ভারতের একতরফা সেচ প্রকল্পঃ বাংলাদেশের আপত্তিতে বিশ্বব্যাংকের সাড়া

শ্চিমবঙ্গের বিশাল এলাকাজুড়ে সেচ প্রকল্প গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে ভারত। বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী বেশ কয়েকটি জেলাসহ ভারতের ১৮ জেলায় ছোট-বড় সাড়ে ছয় হাজার সেচ স্কিম তৈরি করা হবে। দুটি যৌথ নদীসহ আটটি নদী থেকে পানি প্রত্যাহার করে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের পরিকল্পনা নিয়েছে ভারত। অবশ্য বাংলাদেশ সরকারের আপত্তির পর
দাতা সংস্থা বিশ্বব্যাংক পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের কাছে যৌথ নদী কমিশনের প্রতিবেদন চেয়ে চিঠি দিয়েছে। ফলে এ যাত্রায় বাংলাদেশ বেঁচে গেল মনে হচ্ছে। ভারত প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করলে উত্তরাঞ্চলের অনেক এলাকা সেচসহ বাংলাদেশের বিস্তীর্ণ এলাকার পরিবেশ হুমকির মুখে পড়বে। বিশেষ করে শুষ্ক মৌসুমে এসব নদী থেকে পানি প্রত্যাহার করা হলে তা এ দেশের বিস্তীর্ণ এলাকার কৃষি ও পরিবেশের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলবে বলে পরিবেশবিদরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। চুক্তি ছাড়া যৌথ নদী থেকে পানি সরিয়ে নেওয়ার এ উদ্যোগের বিরোধিতা করে বাংলাদেশ সরকার ইতিমধ্যেই চিঠি দিয়েছে।
এ প্রকল্পের বড় অংশ আন্তর্জাতিক নদী ব্যবস্থাপনার সঙ্গে যুক্ত হওয়ায় এটি বাংলাদেশের জন্য নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে যৌথ নদী কমিশন (জেআরসি) গত ২৩ নভেম্বর মতামত দেয়। এ মতামতের ভিত্তিতে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এ প্রকল্প বাস্তবায়নে আপত্তি জানানোর পদক্ষেপ নিতে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগকে (ইআরডি) ২৫ নভেম্বর নির্দেশ দেন। এরপর ২৯ নভেম্বর ইআরডি বাংলাদেশের আপত্তির কথা জানিয়ে বিশ্বব্যাংক বরাবর চিঠি দেয়।
প্রকল্পের অর্থ-সাহায্যের আশ্বাস পেয়ে ইতিমধ্যেই জরিপের কাজ শেষ করেছে ভারত। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সংশ্লিষ্ট সূত্র এ তথ্য কালের কণ্ঠকে
নিশ্চিত করেছে। তবে এ নিয়ে গতকাল শনিবার একাধিকবার সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী সুভাষ নস্করের সঙ্গে টেলিফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও মোবাইল ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়। প্রকল্পটি প্রসঙ্গে গত মাসের প্রথম সপ্তাহে সুভাষ নস্কর কালের কণ্ঠকে বলেছিলেন, বাংলাদেশের ক্ষতি হবে এমন কিছু ভারত করবে না। সেচমন্ত্রী আরো বলেন, পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় এই সেচ প্রকল্পের জন্য উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন পরিষদ এক কোটি টাকা ব্যয়ে সমীক্ষা চালাচ্ছে। সম্ভাব্যতা প্রতিবেদনের ফলাফল বাস্তবসম্মত হলে প্রকল্পের কাজ শুরু করা হবে।
