লন্ডন পুলিশ জলকামানও নিল না by আতাউস সামাদ

ব্রিটিশরা ২০০ বছর ধরে এ দক্ষিণ এশিয়া উপমহাদেশ দখলে রেখে শাসন করেছে। তারা তাদের এ রাজ্যের নাম দিয়েছিল 'ডমিনিয়ন অব ইন্ডিয়া'। ভারত রাজ্যে আমরা ছিলাম ব্রিটিশ রাজার প্রজা (subject)। সেই রাজা আর তাঁর প্রতিভূদের কাছ থেকে আমরা অনেক কিছু শিখেছি, পেয়েছি ও নিয়েছি বলে থাকি। যেমন_এ মুহূর্তে বাংলাদেশে যে ধরনের সরকারব্যবস্থা চলছে, সেই সংসদীয় পদ্ধতির সরকার ব্রিটেনে চলছে কয়েক শ বছর ধরে
। ব্রিটিশ পার্লামেন্ট ভবনের নাম ওয়েস্টমিনস্টার (Westminster) প্রাসাদ। সেই প্রাসাদের নামানুসারে ব্রিটিশ শাসনপদ্ধতিকে ওয়েস্টমিনস্টার সিস্টেমও বলা হয়ে থাকে। আমরাও অনেক সময় বলি, আমাদের এখানে ওয়েস্টমিনস্টার ধাঁচের সংসদভিত্তিক শাসনব্যবস্থা বা রাজনৈতিক পদ্ধতি অনুসরণ করা হচ্ছে। ব্রিটিশরা তাদের ভারত রাজ্যের জন্য সেই ১৮৬২ সালে যে দণ্ডবিধির (ঢ়বহধষ পড়ফব) খসড়া তৈরি করে ১৮৬৪ সালে তা চালু করে, বাংলাদেশের দণ্ডবিধি হিসেবে মোটামুটি সেটাই আমরা এখনো রেখে দিয়েছি। আমরা ব্রিটেনের অঙ্ফোর্ড ও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনামের কথা কয়েক পুরুষ ধরে শুনে আসছি, তাই আমাদের দেশের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়টির পরিচয় দেওয়ার সময় 'ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়' নামটি উচ্চারণ করতে যত না অহংকার বোধ করি, তার চেয়ে বেশি তৃপ্তি পাই একে 'প্রাচ্যের অঙ্ফোর্ড' হিসেবে পরিচয় করিয়ে দিতে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার না পেলে কেবলই তাঁর কবিতার আপন মহিমায় এক বাক্যে 'কবিগুরু' হিসেবে স্বীকৃতি পেতেন কি না সন্দেহ আছে (তাঁর জীবদ্দশায় তাঁকে তো কম সমালোচনা সহ্য করতে হয়নি)। কিন্তু সেই নোবেল পুরস্কার পেতে তাঁকে গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থ ইংরেজিতে অনুবাদ করে দিতে হয়েছিল। আমাদের উকিল সাহেবরা বড় আয়ের আইনজীবী হওয়ার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করেন বিলাতের 'ব্যারিস্টার' সনদটা পেতে। বাংলাদেশে কোনো ইংরেজিমাধ্যমের (ইংলিশ মিডিয়াম) স্কুল একটু সফল হতে পারলেই সেটাতে কয়েক হাজার ছাত্রছাত্রী ভর্তি হওয়াটা নিশ্চিত। আমাদের এই ঢাকায় এমন ইংরেজি মাধ্যম বিদ্যালয়ও আছে, যেটাতে ছাত্রছাত্রীদের মাথাপিছু মাসিক বেতন এক লাখ টাকার ওপর। আমাদের সেনাবাহিনীর অফিসারদের মধ্যে স্যান্ডহার্স্ট মিলিটারি একাডেমীতে প্রশিক্ষণ নিয়ে এলেই একসময় ধরে নেওয়া হতো যে এ ছেলে সেনাপ্রধান হওয়ার পথে। আর দুর্ভাগ্যক্রমে যদি ওই পর্যন্ত পেঁৗছাতে না পারে তবুও মেজর জেনারেল পদ পর্যন্ত তো যাবেই। গত কথিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় থেকে একাধিক লেফটেন্যান্ট জেনারেল পদ সৃষ্টি হওয়ায় এখন তো আরো ওপরে পেঁৗছার সুযোগ হয়েছে।
তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, ব্রিটিশরা তাদের দখল করা রাজ্য বা উপনিবেশে যেসব আইন, প্রথা বা পদ্ধতি চালু করে রেখে গেছে সেগুলো এবং তাদের নিজের দেশ ব্রিটেনে একই বিষয়ে যে ঐতিহ্য, আইন, প্রথা ও প্রক্রিয়া অনুসরণ করে, সেগুলোর মধ্যে রয়েছে অনেক তফাত। ব্রিটেনের সশস্ত্র বাহিনী ক্যু করে ক্ষমতা দখল করে না। আমাদের এখানে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কয়েকবার তা হয়েছে। বাংলাদেশের বিশিষ্ট আইনজীবী এবং সাবেক আইন, জ্বালানি ও পররাষ্ট্রবিষয়ক মন্ত্রী ড. কামাল হোসেন একবার এক ব্রিটিশ রাজনৈতিক নেতাকে (সম্ভবত প্রতিরক্ষামন্ত্রী) প্রশ্ন করেছিলেন, 'আপনাদের দেশের স্যান্ডহার্স্ট পাস অফিসাররা ক্যু করে না অথচ এই একই স্যান্ডহার্স্ট থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে গিয়ে পাকিস্তান আর বাংলাদেশে অভ্যুত্থান ঘটায় কেন?' সেই ব্রিটিশ রাজনৈতিক নেতা উত্তরে বলেছিলেন, 'আমরা ভারতে যে সামরিক বাহিনী রাখতাম তার প্রশিক্ষণ, রণকৌশল ও নিয়মনীতি করেছিলাম রাজ্য দখলে রাখার জন্য। আর ব্রিটেনে যে সামরিক বাহিনী আছে তা আপন দেশ ও নিজ দেশের মানুষকে রক্ষা করার জন্য। দেশের সৈন্যদের জন্য নিয়মনীতি আলাদা। আপনারা স্বাধীন হয়েও ঔপনিবেশিক নিয়মকানুন বদলাননি। ফলে আপনাদের সশস্ত্র বাহিনীর লোকদের চিন্তাধারাও বদলায় নাই।' ড. কামাল হোসেনের মুখ থেকেই আমি এ কাহিনীটা শুনেছি। বিলাতে তাঁর ওই কথোপকথনও হয়েছিল ১৯৭৫-এর আগস্ট-পরবর্তী সময়ে।
একইভাবে ব্রিটেনের আইন ও আদালতের সঙ্গে আমাদের আইন-আদালতের তফাত অনেক। যেমন_পরাশক্তির চাপ থাকা সত্ত্বেও চাঞ্চল্যকর রাষ্ট্রীয় গোপন দলিলপত্র ফাঁস করে দেওয়ার জন্য বিশ্বজুড়ে বিখ্যাত ওয়েবসাইট উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ ব্রিটেনে নিজে পুলিশের কাছে হাজির হয়েছিলেন। পুলিশ তাঁকে ধাওয়া করে ধরে চড়-থাপ্পড় লাগায়নি এবং আটক হওয়ার পর তিনি জামিন পেয়েছেন। আমাদের এখানে হলে ধারণা করি, তাঁর অবস্থা ঢাকার আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের মতো হতো। পোশাক তৈরি শ্রমিক সংগঠনের নেতা মোশরেফা মিশু যে কী অবস্থায় আটক আছেন খবরের কাগজে তার বিস্তারিত খবর দেখছি না। তাঁকে নিয়ে চিন্তায় আছি। কারণ আমাদের দেশে বিচার তো পরের কথা, কারোর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ তদন্ত