পরিবর্তন দেখছেন টেন্ডুলকার

ব্যাটিং-বোলিং করেননি। ধরেননি ক্যাচও। তবু কাল
ছিল টেন্ডুলকারের ইতিহাস গড়ার দিন
বিশ বছর—দুই দশক। দুনিয়ার মানচিত্রেই এই সময়ে ওলটপালট হয়ে গেছে অনেক। স্নায়ুযুদ্ধ শেষ হয়ে এককেন্দ্রিক হয়ে গেছে বিশ্ব। বিশ্বজুড়ে লাখো লাখো বদলের মতো এই সময়ে বদলে গেছে ক্রিকেটও।
আম্পায়ারদের ওপর খবরদারি করার জন্য তৃতীয় আম্পায়ার আবির্ভূত হয়েছেন, পাওয়ার প্লে চালু হয়েছে, সুপার-সাব পদ্ধতি এসে আবার চলেও গেছে, রেফারেল পদ্ধতি আসছে। আর এসব পরিবর্তনের চলমান সাক্ষী হয়ে এখনো মাঠে টিকে আছেন শচীন টেন্ডুলকার।
তবে এসব পরিবর্তন নয়, বিশ বছরেরও বেশি সময়ের ক্রিকেট-জীবনে সবচেয়ে বেশি নজর কেড়েছে তাঁর ব্যাটসম্যানদেরও আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠা। যে টেস্ট ক্রিকেটে একসময় রান উঠত গরুর গাড়ির গতিতে; সেখানেই অস্ট্রেলিয়া, ভারত, শ্রীলঙ্কা এখন বুলেট-ট্রেনের গতিতে রান তোলে।
টেন্ডুলকারের মনে হয়, টেস্টে ব্যাটসম্যানদের মধ্যে এই পরিবর্তনটা এনে দিয়েছে সীমিত ওভারের ক্রিকেট, বিশেষ করে, টি-টোয়েন্টি খেলা, ‘২০ বছরে অনেক পরিবর্তনই দেখেছি। ওয়ানডে ক্রিকেটে অনেক পরিবর্তন এসেছে। সঙ্গে টি-টোয়েন্টির আবির্ভাবই সম্ভবত টেস্ট ক্রিকেটকে আক্রমণাত্মক করে ফেলেছে। আমার মনে হয়, এখন ব্যাটসম্যানরা অনেক বেশি সুযোগ নিতে চায়। ওয়ানডে আর টি-টোয়েন্টি খেলতে গিয়ে এরা আরও উদ্ভাবনী হয়ে উঠেছে।’
টেন্ডুলকার নিজেও কি তা-ই হয়ে ওঠেননি? ওয়েবসাইট।

No comments

Powered by Blogger.