ভারতের সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, অন্য জেলার ক্ষেত্রে কোনো বাধা না হলেও দক্ষিণ দিনাজপুর এবং জলপাইগুড়ি জেলার ক্ষেত্রে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা সম্ভব নাও হতে পারে। কারণ এই দুটি জেলা ঘেঁষে যাওয়া পুনর্ভবা এবং শঙ্কোশ নদী ভুটান, মিয়ানমার ও বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে বয়ে গেছে। আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী নদীতে কোনো সেচ প্রকল্প করতে গেলে অবশ্যই এই তিন দেশের সরকারের অনুমোদন প্রয়োজন পড়বে। ভুটান ও মিয়ানমার সরকার পশ্চিমবঙ্গকে সেচ প্রকল্পের সবুজ সংকেত দিলেও আপত্তি জানায় বাংলাদেশ সরকার।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে আরো জানা যায়, সার্ভে চলার সময়ই খবরটি বাংলাদেশ সরকারের কাছে পৌঁছে। এরপরই ঢাকার সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে দিল্লিকে আপত্তির কথা জানায়। এরপরই বিশ্বব্যাংক গোটা প্রকল্পের অর্থ বরাদ্দ করার আগে যৌথ নদী কমিশনের রিপোর্ট চেয়ে পাঠায়।
এ বিষয়ে জানতে বিশ্বব্যাংকের কলকাতার প্রজেক্ট অফিসে যোগাযোগ করা হলে কালের কণ্ঠকে বলা হয়, এ বিষয়ে মিডিয়ার সঙ্গে কোনো মন্তব্য করা যাবে না।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, সাধারণত বিশ্বব্যাংক যৌথ নদীর পানি ব্যবহার ও পানি ব্যবস্থাপনা সম্পর্কিত কোনো প্রকল্পে অর্থ সহায়তার ক্ষেত্রে তাদের নীতি অনুযায়ী নিচের অংশের দেশের মতামতকে গুরুত্ব দিয়ে থাকে। প্রতিবেশী দেশের অনাপত্তি ছাড়া সংস্থাটি কোনো প্রকল্পে অর্থ সহায়তা করে না। এর আগে এ রকম অন্য একটি প্রকল্পে বাংলাদেশের আপত্তির কারণে বিশ্বব্যাংক তা বাতিল করে দেয়।
ঢাকায় জেআরসি ও পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত আত্রাই ও পুনর্ভবা নদী, ব্রহ্মপুত্রের চারটি শাখা নদ শঙ্খ, রিফাক, তোরসা ও জলঢাকাসহ আটটি নদীকে কেন্দ্র করে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার প্রকল্প গড়ে তোলার প্রক্রিয়া শুরু করেছে। এই নদ-নদীগুলো বাংলাদেশের পানি ব্যবস্থাপনার সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে সম্পৃক্ত। এগুলোর পানি প্রত্যাহার করা হলে তা এ দেশের বেশ কয়েকটি নদীর পানি প্রবাহকে বিঘিœত করবে।
জানা গেছে, ২০১১ সালের প্রথম দিকে শুরু করে পরবর্তী পাঁচ মাসের মধ্যে এ প্রকল্প চালু করার লক্ষ্য ছিল পশ্চিমবঙ্গ সরকারের। ‘ওয়েস্ট বেঙ্গল এক্সিলারেটেড ডেভেলপমেন্ট অব মাইনর ইরিগেশন প্রজেক্ট’ নামের এ প্রকল্পের আওতায় ছোট, মাঝারি ও বড় আকারের সাড়ে ছয় হাজার সেচ স্কিম গড়ে তোলার কথা বলা আছে। প্রকল্পে ১৮ জেলায় এক লাখ ১৯ হাজার হেক্টর জমিতে সেচ সুবিধার আওতায় আনতে চায় ভারত। জানা যায়, বিশ্বব্যাংকের তত্ত্বাবধানে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা (আইডিএ) এবং আইবিআরডি মোট ৩৪০ মিলিয়ন ডলারের (২৩৮ কোটি টাকা) এ প্রকল্পে ২৫০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দিতে ইতিমধ্যে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের সঙ্গে চুক্তি করেছে। প্রকল্প বাস্তবায়নে এরই মধ্যে বেশ কিছু টাকা ছাড় হয়েছে বলে দাতা সংস্থার ওয়েবসাইটে তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