হওয়ার আগেই তো পুলিশ অথবা কয়েদখানায় আগত 'অজ্ঞাতপরিচয়' ব্যক্তিরা তাঁকে এক দফা সাজা দিয়ে দেয়। ব্রিটেনের বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ ও স্কুলে লেখাপড়া শেখানোর ব্যবস্থাও আমাদের এখান থেকে বেশ আলাদা বলে শুনেছি। ব্রিটেনে সরকারকেও পার্লামেন্ট ও জনসাধারণকে যথেষ্ট মান্য করে চলতে হয়। আমাদের এখানকার মতো নামকাওয়াস্তে বা কথার কথা মতো করে নয়। গত ৯ ডিসেম্বর লন্ডন শহরে প্রচণ্ড ছাত্র বিক্ষোভ হয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র বেতন বৃদ্ধির বিরুদ্ধে। সেদিন বেতন বাড়ানোর প্রস্তাব পার্লামেন্টে মাত্র ২১ ভোটের ব্যবধানে পাস হয়। কিন্তু ওই বিতর্কিত প্রস্তাবটি পাস হওয়ার পরই ব্রিটিশ ব্যবসায়মন্ত্রী ভিন্স কেব্ল্ বললেন, 'এখানে গণতান্ত্রিকভাবে ভোটে জিতলেও আমি স্পষ্ট বুঝতে পারছি, দেশবাসীর সমর্থন আমরা যথেষ্ট পাইনি। এখন আমাদের কর্তব্য হবে, সারা দেশ সফর করে সবার সঙ্গে কথা বলে তাঁদের বোঝানো যে নতুন বেতন হার এখনই কারোর ক্ষতি করবে না, বরঞ্চ এটা প্রয়োগের জন্য যেসব শর্ত আছে তাতে শিক্ষাব্যবস্থার নানাভাবে উপকার হবে।' বাংলাদেশে কোনো মন্ত্রী এভাবে দায় নিয়ে কাজ করবেন তা কল্পনা করাও শক্ত।
তবে লন্ডনে ৯ ডিসেম্বর ২০১০ তারিখে ছাত্র বিক্ষোভ নিয়ে অন্য যে ঘটনা ঘটেছে, সেটা আরো গুরুত্বপূর্ণ। সেদিন বিক্ষোভে যে সহিংসতা হয় তা ব্রিটিশদের অনেককেই হতভম্ব করেছে। বিক্ষোভকারীরা একসময় ওয়েস্টমিনস্টার প্যালেসের দিকে ছুটে আসে। পুলিশের বাধা পেয়ে তারা অর্থ মন্ত্রণালয়ের জানালা ভাঙে এবং সুপ্রিম কোর্টে ঢিল ছোড়ে। রাস্তায় কাঠের বাঙ্ েআগুন ধরিয়ে দেয়। চার্চিলের মূর্তিতে প্রস্রাব করে। কিন্তু তার চেয়েও বিপজ্জনক হলো, ওইদিন সন্ধ্যায় রাজকুমার চার্লস যখন তাঁর স্ত্রী ক্যামিলাকে সঙ্গে নিয়ে একটা বিচিত্রানুষ্ঠানে যাচ্ছিলেন তখন পার্লামেন্ট থেকে বেশ দূরে রিজেন্ট স্ট্রিটে প্রায় ৫০ জন বিক্ষোভকারীর একটি দল তাঁদের রোলস রয়েস গাড়ি লক্ষ করে নানা কিছু ছুড়ে মারে। তাতে একটা জানালার কাচ ভেঙে যায়। একজন বিক্ষোভকারী ভাঙা জানালা দিয়ে একটা লাঠি ঢুকিয়ে ক্যামিলার কোমরে খোঁচাও দেয়। এখানে বিক্ষোভকারীরা চিৎকার করে স্লোগান দিয়েছিল, 'ওদের মাথা কেটে নাও।' তবে প্রিন্স চার্লসের নিরাপত্তায় নিয়োজিত রক্ষীরা ও পুলিশ পরিস্থিতি সামলে নেয়। বিক্ষোভকারীরা আরো কিছু করতে পারার আগেই তারা চার্লস ও ক্যামিলাকে নিয়ে স্থান ত্যাগ করতে সমর্থ হয়। সেদিনের বিক্ষোভে শতাধিক বিক্ষোভকারী ও পুলিশ আহত হয়। আটজন পুলিশ গুরুতর আহত হয়েছে বলে দাবি করে পুলিশ কর্তৃপক্ষ। পুলিশ ২২ জনকে গ্রেপ্তার করে। বিক্ষোভের ছবি দেখে পুলিশ সহিংস ব্যক্তি হিসেবে বর্ণনা করে ১৬-১৭ জনের ছবি প্রকাশ করে তাদের ধরিয়ে দিতে অনুরোধ করেছে।
