কূটনীতিক পাড়ায় সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থা

রাজধানীর কদমতলীতে র‌্যাব ও পুলিশের তল্লাশি-যুগান্তর
গুলশান-বারিধারা কূটনীতিক এলাকার নিরাপত্তা আরও বাড়ানো হয়েছে। শুক্রবার সকাল থেকে এ এলাকার প্রবেশপথগুলোতে পোশাকধারী পুলিশের পাশাপাশি বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যদের মোতায়েন করা হয়। বন্ধ করে দেয়া হয় বিভিন্ন দূতাবাসসংলগ্ন সড়ক। মোড়ে মোড়ে চলে তল্লাশি। নারী ও শিশুদেরও তল্লাশি করা হয়।
গুলশান-বনানী ও বারিধারাসহ যেসব এলাকায় বিদেশীরা বসবাস করেন সেসব এলাকায় সংশ্লিষ্টদের অনুমতি ছাড়া সাধারণ মানুষকে প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছে না। তবে নিরাপত্তা-তল্লাশির নামে পুলিশ অনেক ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি করছে বলেও অভিযোগ করেন কেউ কেউ। গুলশান জোনের সহকারী কমিশনার রফিকুল ইসলাম বলেন, থানা পুলিশের পাশাপাশি পুরো গুলশান-বারিধারা এলাকায় আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন), র‌্যাবের বিশেষায়িত বাহিনী সোয়াত টিমের সদস্যরা টহল দিচ্ছে। এছাড়া গুলশান সোসাইটি ও থানা পুলিশের যৌথ উদ্যোগে পুরো এলাকায় ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা স্থাপন করে সার্বক্ষণিক মনিটরিং করা হচ্ছে। রাজধানীর কূটনীতিক এলাকা গুলশান-বারিধারায় প্রবেশপথগুলোতে এমনিতেই ১৮টি স্থায়ী পুলিশ পোস্ট ছিল। ২৮ সেপ্টেম্বর গুলশানের ৯০ নম্বর রোডে ইতালির নাগরিক সিজারি তাভেল্লা খুন হওয়ার পর আরও ১১টি স্থায়ী চেকপোস্ট স্থাপন করা হয়েছে।

No comments

Powered by Blogger.