ইআরডি ও জেআরসির কর্মকর্তারা জানান, প্রকল্প এলাকা আন্তর্জাতিক জলসীমার অংশ হওয়ায় এবং পানি প্রবাহের নিচের অংশে বাংলাদেশের অবস্থান হওয়ায় ভারতে বিশ্বব্যাংকের আবাসিক পরিচালক রবার্ট জাগহা গত ২৩ সেপ্টেম্বর এক পত্রে এই প্রকল্পের বিষয়ে বাংলাদেশের মতামত জানতে চান। চিঠি পাওয়ার পর অর্থ মন্ত্রণালয় দ্রুত ব্যবস্থা নিতে যৌথ নদী কমিশনের (জেআরসি) মতামত চায়। জানা গেছে, বাংলাদেশের নদী ব্যবস্থাপনার সঙ্গে এই প্রকল্পের গুরুত্বপূর্ণ সংশ্লিষ্টতা থাকায় এটিকে সতর্কতার সঙ্গে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে মতামত দেওয়া হয়। এতে বলা হয়, দুটি যৌথনদী এবং ব্রহ্মপুত্রের চারটি শাখাসহ আটটি নদ-নদী থেকে পানি প্রত্যাহার করা হলে তা দেশের বিভিন্ন নদীর পানি প্রবাহে প্রভাব ফেলবে। তাই এটি বাংলাদেশের জন্য নেতিবাচক হবে বলে গত নভেম্বরে জেআরসি মত দেয়।
জেআরসির সদস্য এবং আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য মোস্তফা ফারুক মোহাম্মদ কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘উত্তর দিকে ভারত পানি প্রত্যাহার করলে আমাদের ক্ষতির সমূহ আশঙ্কা রয়েছে। এতে পানির প্রবাহ যেমন কমবে, তেমনি চাষাবাদসহ পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের সমূহ ক্ষতি হবে।’ তিনি আরো বলেন, আন্তর্জাতিক জলসীমা থেকে পানি প্রত্যাহার করলে ভাটির অংশের দেশের ক্ষতির আশঙ্কা যদি থাকে তাহলে চুক্তি ছাড়া পানি প্রত্যাহার করা যায় না।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও পরিবেশবিদরা জানান, আত্রাই ও পুনর্ভবা কয়েক কিলোমিটারের ব্যবধানে ভারত থেকে বাংলাদেশের দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, নওগাঁ, নবাবগঞ্জ, নাটোর, জয়পুরহাট ও বরেন্দ্র অঞ্চলের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। আর বাকি নদীগুলোর মধ্যে চারটি ব্রহ্মপুত্রের শাখা নদী। শুষ্ক মৌসুমে বাংলাদেশের নদীর ৭৫ ভাগ পানিই এসব উৎস থেকে আসে, যা কৃষি, লবণাক্ততা প্রতিরোধ, জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
জানা গেছে, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বর্তমানে প্রবাহিত ৫৪টি যৌথ নদী রয়েছে। এর মধ্যে ৯টি নদীর পানি নিয়ে উভয় পক্ষের সঙ্গে দীর্ঘদিন থেকে আলোচনা চলছে। অন্য নদীগুলোর পানি প্রবাহের বিষয়ে পর্যাপ্ত তথ্য উপাত্ত নেই। এ কারণে আত্রাই ও পুনর্ভবা নদীর মাধ্যমে কত পানি প্রবাহিত হয়, তার তথ্য নেই জেআরসির কাছে।
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) সাধারণ সম্পাদক ডা. আবদুল মতিন এ প্রসঙ্গে বলেন, ভারত দীর্ঘদিন থেকে উভয় দেশের ৫৪ যৌথ নদীর ওপর নানাভাবে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেছে কিংবা পানি প্রত্যাহার করেছে। এতে দেশের নদীগুলোর পানির মূল প্রবাহ হুমকির মুখে পড়েছে। আবারও যৌথ নদীর পানি ব্যবহার করে এ ধরনের প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হলে তা এ দেশের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দেখা দেবে। এতে পানির প্রবাহ কমার পাশাপাশি নদীতে চর জাগবে এবং তীরের মানুষসহ চাষাবাদ বাধাগ্রস্ত হবে।