তবে লক্ষণীয় হলো, পার্লামেন্ট ভবন, ট্রেজারি ও রাজকুমারের গাড়ি আক্রান্ত হওয়া সত্ত্বেও লন্ডন পুলিশ 'অজ্ঞাতপরিচয়' হাজার হাজার লোকের বিরুদ্ধে কোনো মামলা করেনি, যেমন করেছে চট্টগ্রাম গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভের পর বাংলাদেশ পুলিশ ২৫ হাজার অজানা লোকের বিরুদ্ধে। লন্ডনে পুলিশ ওই বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি চালায়নি বা তাদের হাতে কেউ নিহত হয়নি, যেমন হয়েছেন একজন গার্মেন্টকর্মী ও একজন রিকশাচালকসহ অন্তত চারজন চট্টগ্রামে ১২ ডিসেম্বর বিক্ষোভের সময়। লন্ডনে ওই বিক্ষোভের পর কোনো লাশ গায়েব হওয়ার অভিযোগ ওঠেনি, যেমন হয়েছে আমাদের এখানে রূপগঞ্জে সেনাবাহিনীর সদস্যদের জমি কেনা নিয়ে সংঘর্ষের পর।
ব্রিটেনে এখন জোর আলোচনা চলছে বিক্ষোভ ও হাঙ্গামা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য পুলিশ উন্নততর ও আরো বেশি কার্যকর কী পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারে। একটা প্রস্তাব এসেছিল যে পুলিশ ভবিষ্যতে এ রকম অবস্থায় জলকামান ব্যবহার করুক। লন্ডনের পুলিশ কর্মকর্তারা প্রস্তাবটিকে 'অবাস্তব' আখ্যায়িত করে তা প্রত্যাখ্যান করেছেন। এদিকে প্রিন্স চার্লস বা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী থেরেসা মে কেউই কোনো পুলিশের বা নিরাপত্তাকর্মীর চাকরি খাওয়ার কথা বলেননি। চার্লস বলেছেন, 'তাঁর নিরাপত্তারক্ষীরা চমৎকারভাবে তাঁদের নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নিয়েছেন।' স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, 'পুলিশ গত কয়েক দশকের মধ্যে জনতার সঙ্গে এমন কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েনি।' ব্রিটিশ সরকার ও পুলিশ এখন যা নিয়ে ভাবছে তা হলো, ১. আগাম তথ্য সংগ্রহ করে সহিংস ও সন্দেহভাজন লোকদের ঘটনার আগেই আটক করে ফেলা এবং ২. বিক্ষোভকারীদের স্পর্শকাতর স্থান থেকে দূরে রাখার জন্য এখানকার চেয়ে ভিন্ন কী ব্যবস্থা করা যায় তা উদ্ভাবন করা। এদিকে এক ছাত্রী প্রস্তুতি নিচ্ছে লন্ডন পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার। তার অভিযোগ, বিক্ষোভ চলার সময় পুলিশ তাকে ও তার সঙ্গীদের ঠাণ্ডার মধ্যে অনেকক্ষণ এক জায়গায় দাঁড় করিয়ে রেখেছিল, অন্যত্র সরতে দেয়নি। লন্ডন পুলিশের এ কৌশলটার নাম 'কেটলিং'। বাংলাদেশে কী পুলিশের লাঠিপেটা বা গুলি করার বিরুদ্ধে শাস্তি চেয়ে মামলা করার কোনো সুযোগ আছে?
