২০১১ বিশ্বকাপে রেফারেল পদ্ধতি
ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম (ডিআরএস) নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে বেশ বিতর্ক চলছে ক্রিকেট বিশ্বে। মাঠের আম্পায়ারদের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করার এই ক্ষমতাকে দেখা হচ্ছে প্রযুক্তির সঙ্গে ক্রিকেটের এগিয়ে চলা হিসেবে। অনেকের মতে ডিআরএসের পক্ষেও নির্ভুল সিদ্ধান্ত দেওয়া সম্ভব নয়। তবে আইসিসি বরাবরই রেফারেল পদ্ধতি নামে পরিচিত ডিআরএসের পক্ষে। আগামী ২০১১ বিশ্বকাপ দিয়ে এই পদ্ধতি ওয়ানডেতেও চালু হবে বলে জানা গেছে।
ডিআরএস এত দিন শুধু টেস্টে চালু ছিল। যে পদ্ধতিতে আম্পায়ারের কোনো সিদ্ধান্ত পছন্দ না হলে ফিল্ডিং দলের অধিনায়ক কিংবা ব্যাটিং দলের ব্যাটসম্যানরা তিনটি সফল আবেদন করতে পারেন। পরীক্ষামূলকভাবে যেসব ম্যাচে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে, সেসব ম্যাচের সংশ্লিষ্টদের কাছ থেকে আইসিসি এ সম্পর্কে মতামত চেয়েছিল। বেশির ভাগ মতই এই পদ্ধতির পক্ষে এসেছে বলে জানিয়েছে আইসিসি। ভবিষ্যতের সব টেস্ট সিরিজের পাশাপাশি ওয়ানডেতেও, বিশেষ করে আগামী বিশ্বকাপে ডিআরএস চালুর পক্ষে সুপারিশ করা হয়েছে। অবশ্য এও দেখা গেছে, আম্পায়ারের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে মাত্র ২৬ শতাংশবার সফল হয়েছেন খেলোয়াড়েরা। অর্থাৎ ৭৪ শতাংশ সিদ্ধান্তই সঠিক ছিল।
ডিআরএস এত দিন শুধু টেস্টে চালু ছিল। যে পদ্ধতিতে আম্পায়ারের কোনো সিদ্ধান্ত পছন্দ না হলে ফিল্ডিং দলের অধিনায়ক কিংবা ব্যাটিং দলের ব্যাটসম্যানরা তিনটি সফল আবেদন করতে পারেন। পরীক্ষামূলকভাবে যেসব ম্যাচে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে, সেসব ম্যাচের সংশ্লিষ্টদের কাছ থেকে আইসিসি এ সম্পর্কে মতামত চেয়েছিল। বেশির ভাগ মতই এই পদ্ধতির পক্ষে এসেছে বলে জানিয়েছে আইসিসি। ভবিষ্যতের সব টেস্ট সিরিজের পাশাপাশি ওয়ানডেতেও, বিশেষ করে আগামী বিশ্বকাপে ডিআরএস চালুর পক্ষে সুপারিশ করা হয়েছে। অবশ্য এও দেখা গেছে, আম্পায়ারের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে মাত্র ২৬ শতাংশবার সফল হয়েছেন খেলোয়াড়েরা। অর্থাৎ ৭৪ শতাংশ সিদ্ধান্তই সঠিক ছিল।
No comments