বেসরকারি সংগঠন অঙ্গীকার বাংলাদেশের প্রধান পরিচালক প্রকৌশলী মুহম্মদ হেলালউদ্দিন বলেন, বড় নদীগুলোর পর ছোট নদীগুলোর পানিও যদি প্রতিবেশী ভারত, ভুটান ও নেপাল নির্বিচারে প্রত্যাহার করে তাহলে তা বাংলাদেশের জন্য বিপর্যয় ডেকে আনবে। এ নিয়ে বড় ধরনের বিবাদেরও আশঙ্কা আছে তাঁর। প্রকৌশলী হেলালউদ্দিন এ জন্য বাংলাদেশ, ভারত, চীন, ভুটান, নেপাল ও মিয়ানমারের নদীর পানির যথাযথ ব্যবহারে যৌথ নদী অববাহিকা কর্তৃপক্ষ গঠনের আহ্বান জানান।
সম্প্রতি পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় পানির অভাবে কৃষিকাজ বিঘিœত হচ্ছে। ভূগর্ভস্থ পানির স্তরও অনেক নেমে গেছে। এর মধ্যে পুরুলিয়া এবং বাঁকুড়ার অবস্থা সবচেয়ে বেশি খারাপ। কলকাতা এবং অন্যান্য জেলায় এমন পরিস্থিতি তৈরির আগেই পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার এসব জেলাতে সেচ সুবিধা দিতে এ পদক্ষেপ নেয়। প্রকল্পের আওতায় নদীর পানি সরবরাহ করে ৩০ থেকে ৫০ হেক্টর জমির জন্য বৃহৎ, ৪০ হেক্টর জমির জন্য মধ্যম, ২০ হেক্টর জমির জন্য ছোট আকারের স্কিম তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে। এ ছাড়া দুই দেশের সীমান্তবর্তী এলাকায় গভীর নলকূপ স্থাপন করে ৫ থেকে ২০ হেক্টর আকারের জমিতে সেচব্যবস্থা গড়ে তোলারও লক্ষ্য রয়েছে।
===============================
আমলাদের যাচ্ছেতাই বিদেশ সফর  সরকারের ব্যর্থতায় হতাশাঃ বিরোধী দলের ব্যর্থতায় বিকল্পের অনুপস্থিতি  ক্ষমতা ও গণতন্ত্র  পানি সংকট পানি বাণিজ্য  ২০১০ সালের অর্থনীতি কেমন গেল  গণতান্ত্রিক বিকাশের পথে বাধা অনেক  কপাটে তালা দিয়ে কেন এই মৃতু্যর আয়োজন  বিজয়ের অর্থনীতি ও সম্ভাবনা  মুক্তিযুদ্ধের বিজয়লক্ষ্মীর মুখোমুখি  একেই কি বলে আমলাতন্ত্র?  আত্মসমর্পণের সেই বিকেল  আমরা তাঁদের ভুলতে পারি না  সংবিধানের অনেক বক্তব্য পারস্পরিক সংঘাতমূলক  পরাশক্তির বিরুদ্ধে এক ‘ভবঘুরের’ স্পর্ধা  আবু সাঈদ চৌধুরীর ভাষণ দেওয়া হলো না  শুভ নববর্ষ ২০১১- দিনে দিনে বর্ষ হলো গত  এরশাদের বিচারে দুই দলেরই আগ্রহ কম  কিশোরদের সাদামাটা ফল  জিপিএ-৫ পেয়েছে আট হাজার ৫২ জন  এরশাদের বিচার হওয়া উচিত  ছোটদের বড় সাফল্য  প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষাঃ পাস ৯২%, প্রথম বিভাগ বেশি  বাংলাদেশের বন্ধুঃ জুলিয়ান ফ্রান্সিস  নিষ্ফল উদ্ধার অভিযানঃ দখলচক্রে ২৭ খাল  জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ বনাম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র  ভ টিজিং : জরুরি ভিত্তিতে যা করণীয়  প্রতিশ্রুতির দিন  শোকের মাস, বিজয়ের মাস  চীনা প্রধানমন্ত্রীর পাক-ভারত সফর  দায়িত্বশীলদের দায়িত্বহীন মন্তব্য  নতুন প্রজন্ম ও আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা  খিলক্ষেতে আগুনঃ কয়েলের গুদামে রাতে কাজ হতো ঝুঁকিপূর্ণভাবে  ভারতে বিহার রাজ্যের নির্বাচন  স্বপ্ন সত্যি হওয়ার পথে  আমাদের আকাশ থেকে নক্ষত্র কেড়ে নিয়েছিল যারা...  মুক্তির মন্দির সোপান তলে  আবেগ ছেড়ে বুদ্ধির পথই ধরতে হবে  বছর শেষে অর্থনৈতিক সমীক্ষা পরিপ্রেক্ষিত বাংলাদেশ  দুই কোরিয়ার একত্রিকরণ কি সম্ভব  গ্যাসের ওপর বিপজ্জনক বসবাস


দৈনিক কালের কন্ঠ এর সৌজন্যে
লেখকঃ রুহুল আমিন রানা, ঢাকা ও সুব্রত আচার্য, কলকাতা


এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.