খবর, প্রথম আলোর-  বিএনপি কর্মীদের দাঁড়াতে দেয়নি পুলিশ

রাজধানী, এর বাইরে সিলেট, নরসিংদীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষের মধ্য দিয়ে গতকাল মঙ্গলবার বিএনপির ডাকা সকাল-সন্ধ্যা হরতাল পালিত হয়েছে। বিভিন্ন স্থানে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশ ও ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়েছে। ঢাকায় এসব ঘটনায় পুলিশ ৬০ জনকে গ্রেপ্তার করে। এর মধ্যে ৩৮ জনই গ্রেপ্তার হন নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় এলাকা থেকে।
কেরানীগঞ্জ, সিলেট, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, নোয়াখালীতে পুলিশ হরতাল সমর্থকদের ওপর রাবার বুলেট ও কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে। এসব ঘটনায় দুই দলের নেতা-কর্মী, পুলিশসহ অন্তত ৮৯ জন আহত হয়েছেন। পুলিশ বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের ৩৫ নেতা-কর্মীকে আটক করেছে। সারা দেশেই পুলিশ বিএনপির কর্মীদের রাস্তায় দাঁড়াতেই দেয়নি। মিছিল-পিকেটিং দেখলেই লাঠিপেটা করেছে।
বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষ সত্ত্বেও ঢাকায় হরতাল ছিল ঢিলেঢালা। রাজপথ ছিল পুলিশ ও হরতালবিরোধীদের দখলে। নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় প্রাঙ্গণ ও অন্য দু-একটি জায়গায় সকালে সামান্য তৎপরতা ছাড়া হরতালের পক্ষে কারও উপস্থিতি ছিল না। বিএনপির ডাকা এই হরতালের সমর্থক জামায়াতে ইসলামী গতকাল মতিঝিল, মালিবাগ, কাজীপাড়া ও যাত্রাবাড়ীতে মিছিল করে।
হরতালে নগরের প্রায় সব দোকানপাট বন্ধ ছিল। দূরপাল্লার কোনো বাস ছেড়ে যায়নি। তবে নগর পরিবহনের বাস, সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও রিকশা চলাচল করেছে যথেষ্টই। কিন্তু আগের দিন সন্ধ্যা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত মহানগরে ১৩টি গাড়িতে অগ্নিসংযোগ এবং আরও অন্তত ১০টি গাড়ি ভাঙচুর হওয়ায় গতকাল মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছিল। এ কারণে আগের হরতালের তুলনায় রাস্তায় যানবাহন কম দেখা গেছে। কালও হরতালের সময় গাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের চেষ্টা করা হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকু বলেছেন, হরতালকে কেন্দ্র করে যারা রাস্তায় গাড়ি ভাঙচুর ও পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করেছে, তাদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনা হবে। গতকাল সচিবালয়ে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, বিরোধী দল একে তো ইস্যুবিহীন হরতাল ডেকেছে, তারপর আবার গাড়ি ভাঙচুরও করেছে। তারা বলেছিল, শান্তিপূর্ণ হরতাল করবে। কিন্তু তারা কথা রাখতে পারেনি।
সচিবালয়সহ সব সরকারি-বেসরকারি অফিসে স্বাভাবিক কাজকর্ম চলেছে। তবে দর্শনার্থী ছিল কম। চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দরে মালপত্রের ওঠানামা স্বাভাবিক ছিল। ট্রেন ও লঞ্চ চলাচল কিছুটা বিলম্বিত হলেও স্বাভাবিক ছিল। বিমান চলাচলে কোনো বিঘ্ন ঘটেনি। ব্যাংক-বিমা ও শেয়ারবাজারে স্বাভাবিক লেনদেন হয়েছে।
