অর্থনীতি- ২০১০ সালের অর্থনীতি কেমন গেল by ড. আরএম দেবনাথ

০১০ সাল শেষ হতে চলেছে। আমি লিখছি ২৭ ডিসেম্বর রাতে। আর মাত্র তিনদিন বাদে একবিংশ শতাব্দীর প্রথম দশকটি শেষ হয়ে যাবে। কেমন কাটল এই সালটি অর্থনৈতিকভাবে এ প্রশ্ন অনেকেই বিবেচনা করবেন। একজন সাধারণ পাঠকের কাছে দ্রব্যমূল্যই সূচক অর্থনৈতিক পারফরমেন্সের। এর নিরিখে বিচার করলে ২০১০ সালটি হবে হতাশার। কারণ মূল্যস্ফীতির হার বাড়তির দিকে। ১২ মাসের গড় মূল্যস্ফীতির হার ২০০৯ সালের ডিসেম্বরে ছিল সাড়ে পাঁচ শতাংশ।
তা ২০১০ সালের অক্টোবরে হয়েছে ৮ দশমিক ১২ শতাংশ। এই পৌষ মাসেও চালের মূল্য বাড়তির দিকে। অথচ এখন ভরা চালের মওসুম। সরবরাহ বৃদ্ধির পরও মূল্যবৃদ্ধি- অস্বাভাবিক এক ঘটনা। অথচ ২০১০ সালটি শুরু হয়েছিল ভালভাবেই। বছরে সবগুলো ফলন ভাল হয়েছে, হয়েছে বাম্পার ফলন। এ খাতে সরকারের পারফরমেন্স খুবই প্রশংসাজনক। বস্তুত কৃষি খাতই একমাত্র খাত যা নিরবচ্ছিন্নভাবে ভাল করছে। তথাপি খাদ্যশস্যের মূল্য ঊধর্্বমুখী। এটি দুর্ভাবনার বিষয় বছর শেষে। বছরের প্রথমে তা ছিল না। ২০১০ সালের অর্থনীতিতে ভাল একটা লক্ষণ পরিলক্ষিত হয়েছে। বছরের শুরুতে মনে হয়েছিল রপ্তানি বুঝি মার খাবে। সবাই ছিলাম দুর্ভাবনায়। রপ্তানি মার খেলে সমূহ ক্ষতির সম্ভাবনা। বছর শেষে দেখা যাচ্ছে রপ্তানি মার তো খায়ইনি, বরং রপ্তানি খুবই ভাল হচ্ছে। এটি হচ্ছে প্রধানত প্রস্তুত পোশাক রপ্তানি বৃদ্ধির ফলে। আমরা নতুন ভাল বাজার পেয়েছি। চীন, জাপান, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকার বাজারে আমাদের প্রস্তুত পোশাক যাচ্ছে। তথ্যে দেখা যাচ্ছে ২০০৯ সালের অক্টোবরে যেখানে মোট রপ্তানির পরিমাণ ছিল মাত্র ১০২৩ মিলিয়ন ডলার সেই স্থলে ২০১০ সালের অক্টোবর মাসে রপ্তানির পরিমাণ ছিল ১৬৮৮ মিলিয়ন ডলার। বস্তুত রপ্তানি প্রতিমাসেই বাড়ছে। প্রবণতা অব্যাহত থাকলে রপ্তানি খাত হবে সরকারের জন্য একটি দারুণ আশার খবর।
রপ্তানি ক্ষেত্রে ২০১০ সাল আশাপ্রদ, খুবই আশাপ্রদ হলেও আরেকটি রপ্তানি আয়ের চিত্র খুবই হতাশাজনক। ২০১০ সালে রেমিটেন্স প্রবাহ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিদেশ থেকে কর্মরত শ্রমিক দেশে ফেরত আসা অব্যাহত রয়েছে। বিপরীতে নতুন জনশক্তি রপ্তানি হ্রাস পেয়েছে আশঙ্কাজনকহারে। মধ্যপ্রাচ্যে জনশক্তি রপ্তানি, মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রপ্তানি কার্যত বন্ধ রয়েছে। এর ফলে রেমিটেন্সের পরিমাণ আস্তে আস্তে হ্রাস পাচ্ছে। ২০০৯ সালের নভেম্বরে মোট রেমিটেন্সের পরিমাণ ছিল ১০৫০ মিলিয়ন ডলার। ২০১০ সালের নভেম্বরে তা হ্রাস