শিল্প-অর্থনীতি 'ক্ষুদ্রঋণের বিড়ম্বনা' by আহমদ রফিক

ক্ষুদ্র ঋণদান-ব্যবস্থা 'মাইক্রো ক্রেডিট সিস্টেম' নিয়ে অনেক দিন ধরেই লেখালেখি চলছে পত্রপত্রিকায়, সাময়িকীতে, কখনো কথিত 'টক শো'তে। মূলত এর ভালো-মন্দ নিয়ে, পক্ষে-বিপক্ষে।

'বিপক্ষে' কথাটা বোধ হয় ঠিক হলো না। এ সম্বন্ধে আমার প্রাথমিক আগ্রহ ছিল রবীন্দ্রনাথের 'কৃষি ব্যাংকে'-এর কারণে। পরে ভূমিহীন কৃষকদের সমস্যা সমাধানের উদ্দেশ্যে গঠিত দু-একটি সংগঠনের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা, প্রাসঙ্গিক দুটি আন্তর্জাতিক চরিত্রের সেমিনারে উপস্থিতির (অবশ্য ঢাকায়) সুবাদে এ বিষয়ে বিশদ জানার আগ্রহ তৈরি হয়। সে জানার চেষ্টা আমার জন্য হতাশার। আর সেই সঙ্গে দুঃখ প্রগতিবাদী নামের পরিচিত আমাদের কিছুসংখ্যক মানুষের ভোলপাল্টানো চরিত্র দেখে।
এক কথায় বলি, ক্ষুদ্রঋণের কঠিন ব্যবস্থা যতটা গ্রামের গরিব-গুর্বো স্ত্রী-পুরুষদের দারিদ্র্য নিরসনের জন্য, তাদের জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার জন্য তার চেয়ে অনেক অনেক বেশি ঋণদান সংস্থার মালিকদের অবিশ্বাস্য দ্রুততায় বিত্তবান হওয়ার জন্য_গ্রাম্য ভাষায় বলা যায়, 'আঙুল ফুলে কলাগাছ হওয়া।' নুন আনতে পান্তা ফুরোনো গরিব গ্রামীণ বেওয়া বা ভূমিহীন গরিব লোকদের জন্য এ ব্যবস্থা তেমন কোনো সুফল তৈরি করেনি, কিছুসংখ্যক ব্যতিক্রম বাদে। এ ঋণের গোল চক্করের ভেতরে ঢুকতে পারলেই শুধু বিষয়টা স্পষ্ট হবে।
কিছু বেসরকারি জরিপের সূত্রে দেখা যায়, বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলের অধিকাংশ ভূমির মালিকানা মাত্র ১০ শতাংশ ধনী কৃষক বা ব্যবসায়ী অথবা কৃষক-ব্যবসায়ীর হাতে। আর ভূমিহীন কৃষকের সংখ্যা বিদেশি হিসাবে ৬০ শতাংশ, কিন্তু কৃষক-রাজনীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কয়েকটি সংস্থার হিসাবে ৬৫ থেকে ৭০ শতাংশ। এ জনসংখ্যার মধ্যে ৪৬ শতাংশ নারী, যারা বেঁচে থাকার প্রয়োজনে ঋণদান সংস্থার কাছে ছুটে যায়, বুঝে বা না বুঝে (গ্রামীণ বেওয়া)। তারপর যা ঘটার ঘটে।
