হচ্ছে। নদীগুলো ভয়ানক দূষণে আক্রান্ত। এই নগরীর প্রতিদিন প্রায় দেড় কোটি লোকের প্রায় ৪ হাজার টন মানববর্জ্যর ১৫% (যদিও বলা হয় ৩০%) বর্জ্য শোধন হয়, বাকিটা সরাসরি নদীতে পড়ে। নদী পাড়ের প্রায় দুই হাজার শিল্প-কারখানার বর্জ্য নদীতে পড়ে, হাজারীবাগের ১৮৫টি চামড়া শিল্পের দৈনিক ২১ হাজার ৬০০ ঘনমিটার অপরিশোধিত বর্জ্য সরাসরি নদীতে পড়ে। আগে শুষ্ক মৌসুমে বুড়িগঙ্গার পাড়ে পানির গন্ধ পাওয়া যেত, এখন বর্ষাকালেও গন্ধের কমতি নেই।
এসব কারণ যেমন পানি সংকটের সৃষ্টি করেছে, সৃষ্টি করেছে বিশাল পানি বাণিজ্যের। সারা পৃথিবীতে এই পানি বাণিজ্যের পরিমাণ বছরে ৪০ হাজার কোটি ডলার, যা পৃথিবীর ওষুধ বাণিজ্যের এক-তৃতীয়াংশের সমান। দুনিয়াব্যাপী এই পানি বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করে ১০টি কোম্পানি, যার ৫টি ব্রিটিশ, ৩টি ফরাসি, একটি মার্কিন ও একটি জার্মানী। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পানি বাণিজ্য হয় মাইক্রোসপ্ট কোম্পানির ব্যবসার চারগুণ। আর বাংলাদেশের মত পরিস্থিতি হলে পানিই হতো সেখানকার আসল ব্যবসা। সাধারণ মানুষের সংকট যদি শক্তিমানদের বিশাল ব্যবসার ক্ষেত্র সৃষ্টি করে তবে সে সংকট কি কমবে?
কলকাতা শহরের বাইরে হুগলী নদী থেকে পানি নিয়ে পরিশোধন করে সে পানি সরবরাহ করা হয় কলকাতায়। পানির এই সহজ প্রাপ্যতার মধ্যে পানি বাণিজ্য কমে যাবে। মায়ামী শহরের মধ্য দিয়ে গিয়েছে মায়ামী রিভার। তা এক সময় সাংঘাতিক দূষণাক্রান্ত হয়ে যায়। সেই নদীর প্রতিটা পাড় পর্যটন কোম্পানিগুলোকে শর্তযুক্ত করে ইজারা দেয়া হয়। সে নদী এখন বিনোদনের বড় ক্ষেত্র। ঢাকার চেয়ে বেশি জনসংখ্যা হয়েও লন্ডনের টেমস নদীতে মানববর্জ্য সরাসরি ফেলা হয় না, সে নদীর পানি পরিষ্কার। ঢাকার মানববর্জ্যের মাত্র ১৫ থেকে ২০% পাগলার লেগুনে ফেলে পরিশোধনের ব্যবস্থা রয়েছে, যদিও সেভাবে পরিশোধন হয় না। কেবল দেড় কোটি লোকের মানববর্জ্য সরাসরি পড়তে দিলেই এমন চারটি নদী মজা খালে পরিণত হয়ে যাবে। আগামী দিনগুলোতে শুধু যে বুড়িগঙ্গার পানির গন্ধ তা নয়, ওয়াসার নির্বাহী প্রকৌশলী হাসিনুর রহমানের ভাষ্যমতে এই শহরে মহামারী আকারে রোগ-ব্যাধি বৃদ্ধি পেতে পারে।
এই লেখা যখন লিখছি তখন অখিল পোদ্দারের একটি প্রতিবেদন প্রকাশ হচ্ছে ইটিভিতে, যেখানে দেখানো হচ্ছে হাতিরঝিল প্রকল্পের কারণে মগবাজারে এই শুষ্ক মৌসুমে সু্যয়ারেজ-এর পানিতে সয়লাব। এরকম অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়েই ঢাকার অধিকাংশ মানুষের কখনো কখনো দিনযাপন করতে হয়।