পেয়ে হয়েছে ৯৪৫ মিলিয়ন ডলার। রেমিটেন্স আমাদের অর্থনীতির লাইফ লাইন। এতে ভাটা পড়ায় 'ব্যালেন্স অব প্যামেন্ট' সংকটে পড়ার উপক্রম হয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারে জিনিসপত্রের দাম বাড়তির দিকে, চালের দাম বাড়তির দিকে। ফলে আমদানি ব্যয় বাড়ছে। বিপরীতে 'রেমিটেন্স' কমছে যদিও রপ্তানি বাড়ছে। কিন্তু সঠিকভাবে বৈদেশিক মুদ্রা আয় হ্রাস পাচ্ছে। সরকার এ সমস্যা সমাধানে আগেভাগে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল থেকে ঋণ নিয়ে রেখেছে। কিন্তু সমস্যা হবে অন্যত্র। ২০১০ সালে রেমিটেন্স হ্রাসের প্রবণতা অব্যাহত থাকায় গ্রামীণ খাতে চাহিদা হ্রাস পাচ্ছে। গ্রামের মানুষের আয় কমছে। বিপরীতে মূল্যস্ফীতি ঘটছে। এতে গ্রামীণ জনসাধারণের কষ্ট বেড়েছে। আবার একই কারণে ২০১০-১১ অর্থ বছরের 'জিডিপি' প্রবৃদ্ধির হারও হতে পারে প্রতিকূলভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। কারণ এই অর্থবছরের ছয় মাস অতিক্রান্ত হচ্ছে। হাতে আছে মাত্র আরো ছয় মাস। ছয় মাসের ক্ষতি আগামী ছয় মাসে পূরণ করা সম্ভব নাও হতে পারে। ২০১০ সালে বছরব্যাপী বর্ধিষ্ণু মূল্যস্ফীতি, রেমিটেন্স হ্রাসের প্রবণতা, নতুন জনশক্তি রপ্তানিতে স্থবিরতা গ্রামীণ দারিদ্র্য অনেকাংশে বাড়িয়েছে বলে আমার ধারণা। এতে সরকারের দারিদ্র্য বিমোচনের লক্ষ্যমাত্রা বিঘি্নত হবে বলে আমার আশঙ্কা। ফলে এক্ষেত্রে মানুষকে খাইয়ে পরিয়ে রাখত হলে সরকারের ব্যয় বৃদ্ধি পেতে পারে।
আমদানী ব্যয় বৃদ্ধি ও রেমিটেন্সের পরিমাণ হ্রাসের ফলে বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভের ওপর চাপ সৃষ্টি হয়েছে। রিজার্ভ বেড়েছে, কিন্তু তার পরিমাণ উলেস্নখযোগ্য কিছু নয়। ২০০৯ সালের ১৪ ডিসেম্বরে রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ১০,৩৬৯ মিলিয়ন ডলার। ২০১০ সালের ১৪ ডিসেম্বরে রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়ায় মাত্র ১০,৮৮২ মিলিয়ন ডলারে। এই বৃদ্ধি খুব বেশি বৃদ্ধি নয়। উলেস্নখ্য, রিজার্ভ তুলনামূলকভাবে কম বাড়ার কারণে মূল্যস্ফীতির ভাটা পড়ার কথা ছিল, কথা ছিল 'ব্রড মানি' বা মুদ্রা সরবরাহ বৃদ্ধির পরিমাণ কিছুটা কম হওয়ার কিন্তু তা হয়নি। এটি ঘটেছে আমাদের আমদানীযোগ্য পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে। টাকা ডলার বিনিময় হারও ২০১০ সালে আমাদের প্রতিকূলে গেছে। ২০০৯ সালের ১৪ ডিসেম্বরে ৬৯ টাকা ২০ পয়সা দিয়ে একটা ডলার কেনা যেত। একই ডলার ২০১০ সালের ১৪ ডিসেম্বরে কিনতে হয়েছে ৭০ টাকা ৬৬ পয়সা মূল্যে। ডলারের বিপরীতে টাকার মান হ্রাস পাওয়ায় তা দ্রব্যমূল্যে চাপ সৃষ্টি করেছে । একে তো পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি এটি তার ওপর টাকার মূল্য হ্রাস দুইয়ে মিলে মূল্যস্ফীতি বেশি ঘটিয়েছে পুরো বছর এর চাপ সাধারণ মানুষকে বহন করতে হয়েছে। ২০১০ সালের শেষের দিকে এসে দেখা যাচ্ছে আমদানির পরিমাণ টাকার অঙ্কে বাড়ছে। 