এরাই ঋণ সংস্থার শিকারিদের 'টার্গেট গ্রুপ'। কারণ এদের খুব সহজে সচ্ছল জীবনের স্বপ্ন দেখানো যায়, আর এদের কাছ থেকে জবরদস্তি সুদ আদায়ের কাজটা খুব সহজে করা যায়। সুদের টাকা দিতে না পারলে ছাগলটা কিংবা নিদেনপক্ষে হাঁসটা-মুরগিটা কবজা করতে বা চালের টিন খুলে নিতে কোনো অসুবিধা হয় না। শক্ত হাতে বাধা দেওয়ার ক্ষমতা এ অসহায় মহিলাদের নেই।
গ্রামের ওই যে শক্তিমান ১০ শতাংশ মানুষ, তারাই গ্রামের অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণ করে, গ্রামীণ সমাজ পরিচালনা করে থাকে। তারা একাধারে জমির মালিক ও ব্যবসায়ী এবং স্থানীয় রাজনৈতিক শক্তির অংশীদার, হোক বা না হোক_ইউনিয়ন কাউন্সিলের মেম্বার বা চেয়ারম্যান। এদের কারো কারো আবার মহাজনি ব্যবসাও থাকে, কখনো তা গ্রামীণ অন্দরমহলে। সে ক্ষেত্রে সুদের হার এমনই চড়া যে তা সব হিসাব-নিকাশের, ন্যায়-অন্যায়ের বাইরে।
গ্রামের এ ছবিটার ব্যতিক্রম খুবই কম। ঋণদান সংস্থাগুলো বুঝেশুনেই ওই শক্তিমানদের হাতে ঋণ বা ঋণের সুদ আদায়ের দায়িত্ব তুলে দেয়, যতটা সম্ভব নিজেদের ভাবমূর্তি পরিচ্ছন্ন রাখতে।
গ্রামীণ গরিবি দশা এতটাই প্রকট যে ওই গরিবি ডোবায় ছিপ ফেলতে সবাই বেজায় আগ্রহী। ছোট একটা ঋণের 'চার' মুখের সামনে ধরলে ক্ষুধার্ত মাছ ধরা দেবেই। এরপর তাকে নিয়ে খেলানো, যত বেশি খেলানো যাবে তত বেশি লাভ। এ ঘটনা পুরনো কাবুলিওয়ালাদের কাহিনীর মতো; 'সুদ মাংতা, আস্লি নেহি মাংতা'।
ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে এত যে ঢাকঢোল পেটানো দেশে-বিদেশে, তাতে আমাদের প্রশ্ন : সত্যিই কি এর ফলে গ্রামের হতদরিদ্র দশা তাৎপর্যপূর্ণ মাত্রায় কমেছে? পরিসংখ্যান কিন্তু তা বলে না। আর তুলনামূলক জরিপ ছাড়া এসব জটিলতার সত্যিকার চেহারা বোঝা সম্ভব নয়। তবে যেটুকু বোঝা যায়, তাতেই এর ভয়াবহ চেহারা ধরা পড়ে। বলতে হয়, এ তো একদা ভয়াবহ মহাজনি ব্যবসার পরিশীলিত আধুনিক চিত্র। অথচ একেই বলা হচ্ছে সেবা, বলা হচ্ছে গ্রামীণ দারিদ্র্য নিরসনের সফল মডেল।
বিদেশিরাও এমনি ধারার প্রচারে খুশি। কিন্তু এই ঋণসেবা-প্রক্রিয়ার ভেতরে প্রবেশ কর ঋণ নয়, সাপ্তাহিক সুদ আদায়ের প্রকৃত চেহারা যদি বিদেশি দাতাসংস্থার কর্তাব্যক্তিরা দেখতে পেতেন, তাহলে 'সেবা' বা 'সাহায্য' বা 'দারিদ্র্য বিমোচন' শব্দগুলোর প্রকৃত মাহাত্ম্য বুঝতে তাঁদের কষ্ট হতো না। উপমাটা লাগসই না হলেও কথিত এ সেবার তথা সামাজিক ব্যবসা যে এক ধরনের সামাজিক 'মাৎস্যন্যায়', সে বিষয়ে হয়তো তাঁদের বোধোদয় ঘটত। জানা যেত, কত টাকা সুদে প্রাপ্ত বা বিনা সুদে প্রাপ্ত পুঁজির লগি্নতে কত শতাংশ হারে সুদ আদায় করা হয় এবং তা কী অমানবিক কায়দায় আদায় করা হয়। সে কায়দা অধিকাংশ ক্ষেত্রে নির্মম।