হরতাল কেন: দ্রব্যমূল্যের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি প্রতিরোধে সরকারের ব্যর্থতা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, গ্যাস-বিদ্যুৎ-পানির সমস্যা, তারেক-কোকোসহ বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা প্রত্যাহার, বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের ওপর নির্যাতন ও হয়রানি বন্ধসহ বিভিন্ন দাবিতে এই হরতাল আহ্বান করা হয় বলে বিএনপি দাবি করে।
তবে গত ১৩ নভেম্বর খালেদা জিয়া সেনানিবাসের বাড়ি ছাড়ার পরদিন হরতাল পালন শেষে দলের নীতিনির্ধারকদের সভায় গতকালের হরতাল ঘোষণা করা হয়। এর আগে সুপ্রিম কোর্টে খালেদা জিয়ার বাড়ি ছাড়াবিষয়ক মামলার আপিল আবেদন শুনানির তারিখ নির্ধারিত হয় ২৯ নভেম্বর।
ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় আমাদের প্রতিনিধিরা ঘুরে হরতালের নিম্নরূপ চিত্র দেখেছেন:
অবরুদ্ধ কেন্দ্রীয় কার্যালয়: গতকাল হরতালের সময় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ছিল কার্যত অবরুদ্ধ। বেলা ১১টার পর কার্যালয়ের ভেতর থেকে কোনো নেতা-কর্মী বাইরে বের হতে পারেননি। কেউ বের হওয়ার চেষ্টা করলেই তাঁকে আটক করেছে পুলিশ। সেখান থেকে ৩৮ জনকে আটক করা হয়েছে। পুলিশ ও র‌্যাবের কয়েক শ সদস্য কার্যালয়ের সামনে ও আশপাশে অবস্থান নেন।
এর আগের দুটি হরতালের মতো পুলিশ গতকাল নয়াপল্টনে কাঁটাতারের বেড়া দেয়নি। তবে বিএনপি কার্যালয়ের সামনে দিয়ে চলাচলকারীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। দুপুরের পর থেকে আর কোনো নেতা-কর্মী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের ভেতরে ঢুকতেও পারেননি।
কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতাদের উপস্থিতি ছিল হাতেগোনা। সকাল নয়টার দিকে যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভীর নেতৃত্বে ১৫-২০ জন নেতা-কর্মী একটি মিছিল বের করেন। এর সঙ্গে মহিলা দলের কর্মীরাও যুক্ত হন। পুলিশ মিছিলটি ছত্রভঙ্গ করে দেয় ও কয়েকজনকে আটক করে। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সেখান থেকে বিএনপিদলীয় সাংসদ নিলুফার চৌধুরী ও সাবেক সাংসদ ফেরদৌসি ওয়াহিদাসহ পাঁচজনকে আটক করা হয়। পরে সন্ধ্যায় সাংসদ ও কয়েকজন নারী নেত্রীকে ছেড়ে দেয় পল্টন থানার পুলিশ।
সকালে বিএনপির মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন অভিযোগ করেন, সরকার স্বৈরাচারী আচরণ করছে। বিএনপির নেতা-কর্মীদের হরতালের সমর্থনে শান্তিপূর্ণ মিছিলও করতে দিচ্ছে না।
তবে পুলিশের এক কর্মকর্তা দাবি করেন, বিএনপিকে বলা হয়েছে রাস্তা আটকে মিছিল না করতে। কিন্তু তারা তা শুনছে না। তাই কয়েকজনকে আটক করা হয়েছে।
মিরপুর-পল্লবী ও গাবতলী: গতকাল মঙ্গলবার সকাল আটটার দিকে টোলারবাগ থেকে ছাত্রদল ও যুবদলের ২৫-৩০ যুবক দারুস সালাম প্রধান সড়কে মিছিল করার চেষ্টা করলে পুলিশ তাঁদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এরপর গাবতলী বাস টার্মিনালের পেছনে একটি পরিত্যক্ত জায়গায় দু-তিনটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটলে আশপাশে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। বেলা পৌনে ১১টার দিকে হকার্স লীগের হরতালবিরোধী একটি মিছিল মিরপুর ১, ২ ও ১০ নম্বর গোলচত্বর হয়ে ১১ নম্বরে গিয়ে শেষ হয়।
সকালে মিরপুর ১, ১২ ও গাবতলী থেকে কিছু মিনিবাস গুলিস্তানের উদ্দেশে ছেড়ে যায়। দুপুর ১২টার পর বাস চলাচল বেড়ে যায়। এ সময় হিউম্যান হলার ও সিএনজিচালিত অটোরিকশাও চলাচল করে। তবে ট্যাক্সিক্যাব ও প্রাইভেট গাড়ি চলেনি। প্রচুর রিকশা চলেছে। বিকেল চারটার পর সব ধরনের যান চলাচল শুরু হয়। দিনের শুরুতে মিরপুর, পল্লবী ও গাবতলীর বিভিন্ন স্থানে পুলিশ অবস্থান নেয়। হরতাল চলাকালে র‌্যাবের টহল ছিল। বেশ কিছু দোকানপাট খোলা ছিল।