'এলসি' খোলার পরিমাণ, 'এলসি' নিষ্পত্তির পরিমাণ বেড়েছে। উলেস্নখযোগ্য মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির পরিমাণও দেখা যাচ্ছে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
এটা অর্থনীতি সচল থাকার লক্ষণ। দেখা যাচ্ছে 'এলসি' নিষ্পত্তির পরিমাণ মূলধনী যন্ত্রপাতির ক্ষেত্রে ২০০৯-১০ সালের তুলনায় ২০১০-১১ সালের জুলাই-অক্টোবর সময়ে প্রায় দেড়গুণ হয়েছে। এদিকে বেসরকারি খাতে ঋণের পরিমাণও বেশ বেড়েছে ২০০৯-এর সেপ্টেম্বর এবং ২০১০-এর সেপ্টেম্বর সময়ের মধ্যে। এই সময়ে বেসরকারি খাতে ঋণের পরিমাণ বেড়েছে ২৬ শতাংশ। এক্ষেত্রে অবশ্য একটা মন্তব্য করার আছে। কেন্দ্রিয় ব্যাংক এই ঋণবৃদ্ধির ক্ষেত্রে উদ্বেগে আছে। তাদের ধারণা এসব ঋণের টাকার একটা অংশ শেয়ার বাজারে গেছে অর্থাৎ ঋণের টাকা 'ডাইভারটেড' হয়েছে। তাহলে বিষয়টি মঙ্গলজনক হয় না। হয় অর্থনীতির জন্য খারাপ খবর। শেয়ার বাজার ২০১০ সালে অস্বাভাবিক আচরণ করেছে। এ বছরে সাধারণ সূচক প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। ঢাকা শেয়ার বাজারের সাধারণ সূচক ২০০৯ সালের ১৪ ডিসেম্বরে ছিল ৪,৪৫২। এই সূচক ২০১০ সালের ১৪ ডিসেম্বরে হয়েছে ৮,৩৫৪। এটা খুবই অস্বাভাবিক সূচক। শেয়ার বাজার সারা বছর অতিমূল্যায়িত ছিল। বছর শেষে এখানে নেমেছে ধস যা সামলাতে এখন সরকারকে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
ব্যাংকিং খাতে বড় দু'টো পরিবর্তন এসেছে ২০১০ সালে। 'লিকু্যইডটি রেসিও' বা তারল্য অনুপাত বেড়েছে এক শতাংশ। আগে ১০০ টাকা আমানতের বিপরীতে নগদে অথবা নগদের সমতুল্য একটি ব্যাংককে রাখতে হত ১৮ টাকা। এখন রাখতে হচ্ছে ১৯ টাকা। অর্থাৎ ব্যাংকের ঋণদানের ক্ষমতা সংকুচিত করা হয়েছে। ২০১০ সালে এটা করা হয়েছে মূল্যস্ফীতি ঠেকানোর জন্য।' ফান্ড ডাইভারশন' রোধ করার জন্য অর্থাৎ শেয়ার বাজারে টাকার প্রবাহ কমানোর জন্য মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর ঋণদান ক্ষমতা ও কেন্দ্রিয় ব্যাংক সংকুচিত করেছে। ২০১০ সাল জুড়ে ব্যাংকগুলো সাধারণ আমানতকারীদেরকে দিয়েছে নেতিবাচক সুদ। অর্থাৎ ব্যাংক যা সুদ দিয়েছে আমানতকারীদেরকে তারচেয়ে মূল্যস্ফীতির হার ছিল অনেক বেশি। এতে আমানতকারী, অবসরপ্রাপ্ত লোকজন, বিধবা মহিলা ইত্যাদি শ্রেণীর লোক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আলোচ্য সালে কলমানি মার্কেটে নজিরবিহীন ঘটনা ঘটেছে। বছর শেষে ১৭৫ শতাংশে লেনদেন হয়েছে।