এতো গেল খাবার পানির কথা, এবার আসি পানির বড় রকমের ব্যবহারের দিকে। বিশ্বে প্রতি ২০ বছরে সুপেয় পানির চাহিদা দ্বিগুণ হচ্ছে। আগামীদিনে তেলের বিকল্প বের হচ্ছে, কিন্তু পানির বিকল্প কখনোই বের হবে না। সেজন্যই ১৯৯৯ সালে ৫০টি দেশের ২০০ জন বিজ্ঞানীর একটি সমীক্ষায় আশঙ্কা ব্যক্ত হয় যে, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ পানি নিয়ে বাধতে পারে। যৌথ নদীর মধ্যে বিশ্ব নদী ব্যবস্থাপনার উত্তম কতগুলো দৃষ্টান্ত আছে। যেমন ইউরোপে দানিউব নদী, যা দশটি দেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত এবং দেশগুলো কি অভাবনীয় গণতান্ত্রিক ও যুক্তিসংগত মনোভাব নিয়ে এ নদীটির পানি ব্যবস্থা করে নদীটি পানিকে ইউরোপের এতটা শিল্প-কারখানার মধ্যেও প্রায় খাবার পানির পর্যায়ে রেখেছে। প্রাদেশিক নদীর মধ্যে আমেরিকার মিসিসিপি রিভার কমিশন উত্তম দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। নগর ভেদ করা নদী মায়ামীর কথা আগেই বলেছি। কিন্তু ১০টি দেশের মধ্য দিয়ে গিয়েছে আফ্রিকার মধ্যাঞ্চল থেকে সৃষ্ট নীল নদ। এর সাথে মানবসভ্যতার বিকাশের উজ্জলতম অধ্যায় জড়িত। এর অববাহিকা অঞ্চল আফ্রিকা মহাদেশের ১০% জায়গা নিয়ে। এর সর্বনিম্নের দেশ মিশর, যে দেশের প্রাণ এই নদ। নদ সংলগ্ন ৪% ভূমিতে ফসল ও বসতি। বাকিটা মরু এলাকা। মিশর একতরফা আইন করেছে ১৯২৯ সালে। বলেছে, উজানের দেশগুলো কেউ নীল নদের উপর কোন বাঁধ সৃষ্টি করার মত বা পানি প্রবাহ ডাইভার্ট করার মত কোন প্রকল্প বাস্তবায়ন করলে মিশরের অধিকার থাকবে সেখানে বাধা দেয়ার। পানি নিয়ে ৩য় বিশ্বযুদ্ধের আশঙ্কা এর ঘোষণা থেকেই অনুমিত হয়েছে। কেবল নদীর উজানের দেশ হলেই যে নদীকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে তা নয়, শক্তি থাকলে নিচের দেশ হয়েও নদীকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। অবশ্য এখন মিশর রিভার কমিশন করে তা কার্যকর করার দিকে এগুচ্ছে। কারণ, ইতিমধ্যে কিছু দেশে মিশরের প্রকল্পের উপর গেরিলা হামলা হয়েছে। আবার দক্ষিণ এশিয়ার মেকং নদী ছয়টি দেশের উপর দিয়ে প্রবাহিত হলেও চীন ও মায়ানমার রিভার কমিশনে যোগ দেয়নি। থাইল্যান্ড, লাওস, কম্বোডিয়া ও ভিয়েতনাম রিভার কমিশন গঠন করে নদীটি ব্যবস্থাপনা করছে। চীন ও মায়ানমার অবশ্য সংলাপে অংশ নেয়। এই নদীর আপ-স্ট্রিমে চীন বেশ কয়েকটি ড্যাম তৈরি করে প্রায় ৩৮ হাজার মেগাওয়াট বিদু্যৎ উৎপাদন করছে। সেই পানিই সকল দেশের উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে, আগের মত ন্যারাচাল প্রবাহে নয়, চীন যেভাবে ছাড়ছে যেভাবে। এখানেও শক্তির সমীকরণ কাজ করে।
প্রতি কেজি ধান উৎপাদনে ১৯০০ থেকে ৫০০০ লিটার এবং প্রতি কেজি গম উৎপাদনে ৯০০ থেকে ২০০০ লিটার পানি দরকার হয়। বিশ্বের সুস্বাদু পানির ৬৩% ব্যয় হয় ফসল উৎপাদনে, ২৩% ব্যয় হয় শিল্প-কারখানায় এবং ৮% ব্যয় হয় খাবার ও গেরস্থালির কাজে। বাংলাদেশে ভারত থেকে আসা নদী ৫৩টি এবং বাংলাদেশ থেকে ভারতে গেছে একটি। দেশের ভেতরে শাখা-প্রশাখায় সৃষ্ট মোট নদী ৩০৯টি। ৯২% পানি উজানের দেশ ভারত থেকে আসে। এখন অনেক দেশই কেবল বিদু্যৎ উৎপাদনের জন্যই নয়, শুষ্ক মৌসুমে পানি ব্যবহার বৃদ্ধির জন্য ব্যারাজ নির্মাণ করে বর্ষার পানি ধরে রাখে। যদিও ধরে রাখাটা পরিবেশ ও নানা দিক থেকে কঠিন কাজ। এর জন্য নদীর নাব্যতা রক্ষা করা খুবই ব্যয়বহুল। কিন্তু আর কি উপায় আছে?