যে গরিব মানুষটিকে ঋণ নিতে হয়, চরম দারিদ্র্যের মুখে তার পক্ষে কি এক সপ্তাহের মধ্যে এমন লাভ সম্ভব যে মূল টাকায় হাত না দিয়ে সে সপ্তাহান্তে সুদ পরিশোধ করতে পারে? প্রায় দশক দুই আগের কথা, পূর্বোক্ত ভূমিহীন সমিতির উদ্যোগে অনুষ্ঠিত কয়েকটি আলোচনা সভায় যোগ দিয়ে শুনেছি, ঢাকার বাইরে থেকে আসা পুরুষ ও মহিলা ঋণগ্রহীতাদের অভিযোগ সাপ্তাহিক সুদ পরিশোধের সমস্যা নিয়ে, সুদ আদায়ের জবরদস্তি নিয়ে, এমনকি এ কথাও যে 'ঋণ আসলে আমাদের গলার ফাঁস, তবু না নিয়ে পারা যায় না।'
ঋণদান-প্রক্রিয়ার একমাত্র ইতিবাচক দিক হলো, বিনা বন্ধকে ঋণদানের যে কথা ঢাকঢোল পিটিয়ে প্রচার করা হয়; কিন্তু এর নেতিবাচক দিক, আদায়ের ভয়াবহতা এতটা বেশি যে গরিব গ্রামীণ মানুষের জন্য তা আর সেবার পর্যায়ে থাকে না, হয়ে ওঠে ঋণদাতার পক্ষে ব্যবসা তথা মুনাফাবাজি_আজকাল নানা তত্ত্বে এর নাম দেওয়া হচ্ছে 'সামাজিক ব্যবসা'। তাহলে বলতে হয়, ব্যবসা কি কখনো সেবার বা অন্ততপক্ষে সাহায্যের চরিত্র অর্জন করতে পারে?
স্বভাবতই জানা দরকার, কারা এ ধরনের প্রকল্পের ঋণদাতা, কী তাদের পরিচয়? সবাই জানি, দ্রুত গজিয়ে ওঠা 'বেসরকারি সংস্থা' তথা এনজিওগুলোই (যে নামে এ নব্য মহাজনদের সবাই চেনে, জানে) মূলত ওই ঋণদাতাগোষ্ঠী এবং তা ছোট-বড় নানা আকারের। ক্ষুদ্রঋণদাতা সংস্থা আকারে ক্ষুদ্র হলেও মুনাফার টানে ওই ক্ষুদ্রতা একসময় পাহাড় চূড়ায় উঠে যায়।
ক্ষুদ্র তখন আর ক্ষুদ্র থাকে না। লাভের পরিমাণ অবিশ্বাস্য বলেই বোধ হয় এ ব্যবসায় বিত্তাকাঙ্ক্ষীরা লাইন দিয়ে নেমে পড়েছেন। বাংলাদেশ তাই কথিত এ সেবার শোষণ ব্যবসায়ের উর্বর ভূমিতে পরিণত হয়েছে। মাত্র ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলের ছোট্ট বাংলাদেশে এনজিওর সংখ্যা কয়েক হাজার, কারো মতে ১৩ হাজার, কেউ লেখেন ২৫ হাজার। আর সুদের হার? সংস্থা থেকে সংস্থায় তা বিভিন্ন রকম। এক অর্থনীতিবিদের মতে, সুদের হার ২০ থেকে ৪০ শতাংশ। ভাবা যায়!