২০১০ সালে সরকার ট্যাক্স কালেকশনে খুব সাফল্য দেখাচ্ছে। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কর আদায় বেশি হচ্ছে। ২০০৯ সালের অক্টোবরে মোট কর আদায়ের পরিমাণ হয়েছিল ৪,৪২৯ কোটি টাকা। সেই স্থলে ২০১০ সালের অক্টোবরে কর আদায়ের পরিমাণ ছিল ৫,৬৭৪ কোটি টাকা। সরকারের বেশি বেশি কর আদায় মানে হচ্ছে মানুষের হাতে কম টাকা থাকা, বিশেষ করে যারা নিয়মিত কর দেন। যারা দেন না তারা কর আদায় বেশি হলে ক্ষতিগ্রস্ত হন না। মানুষ কর দিয়েছে বেশি, মূল্যস্ফীতি ঘটেছে বেশি- অতএব ২০১০ ছিল নিয়মিত করদাতাদের জন্য দুঃখ-কষ্টের বছর।
২০১০ সালে সঞ্চয়পত্র বিক্রি উলেস্নখযোগ্য হারে হ্রাস পেয়েছে। এই সালে অর্থনীতিতে ক্যাশের ব্যবহার বেড়েছে। মেয়াদি আমানতের চেয়ে তলবী আমানত বেড়েছে বেশি হারে। সঞ্চয়পত্র বিক্রি হ্রাস, তলবী আমানত ও নগদ টাকার পরিমাণ বৃদ্ধির অর্থ আছে একটি। এর অর্থ হচ্ছে এসব টাকা শেয়ার বাজারে গেছে, অথবা গেছে জমি-ফ্ল্যাট ক্রয়ে। ফলে ২০১০ সালে 'এ্যাসেট'-এর মূল্যে 'বুদবুদ' (বাবল) সৃষ্টি হয়েছে যা অর্থনীতির জন্য খারাপ ইঙ্গিত বহন করে।
মূল্যস্ফীতি, কৃষি উৎপাদন, ডলার টাকা বিনিময় হার, বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ, আমদানি-রপ্তানি, রেমিটেন্স, সঞ্চয়পত্র বিক্রি, শেয়ার বাজার, বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ, ঋণপত্র ইত্যাদি সূচকের নিরিখে বলা যায় ২০১০ সাল ছিল একটি মিশ্র বছর। অর্থনীতিতে যেমন ভাল কয়েকটি লক্ষণ পরিলক্ষিত হয়েছে তেমনি উদ্বেগের বিষয়ও ছিল যথেষ্ট। বছর শেষে সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে খাদ্যমূল্য বৃদ্ধি, মূল্যস্ফীতি ও শেয়ার বাজার। ২০১০ সালে বিদু্যৎ খাতে অনেক পদক্ষেপ গৃহীত হয়েছে। কিন্তু তার ফল পেতে দেরী হবে। গ্যাসের ক্ষেত্রেও খুব বেশি পরিবর্তন লক্ষিত হয়নি। এ দু'টো খাতের ওপর প্রচণ্ডভাবে নির্ভরশীল বিনিয়োগের পরিস্থিতি সন্তোষজনক ছিল না। ঢাকা শহরের যানজটের সমস্যায় কোন উন্নতি লক্ষিত হয়নি যার ফলে অর্থনীতির ক্ষতি অব্যাহত ছিল। মোট কথা আশা-নিরাশায় কেটে গেছে ২০১০ সাল। এখন দেখার পালা কেমন যাবে ২০১১ সাল। মূল্যস্ফীতি কী অব্যাহত থাকবে? শেয়ার বাজারের পতন কী অব্যাহত থাকবে? চাল, পিঁয়াজ, সয়াবিন তেলের মূল্য বৃদ্ধি কী অব্যাহত থাকবে? এসব দুশ্চিন্তায় মানুষ। কে শোনাবে আশার বাণী?