বিকেল পাঁচটার পর গাবতলী থেকে দূরপাল্লার উদ্দেশে বাস ছেড়ে যায়।
মহাখালীতে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া: সকাল নয়টার দিকে স্থানীয় বিএনপির নেতা-কর্মীরা মহাখালীর ওয়্যারলেস গেট এলাকা থেকে একটি মিছিল বের করার চেষ্টা করেন। এ সময় অর্ধশতাধিক পুলিশ তাঁদের বাধা দিলে নেতা-কর্মীরা গলির মধ্যে চলে যান। এরপর গলির মধ্য থেকে মিছিল করে তাঁরা প্রধান সড়কে আসার চেষ্টা করলে আবারও পুলিশের বাধার মুখে পড়েন। এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়। হরতাল-সমর্থকেরা পুলিশের দিকে ইটপাটকেল ছুড়ে মারেন।
বেলা ১১টার দিকে র‌্যাবের একটি দলও ওয়্যারলেস গেট এলাকায় অবস্থান নেয় এবং র‌্যাব ও পুলিশের যৌথ বাধার মুখে হরতাল-সমর্থকেরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যান। মহাখালী এলাকায় সারা দিনই কমবেশি বাস, সিএনজি ও রিকশা চলাচল করেছে।
মহাখালীসংলগ্ন বিমানবন্দর সড়ক এবং উড়াল সেতুর দুই দিকে বিপুলসংখ্যক সশস্ত্র পুলিশ, আর্মড পুলিশ ও কয়েক শ র‌্যাব সদস্য মোতায়েন ছিল। বিমানবন্দর সড়কেও গতকাল বাসের পাশাপাশি রিকশা চলাচল করেছে। তবে হজ ফেরত যাত্রীরা হরতালের কারণে বিমানবন্দরে গাড়িস্বল্পতার কারণে বিপাকে পড়েন। অনেক ট্যাক্সিক্যাব হজযাত্রী লেখা স্টিকার লাগিয়ে চলাচল করেছে।
জজকোর্ট প্রাঙ্গণ: পুরান ঢাকার আদালতপাড়ায় হরতালের সমর্থনে মিছিল বের করলে পুলিশ বিএনপিপন্থী দুই আইনজীবীকে আটক করে কোতোয়ালি থানায় নিয়ে যায়। তাঁরা হলেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক শামীমা আক্তার ও আবুল কালাম আজাদ খান। পরে সমিতির সাধারণ সম্পাদক কাজী নজীব উল্লাহ প্রতিনিধি পাঠালে মুচলেকা রেখে পুলিশ তাঁদের ছেড়ে দেয়।
সকাল থেকে আদালতপাড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নেতা-কর্মীরা হরতালের সমর্থনে কয়েক দফা মিছিল বের করেন। মিছিলটি আদালতপাড়ার বিভিন্ন স্থান প্রদক্ষিণ করে। মিছিলটি জজকোর্টের সামনের সড়কে বের হওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশ ব্যারিকেড দেয়। পরে তাঁরা জজকোর্ট প্রাঙ্গণে সমাবেশ করেন। হরতালের বিপক্ষে আওয়ামীপন্থী আইনজীবীরাও পাল্টা মিছিল ও সমাবেশ করেছেন।
পুরান ঢাকা: বেলা সোয়া তিনটার দিকে বাহাদুর শাহ পার্কের উত্তর পাশে ইউনাইটেড পরিবহনের যাত্রীবাহী একটি চলন্ত বাসে কে বা কারা আগুন ধরিয়ে দেয়। স্থানীয় মানুষ চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। বাসটির কয়েকটি আসন পুড়ে যায়।
সূত্রাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলাম বলেন, ‘যাত্রীবেশে বাসে থাকা কেউ এ ঘটনা ঘটাতে পারে। এ ব্যাপারে থানায় মামলা প্রক্রিয়াধীন।’
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে সকাল থেকে বিপুলসংখ্যক দাঙ্গা পুলিশ অবস্থান নেয়। পুলিশের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরাও প্রহরা বসান। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ছাত্রলীগের সভাপতি কামরুল হাসান ও সাধারণ সম্পাদক গাজী আবু সাঈদের নেতৃত্বে হরতালবিরোধী মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি বাহাদুর শাহ পার্ক, ইংলিশ রোডের মোড় হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে এসে শেষ হয়। কবি নজরুল সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রলীগ হরতালবিরোধী মিছিল বের করে।