বাংলাদেশও মিশরের মত পুরোটাই পানির উপর নির্ভরশীল। মানুষ বৃদ্ধির সাথে শুষ্ক মৌসুমে পানির চাহিদা তীব্র। অধিকাংশ নদী শুকিয়ে যায়। পরিস্থিতি দিন দিন ভয়াবহ হচ্ছে। বাড়ছে ফসলের আরো চাহিদা। দরকার শুষ্ক মৌসুমে নদীতে পানি থাকা। তাতে গ্রাউন্ড ওয়াটারও রিচার্জ হয়। সেক্ষেত্রে নদী কমিশনকেই সর্বাধিক কাজে লাগানোর ব্যবস্থা করে নদী ব্যবস্থাপনায় নানা অবকাঠামো ও অর্থ বরাদ্দ করে শুষ্ক মৌসুমে সুপেয় পানির সর্বোচ্চ ব্যবহারের নিশ্চয়তা সৃষ্টি করতে হবে। পুরনো চিন্তা ও ধ্যান-ধারণা থেকে সরে আসতে হবে। পরিবেশকে নতুন আঙ্গিকে সাজাতে হবে। মানুষ প্রকৃতির সন্তান। সেই প্রকৃতিকে মানুষ কতভাবেই সাজিয়ে নেয় জীবনকে রক্ষা ও নানাভাবে উদযাপন করার জন্য। এখন দরকার হবে সেই পরিবেশ ও প্রকৃতিকে নতুন আঙ্গিকে সাজাতে নতুন নতুন গবেষণা করা ও তা বাস্তবায়ন করা। নদী না বাঁচলে বাংলাদেশ বাঁচবে না। সুপেয় পানির অভাব হলে বাংলাদেশের অভাব ঘুচবে না।
===========================
২০১০ সালের অর্থনীতি কেমন গেল  গণতান্ত্রিক বিকাশের পথে বাধা অনেক  কপাটে তালা দিয়ে কেন এই মৃতু্যর আয়োজন  বিজয়ের অর্থনীতি ও সম্ভাবনা  মুক্তিযুদ্ধের বিজয়লক্ষ্মীর মুখোমুখি  একেই কি বলে আমলাতন্ত্র?  আত্মসমর্পণের সেই বিকেল  আমরা তাঁদের ভুলতে পারি না  সংবিধানের অনেক বক্তব্য পারস্পরিক সংঘাতমূলক  পরাশক্তির বিরুদ্ধে এক ‘ভবঘুরের’ স্পর্ধা  আবু সাঈদ চৌধুরীর ভাষণ দেওয়া হলো না  শুভ নববর্ষ ২০১১- দিনে দিনে বর্ষ হলো গত  এরশাদের বিচারে দুই দলেরই আগ্রহ কম  কিশোরদের সাদামাটা ফল  জিপিএ-৫ পেয়েছে আট হাজার ৫২ জন  এরশাদের বিচার হওয়া উচিত  ছোটদের বড় সাফল্য  প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষাঃ পাস ৯২%, প্রথম বিভাগ বেশি  বাংলাদেশের বন্ধুঃ জুলিয়ান ফ্রান্সিস  নিষ্ফল উদ্ধার অভিযানঃ দখলচক্রে ২৭ খাল  জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ বনাম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র  ভ টিজিং : জরুরি ভিত্তিতে যা করণীয়  প্রতিশ্রুতির দিন  শোকের মাস, বিজয়ের মাস  চীনা প্রধানমন্ত্রীর পাক-ভারত সফর  দায়িত্বশীলদের দায়িত্বহীন মন্তব্য  নতুন প্রজন্ম ও আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা  খিলক্ষেতে আগুনঃ কয়েলের গুদামে রাতে কাজ হতো ঝুঁকিপূর্ণভাবে  ভারতে বিহার রাজ্যের নির্বাচন  স্বপ্ন সত্যি হওয়ার পথে  আমাদের আকাশ থেকে নক্ষত্র কেড়ে নিয়েছিল যারা...  মুক্তির মন্দির সোপান তলে  আবেগ ছেড়ে বুদ্ধির পথই ধরতে হবে  বছর শেষে অর্থনৈতিক সমীক্ষা পরিপ্রেক্ষিত বাংলাদেশ  দুই কোরিয়ার একত্রিকরণ কি সম্ভব  গ্যাসের ওপর বিপজ্জনক বসবাস  উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা তুলতে যুক্তরাষ্ট্রের চাপ  সময়ের দাবি জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতি  জনসংখ্যা বনাম জনশক্তি  ব্যাংকের টাকা নয়ছয় হওয়া উচিত নয়


দৈনিক ইত্তেফাক এর সৌজন্যে
লেখকঃ প্রকৌশলী সরদার আমিন
উপদেষ্টা প্রকৌশলী, ডেভেলপার, উন্নয়নকর্মী


এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.