সম্প্রতি এক খবরে প্রকাশ, সরকার নাকি এসব ক্ষেত্রে সুদের হার সর্বোচ্চ ২৭ শতাংশে বেঁধে দিতে চাইছে। সে ক্ষেত্রে আমাদের প্রশ্ন : সমাজে দারিদ্র্য দূর করার চেষ্টায় (সেবায়?) নিবেদিত ঋণদান সংস্থার সুদের হার সরকারি-বেসরকারি সাধারণ ব্যাংকগুলোর প্রদত্ত ঋণের ওপর ধার্য সুদের হার থেকে এত বেশি হবে কেন? সরকার কেন তাদের লাগামহীন মুনাফার সমর্থক হবে, দরিদ্র জনগোষ্ঠীর স্বার্থের দিকে না তাকিয়ে?
এই সুদের প্রশ্নে একটি ঐতিহাসিক তথ্যের কথা বলি। রবীন্দ্রনাথ ১৯০৫ সালে কালিগ্রাম পরগনার দরিদ্র গ্রামীণ মানুষদের মহাজনের পীড়ন থেকে রক্ষা করতে যে সমবায়ী কৃষি ব্যাংক (কালিগ্রাম কৃষি ব্যাংক) স্থাপন করে দরিদ্র কৃষকদের ঋণ দিতে শুরু করেন, সেখানে সুদের হার ছিল ১২ শতাংশ। তিনি ৮ শতাংশ সুদে টাকা ধার করে ব্যাংকের প্রাথমিক পুঁজি সংগ্রহ করেন। ব্যাংক চলেছে, দরিদ্র গ্রামীণ মানুষ উপকৃত হয়েছে, মহাজন তাদের ব্যবসা গুটিয়ে নিয়েছে। তাহলে?
রবীন্দ্রনাথ এত আগে যে কাজ যেভাবে করতে পেরেছেন, এখন তা করতে পারা যাবে না কেন? কেন সুদের হার ২৭ বা ৪০ শতাংশ হবে? কারণ একটাই, মুনাফার লোভ। সেবা নয়, সাহায্য নয়, সেবার নামে, সাহায্যের নামে নিজের আখের গুছিয়ে নেওয়া, তাও গাঢ় সোনালি রঙে রাঙিয়ে। এবং তা দরিদ্র গ্রামীণ জনগোষ্ঠীকে শোষণের বিনিময়ে।
জানি, ঋণদাতা সংস্থার কর্তারা সত্যটা মানতে চাইবেন না। তবে কেউ কেউ সাহস করে সেটা স্বীকার করেন। যেমন সম্প্রতি একটি সাপ্তাহিকে গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, 'আজকাল সেবার খাতে বাণিজ্য ঢুকে গেছে। এনজিওগুলো সেবা সংস্থার নাম নিয়ে বাণিজ্য করছে।' তাঁর মতে, 'সিস্টেমটার ঠিক নেই।' ক্ষুদ্রঋণ সম্বন্ধেও একই কথা খাটে। তাঁর স্বীকারোক্তি 'আমরা ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে কাজ করিনি। আমরা আদর্শ নিয়ে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে পারছি না। বাধ্য হয়ে এখন গাইবান্ধা ও কুড়িগ্রাম এলাকায় মৌসুমি ঋণ বিতরণের কাজ শুরু করছি।' এই হলো ক্ষুদ্রঋণের দারিদ্র্য বিমোচন। কিছুকাল আগে কাগজে ক্ষুদ্রঋণের ভয়াবহ পরিণামের কিছু প্রতিবেদন বেরিয়েছিল_ঋণ পরিশোধ করতে না পেরে আত্মহত্যা।