দুপুর ১২টার দিকে ঢাকা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনের গলি থেকে অবিস্ফোরিত একটি ককটেল উদ্ধার করে সূত্রাপুর থানার পুলিশ। পরে ককটেলটি নিষ্ক্রিয় করা হয়। বেলা দুইটার দিকে নয়াবাজার এলাকায় কে বা কারা একটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। বেলা সাড়ে তিনটার দিকে লুৎফর রহমান লেনের মাথায় ভবনের ওপর থেকে রাস্তায় একটি ককটেল ছোড়া হয়। এতে মানুষের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়।
চকবাজার, ছোট কাটরা, বড় কাটরা, রহমতগঞ্জ, মৌলভীবাজার, চকমোগলটুলী, ইমামগঞ্জ, মিটফোর্ড রোড, বাবুবাজার, নয়াবাজার, ইসলামপুর রোড, সদরঘাট, ইংলিশ রোড, তাঁতীবাজার, শাঁখারীবাজার, নর্থসাউথ রোড, সৈয়দ নজরুল ইসলাম সরণি, গুলিস্তান, ফুলবাড়িয়া, নবাবপুর, নারিন্দা রোডসহ আশপাশের এলাকার সব দোকানপাট ছিল বন্ধ। সদরঘাট থেকে গাবতলী ও সদরঘাট হয়ে মিরপুর রুটের অল্প কিছু বাস চলাচল করতে দেখা গেছে। অন্যান্য এলাকার সড়কগুলোতে রিকশা চলাচল করতে দেখা গেছে। এসব এলাকার প্রতিটি মোড়ে দাঙ্গা পুলিশ মোতায়েন ছিল।
মতিঝিল, গুলিস্তান, প্রেসক্লাব এলাকা শান্ত: নগরের অফিসপাড়া মতিঝিল সারা দিনই ছিল শান্ত। সেখানকার প্রায় সব দোকান ছিল বন্ধ। ব্যাংক খোলা থাকলেও প্রায় সব কটি বেসরকারি ব্যাংকের মূল ফটক ছিল বন্ধ। সরকারি ব্যাংকগুলোর মূল ফটক খোলা ছিল। ব্যাংকে লেনদেন করতে খুব কম লোকই এসেছেন সারা দিন। এই এলাকায় বেলা ১১টার দিকে জামায়াতে ইসলামী একটি মিছিল বের করে। এ ছাড়া বিএনপি বা শরিক দলের অন্য কোনো নেতা-কর্মীকে দেখা যায়নি। একই অবস্থা ছিল গুলিস্তান, পল্টন, জাতীয় প্রেসক্লাব এলাকায়। এই এলাকায় হরতালের পক্ষে কোনো পিকেটারকেই দেখা যায়নি। তবে দু-একটি পাবলিক বাস ছাড়া যান্ত্রিক যানবাহন চলাচল করেনি বললেই চলে। গোটা এলাকায় সারা দিনই চলেছে রিকশার দাপট।
==================
গল্প- 'আজি ঝড়ের রাতে তোমার অভিসারে'  গল্প- 'মহামানুষের গল্প' by রাসেল আহমেদ  গল্পালোচনা- 'যেভাবে আঙুল ফুলে কলাগাছ হয়!' by আলী হবিব  জলবায়ু সম্মেলনঃ আমি কেন কানকুনে যাচ্ছি? by মেরি রবিনস  ভ্রমণ- 'মেঘনায় যায় মেঘনা রানী' by সালেক খোকন  ভ্রমণ- 'গন্তব্য নাফাখুম' by জাকারিয়া সবুজ  আলোচনা- 'এখনো একটি গ্রেট গেইম অস্বস্তিকরভাবে প্রাসঙ্গিক' by এম আবদুল আজিজ  গল্পসল্প- জীবন ঢেকে যাচ্ছে বালুতে  প্রকৃতি- কোপেনহেগেন থেকে কানকুনঃ সময় এসেছে মুহূর্তটিকে কাজে লাগানোর by জেমস এফ মরিয়ার্টি  আলোচনা- দরিদ্র মানুষের পাঁজরের ওপর দুর্দান্ত পাজেরো  বিএনপির মিছিলে পুলিশ ও সরকার সমর্থকদের পিটুনি  খবর কালের কন্ঠের- হরতালের ধরপাকড় চলছেই  খবর- খুনের মামলা প্রত্যাহার, শীর্ষ সন্ত্রাসীর অব্যাহতি by নজরুল ইসলাম  প্রকৃতি- চট্টগ্রামে ঐতিহ্যের পাহাড় কেটে বহুতল ভবনঃ সুরক্ষার পরিকল্পনা ধ্বংসের অনুমোদন  প্রকৃতি খবর- জলবায়ু সম্মেলন আজ শুরু  রাজনৈতিক আলোচনা- 'পুলিশই কি হরতাল সফল করে দেয়' by আবেদ খান  আইন কানুন- 'বাহাত্তরের সংবিধান ফিরছে না' by আহমেদ দীপু  আইরিন খান বললেন,'নারীর মানবাধিকার রক্ষায় আরও সক্রিয় হতে হবে' সুত্র প্রথম আলো


দৈনিক প্রথম আলো এর সৌজন্যে

এই কখব্র'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.