=====================
গণতান্ত্রিক বিকাশের পথে বাধা অনেক  কপাটে তালা দিয়ে কেন এই মৃতু্যর আয়োজন  বিজয়ের অর্থনীতি ও সম্ভাবনা  মুক্তিযুদ্ধের বিজয়লক্ষ্মীর মুখোমুখি  একেই কি বলে আমলাতন্ত্র?  আত্মসমর্পণের সেই বিকেল  আমরা তাঁদের ভুলতে পারি না  সংবিধানের অনেক বক্তব্য পারস্পরিক সংঘাতমূলক  পরাশক্তির বিরুদ্ধে এক ‘ভবঘুরের’ স্পর্ধা  আবু সাঈদ চৌধুরীর ভাষণ দেওয়া হলো না  শুভ নববর্ষ ২০১১- দিনে দিনে বর্ষ হলো গত  এরশাদের বিচারে দুই দলেরই আগ্রহ কম  কিশোরদের সাদামাটা ফল  জিপিএ-৫ পেয়েছে আট হাজার ৫২ জন  এরশাদের বিচার হওয়া উচিত  ছোটদের বড় সাফল্য  প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষাঃ পাস ৯২%, প্রথম বিভাগ বেশি  বাংলাদেশের বন্ধুঃ জুলিয়ান ফ্রান্সিস  নিষ্ফল উদ্ধার অভিযানঃ দখলচক্রে ২৭ খাল  জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ বনাম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র  ভ টিজিং : জরুরি ভিত্তিতে যা করণীয়  প্রতিশ্রুতির দিন  শোকের মাস, বিজয়ের মাস  চীনা প্রধানমন্ত্রীর পাক-ভারত সফর  দায়িত্বশীলদের দায়িত্বহীন মন্তব্য  নতুন প্রজন্ম ও আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা  খিলক্ষেতে আগুনঃ কয়েলের গুদামে রাতে কাজ হতো ঝুঁকিপূর্ণভাবে  ভারতে বিহার রাজ্যের নির্বাচন  স্বপ্ন সত্যি হওয়ার পথে  আমাদের আকাশ থেকে নক্ষত্র কেড়ে নিয়েছিল যারা...  মুক্তির মন্দির সোপান তলে  আবেগ ছেড়ে বুদ্ধির পথই ধরতে হবে  বছর শেষে অর্থনৈতিক সমীক্ষা পরিপ্রেক্ষিত বাংলাদেশ  দুই কোরিয়ার একত্রিকরণ কি সম্ভব  গ্যাসের ওপর বিপজ্জনক বসবাস  উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা তুলতে যুক্তরাষ্ট্রের চাপ  সময়ের দাবি জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতি  জনসংখ্যা বনাম জনশক্তি  ব্যাংকের টাকা নয়ছয় হওয়া উচিত নয়  একটি পুরনো সম্পর্কের স্মৃতিচিত্র




দৈনিক ইত্তেফাক এর সৌজন্যে
লেখকঃ ড. আরএম দেবনাথ
অর্থনীতিবিদ


এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.