এ আলোচনা দীর্ঘ হতে পারত। তবু ইতি টানছি একটি তথ্য দিয়ে। ক্ষুদ্রঋণ যদি গ্রামে দারিদ্র্যই দূর করবে, তাহলে এতগুলো বছর পর দরিদ্রের সংখ্যা শতাংশ হারে তো কমার কথা। কিন্তু কমছে না। ১৯৯৫ সালে বিআইডিএসের জরিপে দেখা যায়, ১৯৯৪ সাল নাগাদ বাংলাদেশে দরিদ্র জনসংখ্যার হার ৪৮ শতাংশ এবং অতীব দরিদ্রের সংখ্যা ২৩ শতাংশ। এরপর অনুরূপ জরিপের কথা আমার জানা নেই। কিন্তু অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আনু মুহাম্মদের কাছ থেকে দিনকয় আগে জানা গেল, বেসরকারি জরিপে ২০০৫ সাল নাগাদ যে তথ্য, তাতে দেখা যাচ্ছে, দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী জনসংখ্যা ৪৮ শতাংশের মতো। একেই বলে দারিদ্র্য বিমোচন।
সিদ্ধান্তটা তাহলে এমনই দাঁড়ায় : ক্ষুদ্রঋণ দানের মহাজনি ব্যবসা গ্রামীণ দারিদ্র্য নিরসনের বদলে দাতা সংস্থা শ্রেণীর অর্থনৈতিক স্বাস্থ্যই বিকশিত করেছে, কোনো কোনো ক্ষেত্রে বিত্তের পাহাড় সঞ্চয় এবং বহুমুখী বাণিজ্যের মুনাফায় আকাশচুম্বী। ক্ষুদ্রঋণ প্রকল্পের এমন পরিণাম তো প্রত্যাশিত হতে পারে না। কিন্তু তা-ই হচ্ছে। দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলতে হয়, হায় পতিসরের রবীন্দ্রনাথ!
===============================
আন্তর্জাতিক- 'চীন ও দুর্লভ ধাতু নিয়ে উদ্বেগ' by পিটার কাস্টার্স  আলোচনা- 'সুশাসন-সহায়ক প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো' by এ এম এম শওকত আলী  খবর ও ফিচার- 'মুক্তি পেল নীলকণ্ঠ পাখি' by শরীফ খান  প্রকৃতি- 'বাংলাদেশে জীবিকা হারানো মানুষের ‘অগত্যা বাস্তুচ্যুতি’  আলোচনা- 'প্রসঙ্গ : দুর্নীতি উৎপাটন' by মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম  ইতিহাস- পার্বত্য চট্টগ্রামের আদিবাসী পরিচিতি  প্রকৃতি- 'কোপেনহেগেনের বিক্ষোভ' by জোয়ান হ্যারি  আলোচনা- 'আদিবাসীদের সম্পৃক্ত করা দরকার' by ইলিরা দেওয়ান  আলোচনা- 'ভুরকি গ্রামের স্ব্বপ্না বিবি থেকে রুশনারা আলী' by ইফতেখার মাহমুদ  রাজনৈতিক আলোচনা- 'সংবিধান সংশোধন, যুদ্ধাপরাধের বিচার' by শ্যামল সরকার  প্রকৃতি- 'জলবায়ু পরিবর্তন : অদ্ভুত আঁধার এক' by আজাদুর রহমান চন্দন  প্রকৃতি- 'বাঘ রক্ষার বিশ্বসভা রাশিয়ায়' by ইফতেখার মাহমুদ  শিল্প-অর্থনীতি 'অবকাঠামোর উন্নয়নে পেছনের সারিতে বাংলাদেশ' by হানিফ মাহমুদ  প্রবন্ধ- 'সাবধান থেকো তাদের থেকে...' by বদিউল আলম মজুমদার  আলোচনা- 'ক্ষুধা-দারিদ্র্য-অশিক্ষা-অপুষ্টি ও নির্যাতনের শৃঙ্খলে বন্দি শিশুরা' by শুভ রহমান  গল্পালোচনা- 'এমন ঘটনাও ঘটে'! by ফখরুজ্জামান চৌধুরী  আলোচনা- 'হাইকোর্টের রায় এবং আদিবাসীদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি প্রসঙ্গে' by শক্তিপদ ত্রিপুরা


কালের কণ্ঠ এর সৌজন্যে
লেখকঃ আহমদ রফিক


এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.