===============================
রাষ্ট্রের চ্যালেঞ্জ ও যুদ্ধাপরাধী বিচারের দায়বদ্ধতা  পোশাক শিল্পে অস্থিরতার উৎস-সন্ধান সূত্র  বাতাসের শব্দ  গোলাপি গল্প  বজ্র অটুঁনি অথবাঃ  উদ্ভট উটের পিঠে আইভরি কোস্ট  আনল বয়ে কোন বারতা!  ফেলানীর মৃত্যুতে পশ্চিমবঙ্গ- নিজ ভূমেই প্রশ্নবিদ্ধ ভারতের মানবিক চেহারা  বাজার চলে কার নিয়ন্ত্রণে  উঠতি বয়সের সংকট : অভিভাবকের দায়িত্ব  বিকল্প ভাবনা বিকল্প সংস্কৃতি  অন্ধত্ব ও আরোগ্য পরম্পরা  খুলে যাক সম্ভাবনার দুয়ার  কক্সবাজার সাফারি পার্কঃ প্রাণীর প্রাচুর্য আছে, নেই অর্থ, দক্ষতা  জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের গুপ্ত জীবন  ছাব্বিশটি মৃতদেহ ও একটি গ্রেপ্তার  ৩৯ বছর পরও আমরা স্বাধীনতাটাকে খুঁজছি  সাইবারযুদ্ধের দামামা  সরলতার খোঁজে  সেই আমি এই আমি  আমেরিকান অর্থনীতি ডলারের চ্যালেঞ্জ  বাংলাদেশ-ভারত যৌথ ইশতেহার- আশানুরূপ সুফল নেই এক বছরেও  ন্যায়ভিত্তিক সমাজ ও রাজনীতি  মাস্টারদা সূর্যসেন ও যুব বিদ্রোহ সাতাত্তর  রসভা নির্বাচন ২০১১: একটি পর্যালোচনা  ড. ইউনূস অর্থ আত্মসাৎ করেননি  প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির ৩৯ বছর  স্বাধীনতাযুদ্ধের 'বিস্মৃত' কূটনৈতিক মুক্তিযোদ্ধারা  আতঙ্কে শেয়ারবাজার বন্ধঃ বিক্ষোভ  আতঙ্কের রাজত্ব কায়েম হয়েছে  মানবকল্যাণ আমাদের মন্ত্র  ট্রানজিট নিয়ে সবে গবেষণা শুরু  ভারতের একতরফা সেচ প্রকল্পঃ বাংলাদেশের আপত্তিতে বিশ্বব্যাংকের সাড়া  আমলাদের যাচ্ছেতাই বিদেশ সফর  সরকারের ব্যর্থতায় হতাশাঃ বিরোধী দলের ব্যর্থতায় বিকল্পের অনুপস্থিতি  ক্ষমতা ও গণতন্ত্র  পানি সংকট পানি বাণিজ্য  ২০১০ সালের অর্থনীতি কেমন গেল  গণতান্ত্রিক বিকাশের পথে বাধা অনেক  কপাটে তালা দিয়ে কেন এই মৃতু্যর আয়োজন


দৈনিক কালের কন্ঠ এর সৌজন্যে
লেখকঃ আতাউস সামাদ
সাংবাদিক ও কলামিস্ট


এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.